খসড়া:বকশীগঞ্জ সরকারি কিয়ামত উল্লাহ কলেজ
KEmel49 (আলাপ) কর্তৃক ১০ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে জমা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে।
এই পাতার শীর্ষে থাকা "সম্পাদনা" ট্যাবে ক্লিক করে, এই পাতাটির উন্নতি করতে আপনাকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। আপনার যদি সাহায্যের দরকার হয় বা কোন প্রশ্ন থাকে, তবে সাহায্যকেন্দ্রে জিজ্ঞাসা করুন। উৎস খুঁজুন: "বকশীগঞ্জ সরকারি কিয়ামত উল্লাহ কলেজ" – সংবাদ · বই · স্কলার · মুক্ত চিত্র।
KEmel49 কর্তৃক ৮ দিন আগে প্রত্যাখ্যাত। সর্বশেষ Ashrafulazom কর্তৃক ৭ দিন আগে সম্পাদিত। পর্যালোচক: লেখককে জানান।
|
ধরন | সরকারি |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দ |
অধিভুক্তি | মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় |
অধ্যক্ষ | আ.ন.ম. মোফাখখারুল ইসলাম |
ঠিকানা | উত্তর বাজার , , ২১৪০ , |
শিক্ষাঙ্গন | বাংলা মাধ্যম |
ভাষা | বাংলা, ইংরেজি |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট |
বকশীগঞ্জ সরকারি কিয়ামত উল্লাহ কলেজ জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ উপজেলা সদরে অবস্থিত একটি সরকারি কলেজ।[১] কলেজটি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনস্ত।[২] কলেজটির নামকরণ করা হয়েছে মরহুম কিয়ামত উল্লাহ তালুকদারের নামে, যিনি খোশালপুর গ্রামের একজন সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্ব ছিলেন।
ইতিহাস
সম্পাদনাকিয়ামত উল্লাহ কলেজ ১৯৭২ সালের ৫ মে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথমে এটি বকশীগঞ্জ সীমারপাড় (উত্তর) গ্রামে স্থাপিত হলেও আশানুরূপ শিক্ষার্থী না হওয়ায় এক বছরের মধ্যেই বকশীগঞ্জ বাজারের রাজেন্দ্রগঞ্জ মৌজার দুই একর জমিতে স্থানান্তর করা হয়। কলেজটি কিয়ামত উল্লাহ তালুকদারের পুত্রদের দানকৃত জমিতে ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার পর এটি স্থানীয় দাতা এবং শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিদের আর্থিক সহযোগিতায় পরিচালিত হয়। পরবর্তীতে ১৯৮৭ সালের ৩০ জুন তৎকালীন এরশাদ সরকারের আমলে আব্দুস সাত্তারের প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠানটি সরকারিকরণ করা হয়।[৩]
সরকারিকরণ ও উন্নয়ন
সম্পাদনাকলেজটি সরকারিকরণের ক্ষেত্রে তৎকালীন শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী আব্দুস সাত্তারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তার প্রচেষ্টায় এটি সরকারিকরণ হয় এবং তিনি বিজ্ঞান শিক্ষার্থীদের জন্য নিজস্ব অর্থায়নে "আব্দুল জব্বার বিজ্ঞান গবেষণাগার" প্রতিষ্ঠা করেন। কলেজ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আরও কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন, যেমন:
- প্রাক্তন এম.পি.এ মো: নঈম উদ্দিন আহমেদ
- তৎকালীন চীফ ইঞ্জিনিয়ার মো: আব্দুল জব্বার
- প্রাক্তন এম.পি.এ এডভোকেট মো: আশরাফ হোসেন
- শিক্ষানুরাগী মো: হামিদ উদ্দিন সরকার
- পানফুল বিবি
প্রতিষ্ঠাতাদের তালিকা
সম্পাদনাকলেজটি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে মরহুম কিয়ামত উল্লাহ তালুকদারের পুত্রদের অবদান অনস্বীকার্য। তাঁরা হলেন:
- আলহাজ্ব দেলোয়ার হোসেন তালুকদার
- মো: মোফাজ্জল হোসেন তালুকদার
- মো: ফজলুল করিম তালুকদার
- মো: আব্দুল কুদ্দুছ তালুকদার
- মো: হাফিজুর রহমান তালুকদার
- মো: হেদায়েত উল্লাহ তালুকদার
- মো: নাজমুল তালুকদার
- মো: আবুল কাশেম তালুকদার
অবকাঠামো ও বর্তমান অবস্থা
সম্পাদনাপ্রতিষ্ঠার সময় কলেজটিতে অধ্যক্ষ পদ, ২১টি প্রভাষকের পদ এবং ১টি সহকারী অধ্যাপকের পদ ছিল। বর্তমানে ১৬ জন প্রভাষক কর্মরত আছেন। ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে সহকারী অধ্যাপকের একটি পদ রয়েছে যা বর্তমানে শূন্য। অধ্যক্ষ হিসেবে ২০২৩ সালের ৬ জুন আ.ন.ম. মোফাখখারুল ইসলাম যোগদান করেন। তবে কলেজে উপাধ্যক্ষ বা সহযোগী অধ্যাপকের কোন পদ নেই।
বিজ্ঞান গবেষণাগার
সম্পাদনাকলেজের বিজ্ঞান বিভাগের উন্নয়নের জন্য সাবেক শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী আব্দুস সাত্তার (জামালপুরের রাজনীতিবিদ) তাঁর ব্যক্তিগত অর্থায়নে “আব্দুল জব্বার বিজ্ঞান গবেষণাগার” প্রতিষ্ঠা করেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা"। bokshiganj.jamalpur.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: কলেজ (ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগ)"। dshe.portal.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস"। bkuc.edu.bd। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০২৪।
বহি:সংযোগ
সম্পাদনাপর্যালোচনার জন্য অপেক্ষমান।
এটি এক সপ্তাহ বা তার বেশি সময় নিতে পারে। বর্তমানে ১৫টি উপস্থাপনা পর্যালোচনার জন্য অপেক্ষমাণ রয়েছে।
কীভাবে আপনার নিবন্ধের মানোন্নয়ন করবেন আপনি এগুলি দেখতে পারেন:
পর্যালোচনাকারীর সরঞ্জাম
|