খুরদা জেলা
খোর্ধা জেলা (ওড়িয়া: ଖୋର୍ଦ୍ଧା ଜିଲ୍ଲା) পূর্ব ভারতে অবস্থিত ওড়িশা রাজ্যের ৩০ টি জেলার একটি জেলা৷ ১৮ই চৈত্র ১৩৯৯ বঙ্গাব্দে(১লা এপ্রিল ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে) পূর্বতন পুরী জেলা থেকে নতুন খোর্দ্ধা জেলাটি গঠিত হয়৷ জেলাটি ওড়িশার কেন্দ্রীয় ওড়িশা বিভাগের অন্তর্গত৷ জেলাটির জেলাসদর খুরদা শহরে অবস্থিত এবং ভুবনেশ্বর মহকুমা ও খুরদা মহকুমা নিয়ে গঠিত৷
| খুরদা জেলা ଖୋର୍ଦ୍ଧା ଜିଲ୍ଲା | |
|---|---|
| ওড়িশার জেলা | |
 ওড়িশায় খুরদার অবস্থান | |
| দেশ | ভারত |
| রাজ্য | ওড়িশা |
| প্রশাসনিক বিভাগ | কেন্দ্রীয় ওড়িশা বিভাগ |
| সদরদপ্তর | খুরদা |
| তহশিল | ৮ |
| আয়তন | |
| • মোট | ২,৮১৩ বর্গকিমি (১,০৮৬ বর্গমাইল) |
| জনসংখ্যা (২০১১) | |
| • মোট | ২২,৫১,৬৭৩ |
| • জনঘনত্ব | ৮০০/বর্গকিমি (২,১০০/বর্গমাইল) |
| জনতাত্ত্বিক | |
| • সাক্ষরতা | ৮৬.৮৮ শতাংশ |
| • লিঙ্গানুপাত | ৯২৯ |
| গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত | ১৪০৮ মিমি |
| ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
নামকরণ
সম্পাদনা১৪০৭ বঙ্গাব্দে(২০০০খ্রিষ্টাব্দে) খুর্দা জেলাটির নাম পরিবর্তন করে খোর্দ্ধা রাখা হয়৷ এর আগে অবধি জেলাসদর খুর্দ্ধা শহরের পোশাকি নাম জজারসিংহ কুরাদা৷ জনশ্রুতি অনুযায়ী দুটি ওড়িয়া শব্দ 'খুড়' ও 'ধার' মিলে তৈরী এই নাম যার অর্থ ধারালো অস্ত্র৷ এ অঞ্চলের যোদ্ধাদের শৌর্যের ওপর ভিত্তি করে এরূপ নাম এসেছে বলে অনুমেয়৷[১]
ইতিহাস
সম্পাদনাঐতিহাসিক আন্দোলন
সম্পাদনাভূপ্রকৃৃতি
সম্পাদনাঅর্থনীতি
সম্পাদনাঅবস্থান
সম্পাদনাজেলাটির উত্তরে ওড়িশা রাজ্যের কটক জেলা৷ জেলাটির উত্তর পূর্বে(ঈশান) ওড়িশা রাজ্যের কটক জেলা৷ জেলাটির পূর্বে ওড়িশা রাজ্যের কটক জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পূর্বে(অগ্নি) ওড়িশা রাজ্যের পুরী জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণে ওড়িশা রাজ্যের পুরী জেলা৷ জেলাটির দক্ষিণ পশ্চিমে(নৈঋত) ওড়িশা রাজ্যের গঞ্জাম জেলা৷ জেলাটির পশ্চিমে ওড়িশা রাজ্যের নয়াগড় জেলা৷ জেলাটির উত্তর পশ্চিমে(বায়ু) ওড়িশা রাজ্যের নয়াগড় জেলা৷[২]
জেলাটির আয়তন ২৮১৩ বর্গ কিমি৷ রাজ্যের জেলায়তনভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে তম৷ জেলার আয়তনের অনুপাত ওড়িশা রাজ্যের ১.৮১%৷
ভাষা
সম্পাদনাখোর্দ্ধা জেলায় প্রচলিত ভাষাসমূহের পাইচিত্র তালিকা নিম্নরূপ -
ধর্ম
সম্পাদনাজনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনামোট জনসংখ্যা ১৮৭৭৩৯৫(২০০১ জনগণনা) ও ২২৫১৬৭৩(২০১১ জনগণনা)৷ রাজ্যে জনসংখ্যাভিত্তিক ক্রমাঙ্ক ৩০ টি জেলার মধ্যে ৫ম৷ ওড়িশা রাজ্যের ৫.৩৬% লোক খোর্দ্ধা জেলাতে বাস করেন৷ জেলার জনঘনত্ব ২০০১ সালে ৬৬৭ ছিলো এবং ২০১১ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৮০০ হয়েছে৷ জেলাটির ২০০১-২০১১ সালের মধ্যে জনসংখ্যা বৃৃদ্ধির হার ১৯.৯৪% , যা ১৯৯১-২০১১ সালের ২৪.৯৯% বৃদ্ধির হারের থেকে কম৷ জেলাটিতে লিঙ্গানুপাত ২০১১ অনুযায়ী ৯২৯(সমগ্র) এবং শিশু(০-৬ বৎ) লিঙ্গানুপাত ৯১৬৷[৪]
নদনদী
সম্পাদনাপরিবহন ও যোগাযোগ
সম্পাদনাপর্যটন ও দর্শনীয় স্থান
সম্পাদনাঐতিহ্য ও সংস্কৃৃতি
সম্পাদনাশিক্ষা
সম্পাদনাজেলাটির স্বাক্ষরতা হার ৭৯.৫৯%(২০০১) তথা ৮৬.৮৮%(২০১১)৷ পুরুষ স্বাক্ষরতার হার ৮৭.৯০%(২০০১) তথা ৯১.৭৮%(২০১১)৷ নারী স্বাক্ষরতার হার ৭০.৩৬%(২০০১) তথা ৮১.৬১% (২০১১)৷ জেলাটিতে শিশুর অনুপাত সমগ্র জনসংখ্যার ১০.৫৪%৷[৪]