জন পিল
জন রবার্ট পার্কার রেভেনস্ক্রফ্ট (৩০ আগস্ট ১৯৩৯ – ২৫ অক্টোবর ২০০৪[১]),[২] পেশাদারভাবে জন পিল নামে পরিচিত, ছিলেন ইংরেজ ডিস্ক জকি, বেতার উপস্থাপক, রেকর্ড প্রযোজক এবং সাংবাদিক। তিনি মূল বিবিসি বেতার ওয়ান ডিজে অনুষ্ঠানে ১৯৬৭ সাল থেকে ২০০৪ সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সবচেয়ে দীর্ঘ সময় নিয়মিত পরিবেশন করেছিলেন। [৩]
জন পিল ওবিই | |
---|---|
জন্ম | জন রবার্ট পার্কার রেভেনস্ক্রফ্ট ৩০ আগস্ট ১৯৩৯ হেসওয়াল, চেশায়ার, ইংল্যান্ড |
মৃত্যু | ২৫ অক্টোবর ২০০৪ কোস্কো, পেরু | (বয়স ৬৫)
সন্তান | ৩ (টম) |
Career | |
Country | যুক্তরাজ্য |
ওয়েবসাইট | বিবিসি মিনিসাইট |
তিনি ব্রিটিশ বেতারে প্রথম সাইকিডেলিক রক এবং প্রগ্রেসিভ রক রেকর্ড সম্প্রচারকারীদের একজন। তিনি পপ, ডাব রেগে, পাঙ্ক রক ও পোস্ট-পাঙ্ক, ইলেকট্রনিক সংগীত এবং নৃত্যসঙ্গীত, ইন্ডি রক, এক্সট্রিম মেটাল এবং ব্রিটিশ হিপ হপ সহ বিভিন্ন ঘরানার শিল্পীদের প্রচারের জন্য ব্যাপকভাবে স্বীকৃত। তার সহকর্মী ডিজে পল গাম্বাকসিনি পিলকে "প্রায় এক যুগ ধরে সঙ্গীতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি" হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন।
পিলের রেডিও ওয়ানের অনুষ্ঠানগুলি নিয়মিত "পিল অধিবেশনের" জন্য উল্লেখযোগ্য ছিল, যা সাধারণত বিবিসির স্টুডিওতে কোনও শিল্পীর দ্বারা রেকর্ড করা চারটি গানের সমন্বয়ে নির্মিত এবং এটি প্রায়শই প্রাথমিক প্রধান জাতীয় কভারেজ সরবরাহ করে যেগুলি পরে ব্যান্ড খ্যাতি অর্জন করতে পারে। তার অনুষ্ঠানগুলির আর একটি জনপ্রিয় বৈশিষ্ট্য ছিল তার শ্রোতাদের বছরের প্রিয় রেকর্ডগুলির বার্ষিক ফেস্টিভ ফিফটি কাউন্টডাউন।[৪]
১৯৮০-এর দশকে পিল প্রায়শই ব্রিটিশ টেলিভিশনে টপ অব দ্য পপ্স অনুষ্ঠানের উপস্থাপক হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন। তিনি এছাড়াও বিবিসি'র বেশকয়েকটি অনুষ্ঠানের জন্য ভয়েস-ওভার ভাষ্য সরবরাহ করেছিলেন। তিনি ১৯৯০-এর দশক থেকে চলমান তার হোম ট্রুথস অনুষ্ঠানের জন্য বিবিসি রেডিও ফোরের শ্রোতাদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। যেখানে শ্রোতাদের ঘরোয়া জীবন থেকে অস্বাভাবিক গল্প তুলে ধরা হত।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "John Peel"। www.bbc.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-১২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "John Peel | British DJ & Radio Presenter | Britannica"। www.britannica.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৭-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৫।
- ↑ "John Peel | British disc jockey | Britannica"। www.britannica.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-১২।
- ↑ গার্নার ২০১০।
সূত্র
সম্পাদনাগার্নার, কেন (২০১০)। The Peel Sessions: A story of teenage dreams and one man's love of new music (ইংরেজি ভাষায়)। রান্ডম হাউস।