জে. বি. প্রিস্টলি
জন বয়ন্টন প্রিস্টলি ওএম (/ˈpriːstli/; ১৩ সেপ্টেম্বর ১৮৯৪ - ১৪ আগস্ট ১৯৮৪) একজন ইংরেজ ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, সম্প্রচারক ও সামাজিক ধারাভাষ্যকার।[১] ইয়র্কশায়ারের জন্ম হওয়াতে তার কথাসাহিত্যে সেখানকার গল্প চিত্রিত হয়ে থাকে, বিশেষ করে দ্য গুড কম্প্যানিয়ন্স-এ, যা প্রথম তাকে জনপ্রিয়তা এনে দেয়। তিনি সময়ের নতুন তত্ত্বের বিকাশ ঘটান যাতে অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের বিভিন্ন দিকের সংযোগ দেখা যায়।
জে. বি. প্রিস্টলি | |
---|---|
জন্ম | ম্যানিংহাম, ওয়েস্ট রাইডিং অব ইয়র্কশায়ার, ইংল্যান্ড | ১৩ সেপ্টেম্বর ১৮৯৪
মৃত্যু | ১৪ আগস্ট ১৯৮৪ আলভেনস্টন, ওয়ারউইকশায়ার, ইংল্যান্ড | (বয়স ৮৯)
পেশা |
|
সময়কাল | ২০শ শতাব্দী |
দাম্পত্যসঙ্গী |
|
সন্তান | ৫, সিলভিয়া, ম্যারি ও টম-সহ |
ওয়েবসাইট | |
jbpriestley |
১৯৪০ সালে ব্রিটেনের যুদ্ধ চলাকালীন তিনি ধারাবাহিকভাবে কয়েকটি ছোট প্রপাগান্ডা বেতার আলাপচারিতা অনুষ্ঠান সম্প্রচার করেন, যা নাগরিকদের নৈতিকতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। পরের বছরগুলোতে তার বামপন্থী মতাদর্শের কারণে সরকারের সাথে তার মতপার্থক্য সৃষ্টি হয় এবং তা কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে ভূমিকা পালন করে।
প্রারম্ভিক জীবন
সম্পাদনাপ্রিস্টলি ১৮৯৪ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর ইংল্যান্ডের ইয়র্কশায়ারের ম্যানিংহামের ৩৪ মানহাইম রোডে জন্মগ্রহণ করেন।[২] তার পিতা জোনাথন প্রিস্টলি (১৮৬৮-১৯২৪) একজন প্রধান শিক্ষক ছিলেন এবং মাতা এমা (জন্ম: হোল্ট; ১৮৬৫-১৮৯৬)।[৩] তার যখন দুই বছর বয়স, তখন তার মাতা মৃত্যুবরণ করেন। তার মায়ের মৃত্যুর চার বছর পর তার পিতা পুনরায় বিয়ে করেন।[৪]
প্রিস্টলি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে কর্তব্যরত ছিলেন। তিনি ১৯১৪ সালের ৭ই সেপ্টেম্বর ডিউক অব ওয়েলিংটনের রেজিমেন্টে যোগ দান করেন এবং ১৯১৫ সালের ২৬শে আগস্ট ল্যান্স-কর্পোরাল হিসেবে ফ্রান্সে ১০ম ব্যাটেলিয়নে তার পদায়ন ছিল। যুদ্ধ থেকে ফেরার পর তিনি ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজে ভর্তি হন। তিনি সেখানে নব্য-গঠিত ইংরেজি ট্রাইপোসের প্রথম শিক্ষার্থীদলের একজন। এরপর তিনি ইতিহাস বিভাগে স্থানান্তরিত হন এবং ১৯২১ সালে উর্ধ্বতন-দ্বিতীয় শ্রেণিতে ডিগ্রি অর্জন করেন।[৫][৬][৭]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "J B Priestley"। দ্য ব্রিটিশ লাইব্রেরি। ২৬ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০২১।
- ↑ কুক, জুডিথ (১৯৯৭)। "Beginnings and Childhood"। Priestley। লন্ডন: ব্লুমসবারি। পৃষ্ঠা ৫। আইএসবিএন 0-7475-3508-6।
- ↑ "Biography"। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ Lincoln Konkle, J. B. Priestley, in British Playwrights, 1880–1956: A Research and Production Sourcebook, by William W. Demastes, Katherine E. Kelly; Greenwood Press, 1996
- ↑ "JB Priestley, grand old grumbler, dies at 89 – archive, 16 August 1984"। দ্য গার্ডিয়ান। ১৬ আগস্ট ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "University Intelligence", The Times, 14 June 1920, p. 9.
- ↑ "Cambridge Tripos Lists", The Times, 20 June 1921, p. 14.
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- The Official J. B. Priestley website
- The J. B. Priestley Society
- J. B. Priestley Papers at the Harry Ransom Center at the University of Texas at Austin
- J. B. Priestley biography at Spartacus Educational
- J. B. Priestley Archive at the University of Bradford
- Priestley in the Theatre Collection, University of Bristol
- John Angerson's English Journey ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ আগস্ট ২০১৬ তারিখে. Photographer Angerson retraces J.B. Priestley's footsteps 75 years after publication of Priestley's seminal travelog, English Journey. Article by Graham Harrison for the Photo Histories web site.
- 1944 film of Priestley at work at British Pathé
- গুটেনবের্গ প্রকল্পে জে. বি. প্রিস্টলি-এর সাহিত্যকর্ম ও রচনাবলী (ইংরেজি)
- টেমপ্লেট:ISFDB name
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে জে. বি. প্রিস্টলি (ইংরেজি)
- লাইব্রেরি অব কংগ্রেস কর্তৃপক্ষে J. B. Priestley, 338 ক্যাটালগ ue রেকর্ড সহ
- টেমপ্লেট:20th Century Press Archives
- BBC Archives – J. B. Priestley's 'Postscript' – radio broadcast from 5 June 1940
- উল্ফ, গ্রাহাম (২০১৯)। Theatre-Fiction in Britain from Henry James to Doris Lessing: Writing in the Wings। রুটলেজ। আইএসবিএন 978-1-00-012436-1।
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী নতুন পদ |
কমনওয়েলথ পার্টির চেয়ারম্যান ১৯৪২ |
উত্তরসূরী রিচার্ড অকল্যান্ড |