ঝালকাঠি-২
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের একটি নির্বাচনী এলাকা
ঝালকাঠি-২ হল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি ঝালকাঠি জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের ১২৬নং আসন।
ঝালকাঠি-২ | |
---|---|
জাতীয় সংসদ-এর নির্বাচনী এলাকা | |
জেলা | ঝালকাঠি জেলা |
বিভাগ | বরিশাল বিভাগ |
মোট ভোটার |
|
বর্তমান নির্বাচনী এলাকা | |
সৃষ্ট | ১৯৮৪ |
সীমানা
সম্পাদনাঝালকাঠি-২ আসনটি ঝালকাঠি জেলার ঝালকাঠি সদর উপজেলা ও নলছিটি উপজেলা নিয়ে গঠিত।[২]
নির্বাচিত সাংসদ
সম্পাদনানির্বাচন
সম্পাদনা২০২০-এর দশকে নির্বাচন
সম্পাদনা২০১০-এর দশকে নির্বাচন
সম্পাদনাদল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
---|---|---|---|---|---|
আওয়ামী লীগ | আমির হোসেন আমু | ২,১৪,৯৩৭ | ৯২.৬ | +৩৬.১ | |
ইসলামী আন্দোলন | সৈয়দ ফয়জুল করিম | ৯,৮১২ | ৪.২ | +০.৭ | |
বিএনপি | জেবা আমিন খান | ৫,৯৮২ | ২.৬ | -৩৭.৪ | |
জাতীয় পার্টি | এম, এ কুদ্দুস খান | ১,০৮৭ | ০.৫ | প্র/না | |
ন্যাশনাল পিপলস পার্টি | জাহাঙ্গীর হোসেন খান | ৩৫৬ | ০.১ | প্র/না | |
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ২,০৫,১২৫ | ৯৫.৪ | +৭৮.৮ | ||
ভোটার উপস্থিতি | ২,৩২,১৭৪ | ৮০.৩ | −৪.১ | ||
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে |
বিরোধীদলগুলি ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচন বর্জন করে তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নিলে আমির হোসেন আমু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।[৫]
২০০০-এর দশকে নির্বাচন
সম্পাদনাদল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
আওয়ামী লীগ | আমির হোসেন আমু | ১,০৪,৪৪৪ | ৫৬.৫ | +২১.৯ | ||
বিএনপি | ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো | ৭৩,৮৫১ | ৪০.০ | -১৮.৫ | ||
ইসলামী আন্দোলন | মুহাম্মদ ফকরুল ইসলাম | ৬,৪০৭ | ৩.৫ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৩০,৫৯৩ | ১৬.৬ | −৭.৪ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১,৮৪,৭০২ | ৮৪.৪ | +১৮.৮ | |||
বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে |
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
---|---|---|---|---|---|
বিএনপি | ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো | ৯২,১১৬ | ৫৮.৫ | +২৮.২ | |
আওয়ামী লীগ | আমির হোসেন আমু | ৫৪,৩৭৮ | ৩৪.৬ | +৯.২ | |
ইসলামী জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট | সৈয়দ মোঃ আনোয়ার হোসেন | ১০,১৬৪ | ৬.৫ | প্র/না | |
জাসদ | দুলাল শাহা | ২৩৪ | ০.১ | প্র/না | |
কমিউনিস্ট পার্টি | আব্দুল মান্নান | ১৩৫ | ০.১ | -০.১ | |
স্বতন্ত্র | সৈয়দ মোয়াজ্জেম হুসাইন | ১০১ | ০.১ | প্র/না | |
বাংলাদেশ প্রগ্রেসিভ পার্টি | আবু সৈয়দ মোল্লা | ৮১ | ০.১ | প্র/না | |
জাতীয় পার্টি | মজিবুর রহমান | ৭০ | ০.০ | প্র/না | |
স্বতন্ত্র | গাজী আজিজ ফেরদৌস | ৬১ | ০.০ | প্র/না | |
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৩৭,৭৩৮ | ২৪.০ | +১৭.৩ | ||
ভোটার উপস্থিতি | ১,৫৭,৩৪০ | ৬৫.৫ | −৯.৩ | ||
বিএনপি নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে |
২০০০ সালের মে মাসে জুলফিকার আলী ভুট্টোর মৃত্যু হয়।[৯] জুলাই ২০০০ সালের উপ-নির্বাচনে, আমির হোসেন আমু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে জুলফিকার আলী ভুট্টোর বিধবা পত্নী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টোকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন।
১৯৯০-এর দশকে নির্বাচন
সম্পাদনাদল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
জাতীয় পার্টি | জুলফিকার আলী ভুট্টো | ৪৭,০৫০ | ৩৭.০ | +৯.৮ | ||
বিএনপি | গাজী আজিজ ফেরদৌস | ৩৮,৫২৩ | ৩০.৩ | -৬.১ | ||
আওয়ামী লীগ | মোঃ সাঈদ আনোয়ার হোসেন | ৩২,২৪৫ | ২৫.৪ | -০.৩ | ||
ইসলামী ঐক্য জোট | গোলাম মোস্তফা খান | ৫,৭৮৬ | ৪.৬ | +০.৭ | ||
জামায়াতে ইসলামী | হায়দার হোসেন | ১,৬৮৪ | ১.৩ | -০.৮ | ||
সমৃদ্ধ বাংলাদেশ আন্দোলন | আলী আজিম খান | ৮২৬ | ০.৭ | প্র/না | ||
জাকের পার্টি | এস এম ফজলুল হক | ৩৭৪ | ০.৩ | -০.১ | ||
কমিউনিস্ট পার্টি | আব্দুল মান্নান | ২৯১ | ০.২ | প্র/না | ||
স্বতন্ত্র | মোজাম্মেল হোসেন | ২২৯ | ০.২ | প্র/না | ||
এনডিপি | এ কে এম গোলাম রব্বানি | ৩০ | ০.০ | -০.১ | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৮,৫২৭ | ৬.৭ | −২.৫ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১,২৭,০৩৮ | ৭৪.৮ | +৩০.৩ | |||
বিএনপি থেকে জাতীয় পার্টি অর্জন করে |
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
---|---|---|---|---|---|---|
বিএনপি | গাজী আজিজ ফেরদৌস | ৪৩,৬৭৩ | ৩৬.৪ | |||
জাতীয় পার্টি | জুলফিকার আলী ভুট্টো | ৩২,৬৩৯ | ২৭.২ | |||
আওয়ামী লীগ | আমির হোসেন আমু | ৩০,৮০৮ | ২৫.৭ | |||
ইসলামী ঐক্য জোট | সৈয়দ মোঃ মোসাদ্দেক মিল্লাহ | ৪,৭১৫ | ৩.৯ | |||
জামায়াতে ইসলামী | হায়দার হোসেন | ২,৫০৭ | ২.১ | |||
বাংলাদেশ জনতা পার্টি | ফারুক আহমেদ | ১,৮৯৭ | ১.৬ | |||
জাতীয় বিপ্লবী ফ্রন্ট | আলতাফ হোসেন মোল্লাহ | ৮৬০ | ০.৭ | |||
স্বতন্ত্র | এ আজিজ | ৬৩০ | ০.৫ | |||
বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (কাদের) | আবু বকর সিদ্দিকি | ৫৯৯ | ০.৫ | |||
জাকের পার্টি | মোস্তাফিজুর রহমান | ৪৭৪ | ০.৪ | |||
বাকশাল | আক্কাস এইচ শিকদার | ৪০৫ | ০.৩ | |||
স্বতন্ত্র | ক্বারি মোঃ শাহজাহান | ২৯১ | ০.২ | |||
জাসদ (রব) | এ এস এম ঈশা | ২৬৮ | ০.২ | |||
এনডিপি | লুৎফর রহমান | ১১৬ | ০.১ | |||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ১১,০৩৪ | ৯.২ | ||||
ভোটার উপস্থিতি | ১,১৯,৮৮২ | ৪৪.২ | ||||
জাতীয় পার্টি থেকে বিএনপি অর্জন করে |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "ঝালকাঠি-২ কেন্দ্র সংক্রান্ত গেজেট" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "জাতীয় সংসদীয় আসনবিন্যাস (২০১৩) গেজেট" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "৩য় জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সংসদ। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "৪র্থ জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ সংসদ। ৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "১৫৩ আসনে জয়ী যারা"। দৈনিক সমকাল। ৪ জানুয়ারি ২০১৪। ৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ২৮ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "মনোনয়ন জমাদানের তালিকা"। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ ক খ গ "Parliament Election Result of 1991,1996,2001 Bangladesh Election Information and Statistics"। ভোট মনিটর নেটওয়ার্ক (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "Lawmaker sued for 'killing' husband"। দ্য ডেইলি স্টার। ২৭ মে ২০০৬। ১ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- প্রথম আলোতে ঝালকাঠি-২