গজপতি জেলা
গজপতি জেলা (ওড়িয়া: ଗଜପତି ଜିଲ୍ଲା, প্রতিবর্ণী. গজপতি জিল্লা) পূর্ব ভারতে অবস্থিত ওড়িশা রাজ্যের ৩০ টি জেলার একটি জেলা৷ ১৫ই আশ্বিন ১৩৯৯ বঙ্গাব্দে (২রা অক্টোবর ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দে) পুর্বতন গঞ্জাম জেলাটি থেকে গজপতি ও গঞ্জাম দুটি জেলা গঠন করা হয়৷ জেলাটি ওড়িশার দক্ষিণ ওড়িশা বিভাগের অন্তর্গত৷ জেলাটির জেলাসদর পারলাখেমুন্দি শহরে অবস্থিত এবং পারলাখেমুন্দি মহকুমা নিয়ে গঠিত৷
গজপতি জেলা ଗଜପତି ଜିଲ୍ଲା | |
---|---|
ওড়িশার জেলা | |
ওড়িশায় গজপতির অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | ওড়িশা |
প্রশাসনিক বিভাগ | দক্ষিণ ওড়িশা বিভাগ |
সদরদপ্তর | পারলাখেমুন্দি |
তহশিল | ৭ |
আয়তন | |
• মোট | ৪,৩২৫ বর্গকিমি (১,৬৭০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৫,৭৭,৮১৭ |
• জনঘনত্ব | ১৩০/বর্গকিমি (৩৫০/বর্গমাইল) |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৫৩.৪৯ শতাংশ |
• লিঙ্গানুপাত | ১০৪৩ |
গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত | ১২৭৬ মিমি |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
নামকরণ
সম্পাদনাপারলাখেমুন্দি করদ রাজ্যের মহারাজা ও প্রাক্তন রাজাসাহেব শ্রী কৃৃৃৃষ্ণচন্দ্র নারায়ণ গজপতি দেব এর সম্মানে জেলাটির নামকরণ করা হয় গজপতি জেলা৷ তিনি ওড়িশা রাজ্য স্থাপনে ও পারলাখেমুন্দি উপবিভাগ তৈরীর কাজের জন্য স্মরণীয়৷[১]
ইতিহাস
সম্পাদনাঐতিহাসিক আন্দোলন
সম্পাদনাভূপ্রকৃৃতি
সম্পাদনাঅর্থনীতি
সম্পাদনাঅবস্থান
সম্পাদনাজেলাটির উত্তরে ওড়িশা রাজ্যের কন্ধমাল জেলা৷ জেলাটির উত্তর পূর্বে(ঈশান) ওড়িশা রাজ্যের গঞ্জাম জেলা৷ জেলাটির পূর্বে ওড়িশা রাজ্যের গঞ্জাম জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পূর্বে(অগ্নি), দক্ষিণে ও দক্ষিণ পশ্চিমে(নৈঋত) অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের শ্রীকাকুলাম জেলা৷ জেলাটির পশ্চিমে ওড়িশা রাজ্যের রায়গড়া জেলা৷ জেলাটির উত্তর পশ্চিমে(বায়ু) ওড়িশা রাজ্যের রায়গড়া জেলা৷[২]
জেলাটির আয়তন ৪৩২৫ বর্গ কিমি৷ রাজ্যের জেলায়তনভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে তম৷ জেলার আয়তনের অনুপাত ওড়িশা রাজ্যের ২.৭৮%৷
ভাষা
সম্পাদনাগজপতি জেলায় প্রচলিত ভাষাসমূহের পাইচিত্র তালিকা নিম্নরূপ -
ধর্ম
সম্পাদনাজনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনামোট জনসংখ্যা ৫১৮৮৩৭(২০০১ জনগণনা) ও ৫৭৭৮১৭(২০১১ জনগণনা)৷ রাজ্যে জনসংখ্যাভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে ২৮তম৷ ওড়িশা রাজ্যের ১.৩৮% লোক ঢেঙ্কানাল জেলাতে বাস করেন৷ জেলার জনঘনত্ব ২০০১ সালে ১২০ ছিলো এবং ২০১১ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ১৩৪ হয়েছে৷ জেলাটির ২০০১-২০১১ সালের মধ্যে জনসংখ্যা বৃৃদ্ধির হার ১১.৩৭% , যা ১৯৯১-২০১১ সালের ১৪.১০% বৃদ্ধির হারের থেকে কম৷ জেলাটিতে লিঙ্গানুপাত ২০১১ অনুযায়ী ১০৪৩(সমগ্র) এবং শিশু(০-৬ বৎ) লিঙ্গানুপাত ৯৬৭৷[৪]
নদনদী
সম্পাদনাপরিবহন ও যোগাযোগ
সম্পাদনাপর্যটন ও দর্শনীয় স্থান
সম্পাদনাঐতিহ্য ও সংস্কৃৃতি
সম্পাদনাশিক্ষা
সম্পাদনাজেলাটির স্বাক্ষরতা হার ৪১.২৬%(২০০১) তথা ৫৩.৪৯%(২০১১)৷ পুরুষ স্বাক্ষরতার হার ৫৪.৭১%(২০০১) তথা ৬৪.৩৮%(২০১১)৷ নারী স্বাক্ষরতার হার ২৮.৪২%(২০০১) তথা ৪৩.১৮% (২০১১)৷ জেলাটিতে শিশুর অনুপাত সমগ্র জনসংখ্যার ১৫.০৫%৷[৪]
প্রশাসনিক বিভাগ
সম্পাদনাসীমান্ত
সম্পাদনাবিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |