ঘৃণা (ইংরেজি: Hate) হচ্ছে কাউকে মন থেকে অসহ্য করা বা অধিক অপছন্দ করা। এটা ব্যক্তি, দল, সত্ত্বা, বস্তু, আচরণ, বা ধ্যানধারণার বিরুদ্ধে সরাসরি নির্দেশ হতে পারে। কেউ ইচ্ছা করেই কাউকে ঘৃণা করতে পারে না। ঘৃণা মূলত কারো প্রতি বিশ্বাস বা ভালোবাসার অবনতি হলে অপর জনের ঘৃণা জন্ম হতে পারে। ঘৃণা অনেকটা ভালোবাসার বিপরীত শব্দ। সাধারণ মতে, ঘৃণা মানুষের একটি ব্যক্তিগত বিষয় হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যেটা একজন মানুষ অপর আরেকজন মানুষের প্রতি ঘৃণা অনুভব করে। কারো প্রতি অতিরিক্ত বিশ্বাস বা ভালোবাসার মর্যাদা হানি হলে ঘৃণা প্রকাশ পায়। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্বার্থপর লোকদের কে ঘৃণা বেশি করে থাকে।[]

ঘৃণা প্রকাশের একটি উদাহরণ।
ওয়েলশ সরকারের একটি উপদেশমূলক ভিডিও

সংজ্ঞা

সম্পাদনা

ঘৃণা অর্থ অবজ্ঞা, অপছন্দ, উপেক্ষা, তাচ্ছিল্য, তুচ্ছ জ্ঞান করা। কাউকে তুচ্ছ মনে করে তাকে সহ্য করতে না পারা এবং তার থেকে দূরে সরে থাকাকেই পরিভাষায় ঘৃণা বলে।[]

কার কার প্রতি ঘৃণা হতে পারে

সম্পাদনা

কখন ঘৃণা তৈরি হয়

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Evolutionary psychology: the emperor's new paradigm" by D. J. Buller in Trends Cogn. Sci. (2005) Volume 9 pages 277-283.
  2. "ঘৃণা - আখলাক - ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা | স্যাট একাডেমি"SATT ACADEMY | স্যাট একাডেমি (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-০৫