গণিতের ক্ষেত্রসমূহ
গণিতের ক্ষেত্র হলো ইতিহাসের সবচেয়ে বিভাজিত বিষয়গুলোর একটা। প্রতিনিয়ত গণিতের নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। গণিতের ক্ষেত্রগুলোর প্রকারভেদের জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা করা হয়েছে। তাদের অনেকগুলোর মধ্যে মিল রয়েছে। তবে নতুন নতুন ক্ষেত্র আর নতুন আবিস্কৃত সংযোগ গুলোর জন্য এই ভাগ বাড়ছে।
সাধারণত গণিতকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। বিশুদ্ধ গণিত ও ব্যবহারিক গণিত। বিশুদ্ধ গণিতে সাধারণত তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং ব্যবহারিক গণিতে সাধারণত দৈনন্দিন জীবনের সমস্যার সমাধান নিয়ে আলোচনা করা হয়। তবে এই বিভাজন স্পষ্ট নয়। কেননা অনেক ক্ষেত্র বিশুদ্ধ গণিত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হলেও ব্যবহারিক দুনিয়ার সমস্যা সমাধানে সরাসরি কাজে লেগে যায। আরো বড় বিভাজন যেমনঃ বিচ্ছিন্ন গণিত ও গণনার গণিত সাম্প্রতিক সময়ের তৈরি।
ভিত্তি/সাধারণ
সম্পাদনা- 00: সাধারণ
- 00: বিনোদন গণিত
- 01: গণিতের ইতিহাস ও জীবনী
- 03: গাণিতিক যুক্তিবিজ্ঞান ও তার ভিত্তি, সেট তত্ত্ব সহ।
- 03C মডেল তত্ত্ব
- 03D গণনীয়তা তত্ত্ব ও পুনরাবৃত্তি তত্ত্ব
- 03E সেট তত্ত্ব : সেট বলতে কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে কিছু স্বতন্ত্র বস্তুর সংগ্রহকে বোঝায়। সেট তত্ত্ব মূলত তিন শাখায় বিভক্ত।
- প্রাথমিক সেট তত্ত্ব ১৯শ শতকের শেষ দিকে গণিতবিদেরা উদ্ভাবন করেন; এটিই মূল সেট তত্ত্ব।
- প্রাথমিক সেট তত্ত্বে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ত্রুটি (যেমন রাসেলের কূটাভাস ) ধরা পড়লে গণিতবিদেরা অনুপুঙ্খ গবেষণা করার পর স্বতঃসিদ্ধমূলক সেট তত্ত্ব উদ্ভাবন করেন। এই তত্ত্বে "স্বতঃসিদ্ধসমূহ সিদ্ধ করে এমন যেকোন কিছু"-কে সেট আখ্যা দেয়া হয়; বস্তুসংগ্রহের ধারণা এ তত্ত্বে আর কেন্দ্রীয় ধারণা নয়, এটি কেবল এই স্বতঃসিদ্ধগুলো নির্মাণের উদ্দেশ্যেই ব্যবহার করা হয়।
- আভ্যন্তরীন সেট তত্ত্ব
- 03F প্রমাণ তত্ত্ব ও গঠনমূলক গণিত
- 03G বীজগাণিতিক যুক্তিবিজ্ঞান
- 97: গণিত শিক্ষা