গ্রিস জাতীয় ক্রিকেট দল
গ্রীস ক্রিকেট দল হল যারা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট-এ গ্রীসের প্রতিনিধিত্ব করে। ১৯৯৫ সালে তার আইসিসি এর অনুমোদিত সদস্য হয়। ক্রিকেট খেলার সময় তাদের হেলাস বলা হয়। গ্রীস ক্রিকেট-এর পরিচালনসভা হল হেলেনিক ক্রিকেট ফেডারেশন।
কর্মীবৃন্দ | |
---|---|
অধিনায়ক | নিক পোথাস |
কোচ | Iosif Misfout |
সহকারী কোচ | জর্জ প্রোসোপারিস |
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল | |
আইসিসি মর্যাদা | অনুমোদিত সদস্য (১৯৯৫) |
আইসিসি অঞ্চল | ইউরোপ |
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট | |
প্রথম আন্তর্জাতিক | ১৯ আগস্ট ১৯৯৭ বনাম পর্তুগাল, যুজ সুইজারল্যান্ড |
২ অক্টোবর ২০০৯ অনুযায়ী |
গ্রীসে মূলত করফু দ্বীপে ক্রিকেট খেলা হয়। মত ১৪টি ক্লাবের ১১টি ক্লাব এই অঞ্চলের। হেইচসিএফ ক্রিকেট-কে করফু-এর বাইরে বিস্তৃত করার প্রয়াস চালাচ্ছে। ক্রিকেট গ্রীষ্মে করফু-তে অনেক বিদেশি দল আসে। [১]
ইতিহাস
সম্পাদনাগ্রীক ক্রিকেট দল ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত সকল ইসিসি আসর-এ অংশগ্রহণ করে। ১৯৯৯ সালে তারা স্বাগতিক হিসেবে এই টুর্নামেন্ট জয় করে। এই জয় তাদের ২০০০ ইউরোপীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ-এর দ্বিতীয় বিভাগ-এ খেলার যোগ্যতা এনে দেয়। সেবার ষষ্ঠ স্থানে থেকে তারা টুর্নামেন্ট শেষ করে। আবার ২০০৬ সালে তারা এই টুর্নামেন্ট-এ অংশ নেয়। কিন্তু সেবার তারা একটি বিতরকে জরিয়ে পরে। সেই টুর্নামেন্ট-এ গ্রুপ পর্বের ৩ ম্যাচ-এর সবকটি জিতে তারা ফেভারিট-এর স্বীকৃতি পায়। কিন্তু পরে দেখা যায় তারা দুজন অযোগ্য খেলোয়াড়-কে খেলায়। এ কারণে তাদের সকল জয় বাতিল করা হয়। তখন তারা ইসরায়েল-এর বিপক্ষে অষ্টম স্থান নিরধারনি ম্যাচ খেলতে আরএএফ লসিমাউথ-এ খেলতে যেতে অস্বীকৃতি জনায়, জদিও তারা জানত যে এতে তাদের টুর্নামেন্ট থেকে অবনমিত হতে হবে। [২]
২০০৯ এর সেপ্টেম্বর-এ তারা করফুতে ২০০৯ ইউরোপিয়ান ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ-এর পঞ্চম বিভাগ-এ অংশ নেয়। গ্রীস, জাতীয় দল ৫ ম্যাচের ৫ টিতেই জিতে সেই টুর্নামেন্ট জয় করে নেয়। [৩]
টুর্নামেন্ট ইতিহাস
সম্পাদনা- ২০০০:ষষ্ঠ
- ২০০৬: অবনমিত
- ২০০৯: ১ম (পঞ্চম বিভাগ)
- ২০১১: ষষ্ঠ (দ্বিতীয় বিভাগ)
- ২০১২: পঞ্চম (দ্বিতীয় বিভাগ)
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০১৪।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০১৪।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০১৪।