জলঢাকা উপজেলা
জলঢাকা বাংলাদেশের নীলফামারী জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
জলঢাকা | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে জলঢাকা উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৬°১′১১″ উত্তর ৮৯°১′৩১″ পূর্ব / ২৬.০১৯৭২° উত্তর ৮৯.০২৫২৮° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রংপুর বিভাগ |
জেলা | নীলফামারী জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ৩০৩.৫০ বর্গকিমি (১১৭.১৮ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ৩,৫৪,২৮৭ |
• জনঘনত্ব | ১,২০০/বর্গকিমি (৩,০০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৩৭.৯% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৫৩৩০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫৫ ৭৩ ৩৬ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
অবস্থান ও আয়তন
সম্পাদনাএ উপজেলার উত্তরে ডিমলা উপজেলা, দক্ষিণে কিশোরগঞ্জ উপজেলা, পূর্বে লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলা ও কালীগঞ্জ উপজেলা, পশ্চিমে নীলফামারী সদর উপজেলা ও ডোমার উপজেলা।
প্রশাসনিক এলাকা
সম্পাদনাজলঢাকা উপজেলা ১টি পৌরসভা ও ১১টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত।
- উপজেলা পরিষদ
ইতিহাস
সম্পাদনাওয়ারেন হেস্টিংস এর ভারত শাসন আমলে আজকের এই উপজেলা পদ্ধতিকে অপরাধ দমনের লক্ষ্যে তৎকালীন থানা (পুলিশ স্টেশন) হিসেবে প্রবর্তন করা হয়। পরবর্তীতে অপরাধ দমনের পাশাপাশি উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ড এ থানা ঘিরে পরিচালিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় এ দেশের থানাগুলিকে মানোন্নীত থানায় ও প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীয় করনের প্রয়োজনে এবং উন্নয়নের সুফল জনগনের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে ১৯৮৩ সালে উপজেলা পদ্ধতি চালু হয়। মূলত ১৪ মার্চ ১৯৮৩ তারিখ জলঢাকাকে প্রশাসনিক মানোন্নীত থানা হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং একই বছর উপজেলা ঘোষিত হলেও জলঢাকার ইতিহাস অতি প্রাচীন। জলঢাকা আসামের কামরুপ রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। আনুমানিক ৬ষ্ঠ অথবা ৭ম শতাব্দীতে কামরুপ রাজ্যের রাজা ভগদত্ত এ রাজ্য শাসন করতেন। কুচবিহারের জলঢাকা নামে একটি নদী ভুটান থেকে উৎপন্ন হয়ে এ উপজেলায় এসে তিস্তা নদীর মূল স্রোতধারায় বাহিত হত বলে নদীর নামে এ স্থানের নাম হয় জলঢাকা। আবার অনেকে মনে করেন স্থানটিতে তিস্তা ও করতোয়া নদীর মিলিত স্রোত প্রবাহিত ছিলো। জলে ঢাকা ছিল বলে নদী তার গতিপথ পরিবর্তন করলে জেগে উঠা স্থানটির নাম হয় জলঢাকা।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
জনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনা- জনসংখ্যাঃ[২]
- মোট: ৩,৪০,৬৭২ জন (প্রায়)
- পুরুষ: ১,৭১,৪৬৬ জন (প্রায়)
- মহিলা: ১,৬৯,২০৬ জন (প্রায়)
- লোক সংখ্যার ঘনত্ব: ১,১২২ (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে)
শিক্ষা
সম্পাদনা- কলেজ
- জলঢাকা সরকারি কলেজ,
- বঙ্গবন্ধু সরকারি ডিগ্রী কলেজ,
- গোলনা শহীদ স্মৃতি কলেজ।
চিত্তাকর্ষক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান
সম্পাদনাঅর্থনীতি
সম্পাদনাহাট বাজার
সম্পাদনাজলঢাকা বাজার, রাজারহাট বাজার, পূর্ব খুটামারা চৌপুতি বাজার, মীরগঞ্জ হাট, চৌধুরীর হাট, টেংগনমারী হাট, নওয়াবগঞ্জ হাট, কৈমারী হাট, কালীগঞ্জ হাট, দিয়াবাড়ী বাজার, খেরকাঠি হাট, বালাগ্রাম হাট, ডাকালীগঞ্জ হাট, বিন্নাবাড়ী বাজার।
নদনদী
সম্পাদনাউল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
সম্পাদনা- জোবান উদ্দিন আহমেদ, সাবেক সংসদ সদস্য।
- আনোয়ারুল কবির চৌধুরী, সাবেক মেয়র।
- মিজানুর রহমান চৌধুরী, সাবেক সংসদ সদস্য।
- কাজী ফারুক কাদের, সাবেক সংসদ সদস্য।
- রানা মোহাম্মদ সোহেল, সাবেক সংসদ সদস্য।
- সাদ্দাম হোসেন পাভেল, সাবেক সংসদ সদস্য।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে জলঢাকা উপজেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো" (পিডিএফ)। ১৩ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১২।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |