জেজু দ্বীপ
জেজু দ্বীপ বা জেজু-ডো দক্ষিণ কোরিয়ার সর্ববৃহৎ দ্বীপ এবং ক্ষুদ্রতম প্রদেশ। এটি দক্ষিণ কোরিয়ার একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রদেশ। ২০০৭ সালে ইউনেস্কো জেজু দ্বীপকে বিশ্বের আদি নিদর্শন স্তানের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।[২]
জেজু দ্বীপ 제주도 | |
---|---|
Special Self-Governing Province | |
Korean প্রতিলিপি | |
• Hangul | 제주특별자치도 |
• Hanja | 濟州特別自治道 |
• McCune‑Reischauer | Cheju T'ŭkpyŏl Chach'ido |
• Revised Romanization | Jeju Teukbyeoljachi-do |
Country | South Korea |
Region | Jeju |
Capital | Jeju City |
Subdivisions | 2 cities; 0 counties |
সরকার | |
• Governor | Won Hee-ryong (Independent) |
• Body | Jeju Provincial Council |
• National Representation - National Assembly | ৩ / ২৫৩ 1.19% (constituency seats) |
আয়তন | |
• মোট | ১,৮৪৯ বর্গকিমি (৭১৪ বর্গমাইল) |
এলাকার ক্রম | 9th |
জনসংখ্যা (October, 2014) | |
• মোট | ৬,০৪,৭৭১ |
• ক্রম | 9th |
• জনঘনত্ব | ৩২৭.১/বর্গকিমি (৮৪৭/বর্গমাইল) |
Metropolitan Symbols | |
• Flower | Rhododendron |
• Tree | Cinnamomum camphora |
• Bird | Woodpecker |
এলাকা কোড | +82-64-7xx |
Languages | Jeju, Korean |
HDI (2017) | 0.888[১] very high |
ওয়েবসাইট | Official Website |
দক্ষিণ কোরিয়ায় বহু সংখ্যক দ্বীপ রয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার দক্ষিণ উপকূল থেকে ১৩০ কিলোমিটার দূরে জেজু দ্বীপ অবস্থিত। পশ্চিম থেকে পূর্বে এটির দৈর্ঘ্য ৭৩ কিলোমিটার এবং উত্তর তেকে দক্ষিণে দৈর্ঘ্য ৩১ কিলোমিটার। [৩] এর আয়তন ১৮৪৬ বর্গ কিলোমিটার। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ১ হাজার ৯৫০ মিটার। জেজু দ্বীপটি গঠিত হয়েছে ৩৬০টি সুপ্ত আগ্নেয়গিরির সমন্বয়ে। ভূতত্ত্ববিদ জি.সি. রবার্টের ভাষ্য অনুযায়ী প্রায় ২০ লাখ বছর আগে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে জেজু দ্বীপের সৃষ্টি। জেজু দ্বীপটিকে দূর থেকে দেখতে অতি চমৎকার। সুপ্ত আগ্নেয়গিরির সমন্বয়ে জেজু দ্বীপের সৃষ্টি, যে কারণে ১৯১০ সালে জেজু দ্বীপকে ডাকা হতো জি.জি ক্যাডা নামে। স্থানীয় জনগণের ভাষ্য মতে, জি.জি ক্যাডা মানে আগ্নেয়গিরি। ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ক্যাডার নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় জেজু দ্বীপ। কখন কখন এটিকে সামাদো দ্বীপ বলেও অভিহিত করা হয়।[৩]
জেজু দ্বীপের নাম পরিবর্তন হলেও এর আয়তন পরিমাপ করতে আরও অনেক বছর সময় লেগে যায়। ১৯৫৫ সালের দিকে জেজু দ্বীপটির আয়তন পরিমাপ করা হয়। সমুদ্রের কূল থেকে ১৩০ কিলোমিটার ভেতরে অবস্থান হওয়ায় সহজে জেজু দ্বীপে যাওয়া যায় না। জাহাজ কিংবা বড় কোনো নৌযান নিয়ে জেজু দ্বীপে যেতে হয়। জেজু দ্বীপে কয়েকটি ছোট ছোট দ্বীপ রয়েছে। দ্বীপ ছাড়াও রয়েছে এক বা একাধিক পাহাড়। জেজু দ্বীপে অবস্থিত দক্ষিণ কোরিয়ার সর্বোচ্চ পাহাড় হ্যালোসান দক্ষিণ কোরিয়ার সর্বোচ্চ বিন্দু। জেজু দ্বীপে রয়েছে দুর্লভ প্রজাতির ডাইসন, বিরল প্রজাতির সাপ ও হনুমান। [৪][৫]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Sub-national HDI - Area Database - Global Data Lab"। hdi.globaldatalab.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-১৩।
- ↑ Unesco names World Heritage sites
- ↑ ক খ Volcanic Jeju, Island of the Gods
- ↑ Jeju-Paradise of Nature in the North Pacific[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "http://www.new7wonders.com/archives/wonder/jeju-island"। ১২ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১১।
|title=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)