চিত্র:করচের ফল -IMG 2158.jpg
পূর্ণ রেজোলিউশন (২,১৪০ × ২,০২২ পিক্সেল, ফাইলের আকার: ৫৬১ কিলোবাইট, এমআইএমই ধরন: image/jpeg)
এই ফাইলটি উইকিমিডিয়া কমন্স থেকে নেওয়া। সেখানের বর্ণনা পাতার বিস্তারিত নিম্নে দেখানো হলো। (সম্পাদনা)
|
সারাংশ
বিবরণকরচের ফল -IMG 2158.jpg |
বাংলা: এই গাছ দেখা যায় বাংলাদেশের হাওর অঞ্চলগুলোতেই,এছাড়া ভারত ও আসামেও কিছু দেখা যায়।অনেকে করঞ্জার সাথে এই গাছকে গুলিয়ে ফেলে । যদিও ওরা একই পরিবারের তবুও দুইটার ভেতর ভিন্নতা আছে।
আমাদের দেশের নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ ও সিলেটের হাওরগুলোতে অবস্থানকারী বৃক্ষটি ১০-১৩ মিটারের মতো উঁচু হয়। এর পাতা ছোট ছোট, আয়ত-বল্লমাকার, সামান্য পুরু। একেকটি পক্ষলের আকার ১৫-৩২ সেমি, পক্ষলে পাতাসংখ্যা ৭-৯, একান্তর, অর্থাৎ পাতাগুলো একই উৎস থেকে না গজিয়ে একটার পর একটি গজায়। জোড়ায় জোড়ায় ৩-৪ জোড়া জন্মে, আগার ঠিক মাঝখানে একটি, এ-কারণেই চূড়াপক্ষল; গাঢ় সবুজ রঙের চকচকে ও মসৃণ, উল্টোপিঠ ফ্যাকাশে সবুজ, ৬-১০ সেমি লম্বা ও ৩-৫ সেমি চওড়া, বোঁটাধারী, কিনারা সমান বা দাঁতাল নয়, গোড়ার দিকটা গোলাকার, আগায় কিছুটা সুঁচালো। ফুলের মৌসুম বসন্ত। ১০-১৩ সেমি লম্বা কাক্ষিক আর বাদামি ও সূক্ষ্ম রোমাবৃত মঞ্জরীদণ্ডে ফুলগুলো সাদা রঙের; ফ্যাবাসি (Fabaceae) পরিবারে যা হয়, শীমফুল আকৃতির, তবে বেশ ছোট। বৃতি ৫-দন্তক, পাপড়ি ঠোঁটের মতো বাঁকানো। ফল উদ্ভিদবিদ্যার ভাষায় শীম, ২.৫-৩ সেমি-এর মতো লম্বা আর ৫-৭ সেমি-এর মতো। এগুলো কিডনির মতো দেখতে। শুকিয়ে গেলে গাঢ় বাদামি রঙ ধারণ করে। বীজ সাধারণত ১টি, তবে ২টিও বিচিত্র নয়। এর বীজগুলোও কিডনির মতো। ফ্যাবাসি পরিবারের অধিকাংশ সদস্যের মতো এরও বংশ বৃদ্ধি চলে বীজের মাধ্যমে। করচের আরেক দেশীয় নাম কুরেস। গাছটির অনেক গুণ। তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ গুণ--ঝড়ঝঞ্ঝা আর প্রবল বাতাস থেকে বসতবাড়িকে রক্ষা করা। এ ছাড়া ভূমিক্ষয় রোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। লাকড়ি হিসেবেও ব্যবহার করা চলে। ঔষধি গুণাবলিও রয়েছে নিশ্চয়ই, তবে তা জানা যায়নি।English: দেশের নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ (থাকতে পারে মৌলভীবাজার, কিশোরগঞ্জের হাওরেও) ও সিলেটের হাওরগুলোতে অবস্থানকারী বৃক্ষটি খুব একটা উচ্চতা পায় না, মোটের ওপর ১০-১৩ মিটারের মতো। হিজলের মতোই ঝোপালো গড়নের ছোট বা মাঝারি আকারের গাছটি কলোনি করে, অর্থাৎ একসাথে অনেকগুলোকে অবস্থান করতে দেখা যায়। ডালপালা-পাতাবহুল গাছটির কাণ্ড কিছুটি বাদামি-রেশমি। তবে কিছু দিনের মধ্যে কাণ্ডের রেশমি ভাবটি আর থাকে না। পাতাগুলো এর ছোট ছোট, আয়ত-বল্লমাকার, সামান্য পুরু। একেকটি পক্ষলের আকার ১৫-৩২ সেমি, পক্ষলে পাতাসংখ্যা ৭-৯, একান্তর, অর্থাৎ পাতাগুলো একই উৎস থেকে না গজিয়ে একটার পর একটি গজায়। জোড়ায় জোড়ায় ৩-৪ জোড়া জন্মে, আগার ঠিক মাঝখানে একটি, এ-কারণেই চূড়াপক্ষল; গাঢ় সবুজ রঙের চকচকে ও মসৃণ, উল্টোপিঠ ফ্যাকাশে সবুজ, ৬-১০ সেমি লম্বা ও ৩-৫ সেমি চওড়া, বোঁটাধারী, কিনারা সমান বা দাঁতাল নয়, গোড়ার দিকটা গোলাকার, আগায় কিছুটা সুঁচালো।
ফুলের মৌসুম বসন্ত। ১০-১৩ সেমি লম্বা কাক্ষিক আর বাদামি ও সূক্ষ্ম রোমাবৃত মঞ্জরীদণ্ডে ফুলগুলো সাদা রঙের; ফ্যাবাসি (Fabaceae) পরিবারে যা হয়, শীমফুল আকৃতির, তবে বেশ ছোট। বৃতি ৫-দন্তক, পাপড়ি ঠোঁটের মতো বাঁকানো। ফল উদ্ভিদবিদ্যার ভাষায় শীম, ২.৫-৩ সেমি-এর মতো লম্বা আর ৫-৭ সেমি-এর মতো। এগুলো কিডনির মতো দেখতে। শুকিয়ে গেলে গাঢ় বাদামি রঙ ধারণ করে। বীজ সাধারণত ১টি, তবে ২টিও বিচিত্র নয়। এর বীজগুলোও কিডনির মতো। ফ্যাবাসি পরিবারের অধিকাংশ সদস্যের মতো এরও বংশ বৃদ্ধি চলে বীজের মাধ্যমে। করচের আরেক দেশীয় নাম কুরেস। গাছটির অনেক গুণ। তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ গুণ--ঝড়ঝঞ্ঝা আর প্রবল বাতাস থেকে বসতবাড়িকে রক্ষা করা। এ ছাড়া ভূমিক্ষয় রোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। লাকড়ি হিসেবেও ব্যবহার করা চলে। ঔষধি গুণাবলিও রয়েছে নিশ্চয়ই, তবে তা জানা যায়নি। |
তারিখ | |
উৎস | নিজের কাজ |
লেখক | Benu Adhikary |
এটা খুঁজে পেয়েছি ডিঙ্গাপোতা হাওরে, গত ১৮ জুলাই ২০২২ , ফুল দেখিনি এর।
লাইসেন্স প্রদান
- আপনি স্বাধীনভাবে:
- বণ্টন করতে পারেন – এ কাজটি অনুলিপি, বিতরণ এবং প্রেরণ করতে পারেন
- পুনঃমিশ্রণ করতে পারেন – কাজটি অভিযোজন করতে পারেন
- নিম্নের শর্তাবলীর ভিত্তিতে:
- স্বীকৃতিপ্রদান – আপনাকে অবশ্যই যথাযথ স্বীকৃতি প্রদান করতে হবে, লাইসেন্সের একটি লিঙ্ক সরবরাহ করতে হবে এবং কোনো পরিবর্তন হয়েছে কিনা তা নির্দেশ করতে হবে। আপনি যেকোনো যুক্তিসঙ্গত পদ্ধতিতে এটি করতে পারেন। কিন্তু এমন ভাবে নয়, যাতে প্রকাশ পায় যে লাইসেন্সধারী আপনাকে বা আপনার এই ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে।
- একইভাবে বণ্টন – আপনি যদি কাজটি পুনঃমিশ্রণ, রুপান্তর, বা এর ওপর ভিত্তি করে নতুন সৃষ্টিকর্ম তৈরি করেন, তবে আপনাকে অবশ্যই আপনার অবদান একই লাইসেন্স বা একই রকমের লাইসেন্সের আওতায় বিতরণ করতে হবে।
এই ফাইলে চিত্রিত আইটেমগুলি
যা চিত্রিত করে
কিছু মানের উইকিউপাত্ত আইটেম নেই
১৭ জুলাই 2022
ফাইলের ইতিহাস
যেকোনো তারিখ/সময়ে ক্লিক করে দেখুন ফাইলটি তখন কী অবস্থায় ছিল।
তারিখ/সময় | সংক্ষেপচিত্র | মাত্রা | ব্যবহারকারী | মন্তব্য | |
---|---|---|---|---|---|
বর্তমান | ০৮:২৫, ২৫ জুলাই ২০২২ | ২,১৪০ × ২,০২২ (৫৬১ কিলোবাইট) | Benu Adhikary | Uploaded own work with UploadWizard |
সংযোগসমূহ
নিচের পৃষ্ঠা(গুলো) থেকে এই ছবিতে সংযোগ আছে:
অধি-উপাত্ত
এই ফাইলে অতিরিক্ত কিছু তথ্য আছে। সম্ভবত যে ডিজিটাল ক্যামেরা বা স্ক্যানারের মাধ্যমে এটি তৈরি বা ডিজিটায়িত করা হয়েছিল, সেটি কর্তৃক তথ্যগুলি যুক্ত হয়েছে। যদি ফাইলটি তার আদি অবস্থা থেকে পরিবর্তিত হয়ে থাকে, কিছু কিছু বিবরণ পরিবর্তিত ফাইলটির জন্য প্রযোজ্য না-ও হতে পারে।
ক্যামেরার তৈরিকারক | Canon |
---|---|
ক্যামেরার মডেল | Canon EOS 700D |
স্রষ্টা | Tapan Roy |
আলোকসম্পাত কাল | ১/২৫০ সেকেন্ড (০.০০৪) |
F নম্বর | f/৫.৬ |
আইএসও দ্রুতি মূল্যায়ন | ৫০০ |
উপাত্ত উৎপাদনের তারিখ ও সময় | ০৭:৩৮, ১৭ জুলাই ২০২২ |
লেন্সের ফোকাস দৈর্ঘ্য | ১৪৫ মিমি |
দিকমুখিতা | সাধারণ |
অনুভূমিক রেজোলিউশন | ৭২ dpi |
উল্লম্ব রেজোলিউশন | ৭২ dpi |
ব্যবহৃত সফটওয়্যার | Windows Photo Editor 10.0.10011.16384 |
ফাইল পরিবর্তনের তারিখ ও সময় | ১৩:৪৫, ২৫ জুলাই ২০২২ |
Y ও C অবস্থান | কো-সাইটেড |
আলোকসম্পাত প্রোগ্রাম | ল্যান্ডস্কেপ মোড (পটভূমি ফোকাসে রেখে তোলা ল্যান্ডস্কেপ আলোকচিত্রের জন্য) |
Exif সংস্করণ | 2.3 |
ডিজিটালকরণের তারিখ ও সময় | ০৭:৩৮, ১৭ জুলাই ২০২২ |
প্রতিটি উপাদানের অর্থ |
|
APEX শাটার দ্রুতি | ৮ |
APEX উণ্মেষ | ৫ |
আলোকসম্পাত প্রবণতা | ০ |
মিটারিং মোড | বিন্যাস |
ফ্ল্যাশ | ফ্লাস জ্বলেনি, বাধ্যতামূলক ফ্ল্যাশ নিষ্ক্রিয় |
তারিখসময় উপসেকেন্ড | 00 |
তারিখসময়মূল উপসেকেন্ড | 00 |
তারিখসময়ডিজিটালকৃত উপসেকেন্ড | 00 |
সমর্থিত Flashpix সংস্করণ | 1 |
রঙ জগৎ | sRGB |
X ফোকাস তলের রেজোলিউশন | ৫,৭৯৮.৬৫৭৭১৮১২০৮ |
Y ফোকাস তলের রেজোলিউশন | ৫,৭৮৮.৯৪৪৭২৩৬১৮১ |
ফোকাস তল রেজোলিউশন একক | ইঞ্চি |
পছন্দমাফিক ছবি প্রক্রিয়াকরণ | স্বাভাবিক প্রক্রিয়া |
আলোকসম্পাত মোড | স্বয়ংক্রিয় আলোকসম্পাত |
সাদা ভারসাম্য | স্বয়ংক্রিয় সাদা ভারসাম্য |
দৃশ্য গ্রহণ ধরন | আদর্শ |
GPS ট্যাগ সংস্করণ | 2.3.0.0 |
রেটিং (৫-এর মধ্যে) | ০ |