গৌতম হালদার

ভারতীয় অভিনেতা

গৌতম হালদার ( ৯ ডিসেম্বর ১৯৬৩-) কলকাতার ভারতীয় নাট্য জগতের একজন অভিনেতা এবং পরিচালক ছিলেন। [][][] তিনি রহড়ার রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ শতবর্ষ (ভিসি) কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। [][]

গৌতম হালদার
জন্ম(১৯৬৩-১২-০৯)৯ ডিসেম্বর ১৯৬৩
মাতৃশিক্ষায়তনরামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ শতবার্ষিকী কলেজ
পেশাঅভিনেতা
প্রতিষ্ঠাননয়ে নাটুয়া
দাম্পত্য সঙ্গীদ্যুতি ঘোষ হালদার (বি. ২০১০)

থিয়েটার জীবন

সম্পাদনা

গৌতম হালদার নান্দীকার থিয়েটার গ্রুপের সদস্য ছিলেন এবং শেষ সাক্ষাৎকার, ফুটবল, ফেরিওয়ালার মৃত্যু, মেঘনাদবধ কাব্য এবং বড়দার মতো নাটকে অভিনয় করেছিলেন। তার অনেক সফল পরিচালনার মধ্যে সজন বাদিয়ার ঘাটের নাম অবশ্যই উল্লেখযোগ্য। মেঘনাদ বধ কাব্য যেখানে সঙ্গীত, কবিতা, চালচলন এবং নৃত্যের উপর ভিত্তি করে গৌতমের একক অভিনয়,থিয়েটারের একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন ধারায় ছিল। তারপরে তিনি নয়ে নাটুয়া নামে আরেকটি দল শুরু করেন এবং মেঘনাদধ বড়দা (মুন্সি প্রেমচাঁদের একটি গল্প), জাল (শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের লেখা), ঠাকুরমার ঝুলি, হাওয়াই, ওথেলো এবং মৈমনসিংহ গীতিকা মঞ্চস্থ করেন। তিনি প্রাচ্য প্রযোজিত সখারাম নাটকের নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন। []

ফিল্মোগ্রাফি

সম্পাদনা

তিনি অঞ্জন দত্ত, রাজা সেন, নীতিশ রায়ের মতো বাঙালি পরিচালকদের দ্বারা পরিচালিত বাংলা চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন।

মায়া মৃদঙ্গ (২০১৬ ) রাজা সেন (সহ অভিনেতা - ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, পাওলি দাম, দেবশঙ্কর হালদার)

নীতিশ রায়ের তদন্ত (২০১৬) (সহ অভিনেতা - রাহুল ব্যানার্জি, প্রিয়াঙ্কা সরকার, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, দেবশঙ্কর হালদার, কৌশিক সেন)

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Spirit of love and family bonding"The Telegraph (Kolkata)। ২৮ জানুয়ারি ২০১০। ৪ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১২ 
  2. "Solo storytelling"The Telegraph (Kolkata)। ২৩ জুলাই ২০০৫। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১৮ 
  3. "A mirror to Munshi"The Telegraph (Kolkata)। ৮ অক্টোবর ২০০৫। ৪ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১৮ 
  4. "TADANTO"www.tadanto.com। ১৯ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১১-১১ 
  5. "Theatre doyens Debshankar, Goutam Halder & Kaushik Sen come together - The Times of India"The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১১-১১ 
  6. kaahon (৭ মে ২০১৭)। "Sakharam: A challenge to the hypocrisy of 'bonds of marriage'"www.kaahon.com। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 

[][]