টোকেলাউ
টোকেলাউ (/ˈtoʊkəlaʊ/; আক্ষরিক অর্থ: 'উত্তর-উত্তরপূর্ব' বা উত্তরে হাওয়া দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগর এ নিউজিল্যান্ডের অঞ্চল। এটি তিনটি ক্রান্তীয় প্রবাল প্রাচীর: আটাফু, নুকুনোনু এবং ফোকাওফো নিয়ে গঠিত, একত্রে যা মাত্র ১০ বর্গকিলোমিটার এলাকা। দেশটির রাজধানী এই তিনটি দ্বীপের মধ্যে বার্ষিক ভাবে ঘোরাফেরা করে।
টোকেলাউ | |
---|---|
নীতিবাক্য: 'Tokelau mo te Atua | |
জাতীয় সঙ্গীত: 'God Save the Queen | |
রাজধানী | আতাফু১ |
বৃহত্তম নগরী | ফাকাওফো (Fakaofo) |
জাতীয়তাসূচক বিশেষণ | টোকেলাউয়ান |
সরকার | সাংবিধানিক |
• রানী | দ্বিতীয় এলিযাবেথ |
• শাসক | রাজা জোনাথান২ |
খরিসা নাসাও (Kuresa Nasau)৩ | |
নিউজিল্যান্ড অঞ্চল | |
• টোকেলাউ সরকারের কাজ | ১৯৪৮ |
আয়তন | |
• মোট | ১০ কিমি২ (৩.৯ মা২) (২৩৩ তম) |
জনসংখ্যা | |
• অক্টোবর, ২০১১ আদমশুমারি | ১,৪১১ (২৩৭তম) |
• ঘনত্ব | ১১৫/কিমি২ (২৯৭.৮/বর্গমাইল) |
জিডিপি (পিপিপি) | ১৯৯৩ আনুমানিক |
• মোট | $১.৫ মিলিয়ন (২২৭তম) |
সময় অঞ্চল | ইউটিসি+১৩:০০ |
কলিং কোড | +৬৯০ |
আইএসও ৩১৬৬ কোড | TK |
ইন্টারনেট টিএলডি | .tk |
|
এছাড়াও এটির উত্তরে সয়াইন্স (Swains) দ্বীপ রয়েছে, যা এখন বিবাদিত এবং আমেরিকার সামোয়া অংশ পরিচালিত হয়।
ব্যুৎপত্তি
সম্পাদনাটোকেলাউ একটি পলিনেশীয় শব্দ, যার অর্থ "উত্তর বায়ু"। এক অজানা সময়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অভিযাত্রীদল দ্বীপটি আবিষ্কার করেন। তখন এটি ইউরোপীয় দ্বীপপুঞ্জ এবং ইউনিয়ন গ্রুপ নামে পরিচিত হয়। ১৯৪৬ সালে[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] টোকেলাউ নাম গৃহীত হয়।
ভৌগোলিক অবস্থান
সম্পাদনাপরিমন্ডল
সম্পাদনাইতিহাস
সম্পাদনাআবিষ্কার এবং যোগাযোগ
সম্পাদনাসময় জোন
সম্পাদনাসরকার
সম্পাদনারাজনীতি
সম্পাদনাঅর্থনীতি
সম্পাদনাইন্টারনেট ডোমেইন নাম
সম্পাদনাসৌরশক্তি
সম্পাদনাজনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনাখেলাধুলা
সম্পাদনাশিক্ষা ও স্বাস্থ্য
সম্পাদনাতথসূত্র
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনাআরো পড়ুন
সম্পাদনা- সিআইএ প্রণীত দ্য ওয়ার্ল্ড ফ্যাক্টবুক-এ Tokelau-এর ভুক্তি
- Tokelau from UCB Libraries GovPubs
- কার্লিতে টোকেলাউ (ইংরেজি)
- উইকিমিডিয়া অ্যাটলাসে Tokelau
- Ethnology of Tokelau Islands
- Tokelau Council of Ongoing Government, executive branch of the government
- The Administrator of Tokelau ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ জুন ২০১০ তারিখে, Tokelau website of the NZ Ministry of Foreign Affairs and Trade
- Fakaofo
- Nukunonu
টীকা
সম্পাদনা- Huntsman, Judith; Hooper, Antony (১৯৯৬)। Tokelau A Historical Ethnography। আইএসবিএন 978-1-86940-153-5।
- Huntsman, Judith; Kalolo, Kelihiano (২০০৭)। The Future of Tokelau Decolonising Agendas, 1975–2006। আইএসবিএন 978-1-86940-398-0।
- McQuarrie, Peter (২০০৭)। Tokelau People, Atolls and History। আইএসবিএন 978-1-877449-41-3।
- Heller, Maxwell H. (২০০৫)। Where on Earth Is Tokelau A Doctor's Experiences in the South Seas। আইএসবিএন 978-0-901100-58-0।