জয়া সেনগুপ্ত
জয়া সেনগুপ্ত (জন্ম: ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৪৩ ) হলেন বাংলাদেশের একজন চিকিৎসক ও রাজনীতিবিদ। তিনি সুনামগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন ।[২] ২০২৪ সালে অসহযোগ আন্দোলনের পর রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করলে তিনি সংসদ সদস্য পদ হারান।[৩]
ড. জয়া সেনগুপ্ত | |
---|---|
সুনামগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ২৯ জানুয়ারি ২০১৪ – ৬ আগস্ট ২০২৪[১] | |
পূর্বসূরী | সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | সুনামগঞ্জ | ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৪৩
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
পেশা | রাজনীতিবিদ ও শিক্ষক |
ধর্ম | হিন্দু |
প্রাথমিক জীবন
সম্পাদনাজয়া সেনগুপ্ত ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৪৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার স্বামী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত।[৪]
কর্মজীবন
সম্পাদনাজয়া সেনগুপ্ত বেসরকারি সংস্থা বাংলাদেশ রুরাল অ্যাডভান্সমেন্ট কমিটির (ব্র্যাক) একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবন
সম্পাদনা২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি তারিখে অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার স্বামী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এই আসন থেকে “সংসদ সদস্য” হিসাবে নির্বাচিত হওয়ার পর[৫] ২০১৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করলে ঐ বছরেরই ৩০ মার্চ অনুষ্ঠিত উপ-নির্বাচনে তিনি “সংসদ সদস্য” হিসাবে নির্বাচিত হন।[৪]
২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি সুনামগঞ্জ-২ আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য মনোনীত হন।
২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি সুনামগঞ্জ-২ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য মনোনীত হন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত, খালেদা জিয়া মুক্ত – DW – 06.08.2024"। dw.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-০৬।
- ↑ "১০ম জাতীয় সংসদ সদস্য তালিকা (বাংলা)"। www.parliament.gov.bd। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২০১৯-০১-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৮।
- ↑ জনকণ্ঠ, দৈনিক। "জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা"। দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৬।
- ↑ ক খ "সুনামগঞ্জে জয়া সেনগুপ্ত বেসরকারিভাবে নির্বাচিত"। দৈনিক যায়যায়দিন অনলাইন সংস্করণ। ৩১ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৮।
- ↑ বাংলাদেশ গেজেট : অতিরিক্ত সংখ্যা (পিডিএফ)। ঢাকা: নির্বাচন কমিশন, বাংলাদেশ। ৮ জানুয়ারি ২০১৪। পৃষ্ঠা ২২৪। ২৪ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৮।