জাতীয় সঙ্গীত

জাতীয়তাবাদ প্রকাশের অন্যতম সেরা মাধ্যম জাতীয় সংগীত।

জাতীয় সঙ্গীত রাষ্ট্রীয় ভাবে স্বীকৃত গান। বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় উপলক্ষে এবং জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে এই গান গাওয়া হয় অথবা এর সঙ্গীত বাজানো হয়। জাতীয় সঙ্গীতে একটি জাতির আশা আকাঙ্ক্ষা ও গৌরবের প্রতিফলন ঘটে। জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার একটি নির্দিষ্ট রীতি আছে।

প্রতিটি দেশের নিজস্ব জাতীয় সংগীত রয়েছে। এটি পোলিশ জাতীয় সংগীত

ইতিহাস

সম্পাদনা

১৫৬৮ সাল থেকে ১৫৭২ সালের মধ্যে রচিত নেদারল্যান্ডসের জাতীয় সঙ্গীত ভিলহেলমাসকে সবচেয়ে পুরাতন জাতীয় সঙ্গীত ধরা হয়ে থাকে। যদিও ১৯৩২ সালে সরকারী ভাবে স্বীকৃতি পায় এই জাতীয় সঙ্গীত। এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে পুরানো জাতীয় সঙ্গীত হল জাপানের জাতীয় সঙ্গীত কিমিগায়ো। এটি রচিত হয়েছিল ৭৯৪ সাল থেকে ১১৮৫ সালের মধ্যে। কবিতা ভিত্তিক এই রচনা ১৮৮০ সালের পরে জাপানের জাতীয় সঙ্গীতের মর্যাদা পায়। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জাতীয় সঙ্গীত রচনার ক্ষেত্রে দুর্লভ সম্মানের অধিকারী। তিনি একই সঙ্গে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত ও ভারতের জাতীয় সংগীতের রচয়িতা

আরও দেখুন

সম্পাদনা