ট্রাশিগাং জেলা
ট্রাশিগাং জেলা ভুটানের ২০টি জেলার একটি জেলা। এটি দেশের সর্বপশ্চিমে অবস্থিত। এটি টাশিগাং নামেও পরিচিত। ট্রাশিগাং শহর জেলার সদর ও প্রধান শহর। এটি ভুটানের ৬ষ্ঠ জনবহুল জেলা। গত এক দশকে এ জেলার জনসংখ্যা হ্রাস পেয়েছে।
Trashigang district བཀྲ་ཤིས་སྒང་རྫོང་ཁག | |
---|---|
জেলা | |
Map of Trashigang District in Bhutan | |
দেশ | ভুটান |
সদর দপ্তর | ট্রাশিগাং |
আয়তন | |
• মোট | ৩,০৬৬ বর্গকিমি (১,১৮৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১৭) | |
• মোট | ৪৫,৫১৮ |
• জনঘনত্ব | ১৫/বর্গকিমি (৩৮/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | BTT (ইউটিসি+6) |
HDI (2017) | 0.619[১] medium · 6th |
ওয়েবসাইট | www |
ভূগোল
সম্পাদনাট্রাশিগাং জেলার আয়তন ৩০৬৬ বর্গকিলোমিটার। এর জেলার পূর্ব দিকে ভারত, দক্ষিণে সামদ্রুপ জেলা, পশ্চিমে পেমা গাতশেল ও মনগার জেলা এবং উত্তর দিকে ত্রাশিয়াংশে জেলা ও ভারত অবস্থিত।
সংরক্ষিত এলাকা
সম্পাদনাসাকতেং বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ভুটানের ১০টি সংরক্ষিত এলাকার একটি, এটি মিগোই এর অংশ হিসেবে সংরক্ষিত করা হয়েছিল, যা ভুটানিদের বিশ্বাসমতে ইয়েতির একটি রুপ।[২] অভয়ারণ্যটি জেলার পূর্বের এক তৃতীয়াংশ জুরে বিদ্যমান এবং এটি সামদ্রুপ জেলার খালিং বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের সাথে যুক্ত।[৩]
প্রশাসনিক বিন্যাস
সম্পাদনাট্রাশিগাং জেলা ১৫টি গিয়োগে বিভক্ত;
জনসংখ্যা
সম্পাদনা২০০৫ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ট্রাশিগাং জেলার জনসংখ্যা ছিল ৫১,১৩৮ জন। কিন্তু ২০১৭ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এর জনসংখ্যা হল ৪৫,৫১৮ জন।[৪] এক দশকে যে ছয়টি জেলার জনসংখ্যা কমেছে এটি তার একটি। জনসংখ্যা হ্রাসের হার ১১%। এটি ভুটানের ৬ষ্ঠ জনবহুল জেলা। এর জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১৪ জন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Sub-national HDI - Area Database - Global Data Lab"। hdi.globaldatalab.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-১৩।
- ↑ "Older Bhutanese Remember Abominable Snowman"। Associated Press। আগস্ট ১২, ২০০৮। ২০০৯-০৮-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১০।
- ↑ "Parks of Bhutan"। Bhutan Trust Fund for Environmental Conservation online। Bhutan Trust Fund। ২০১১-০৭-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৩-২৬।
- ↑ "Population and Housing Census of 2017 (National Report)" (পিডিএফ)। National Statistics Bureau। ২০১৮-০৬-২৬। পৃষ্ঠা 102। ২০১৯-০২-২৮ তারিখে মূল (pdf) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-৩১।