খসড়া:লালমোহন দাস
এই খসড়া নিবন্ধটি বর্তমানে পর্যালোচনার জন্য জমা দেওয়া হয়নি।
এটি নিবন্ধ সৃষ্টিকরণের জন্য একটি খসড়া। এটি এখনো পর্যালোচনার ধাপে আসে নি। যদিও খসড়ার কোনও সময়সীমা নেই, তবে পরিত্যক্ত খসড়াগুলি ছয় মাস পর মুছে ফেলা হতে পারে। এই খসড়াটি সম্পাদনা করতে এই পাতার শীর্ষে থাকা "সম্পাদনা" ট্যাবে ক্লিক করুন।
কীভাবে আপনার নিবন্ধের মানোন্নয়ন করবেন আপনি এগুলি দেখতে পারেন:
২১ দিন আগে Yahya (আলাপ | অবদান) এই পাতাটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
Tanbiruzzaman (আলাপ) কর্তৃক ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে জমা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে।
এই পাতার শীর্ষে থাকা "সম্পাদনা" ট্যাবে ক্লিক করে, এই পাতাটির উন্নতি করতে আপনাকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। আপনার যদি সাহায্যের দরকার হয় বা কোন প্রশ্ন থাকে, তবে সাহায্যকেন্দ্রে জিজ্ঞাসা করুন। উৎস খুঁজুন: "লালমোহন দাস" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র।
Tanbiruzzaman কর্তৃক ৬ মাস আগে প্রত্যাখ্যাত। সর্বশেষ Yahya কর্তৃক ২১ দিন আগে সম্পাদিত। পর্যালোচক: লেখককে জানান।
|
আমার নিবন্ধটির বিষয়বস্তু হচ্ছে... মাননীয় লালমোহন দাস ডোমজুড় জয়চন্ডীতলা র বিশিষ্ট সমাজসেবী হিসেবে পরিচিত। চতুর্থ ক্লাস অবধি পড়াশুনা করেছেন ও খুব ছোটবেলায় ওনার পিতা মাননীয় হেমচন্দ্র দাস কে হারান মাথার উপর থেকে, অসম্ভব মনের জোরে লড়াই করে সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন লালমোহন বাবু । মানুষের জন্য নিরন্তর কাজ করে গেছেন।
উল্লেখ্য ডোমজুড় ২৬ শে পৌষ উৎসবের মূল কান্ডারী উনি, ডোমজুড় রাঘবপুর ২৬ শে পৌষ কালী মন্দিরে প্রস্তর মুর্তির প্রতিষ্ঠা করেন প্রায় ৭০ বছর আগে। সেই দিন থেকে ২৬ শে পৌষ উৎসব এক অন্য মাত্রায় স্থান পায়। ধাড়সা পায়রাটুনী ১০ ই মাঘ কালী উৎসবে ও ওনার অবদান অনস্বীকার্য।
ডোমজুড় জয়চন্ডীতলা হাইস্কুলের নিজব্যয়ে দ্বিতল কক্ষ নির্মাণ, এলাকার উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের জন্য নিজ স্বত্বের জমি দান, এলাকায় বিদ্যুৎ নিয়ে আসা, পানীয় জল আনা,পাকা রাস্তা নির্মাণ প্রভৃতি কাজে ওনার অবদান অনস্বীকার্য। যে যখন কোন বিপদে পরেছে, উনি ওনার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। উঁচু,নীচ, জাতি, ধর্ম, রাজনৈতিক রঙ কোন কিছুর পরোয়া উনি করেন নি, সবার জন্য নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করে গেছেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা