খসড়া:আসাদ বিন হাফিজ

আসাদ বিন হাফিজ
জন্মজানুয়ারী , ১৯৫৮
কালীগঞ্জ উপজেলা, গাজীপুর, বাংলাদেশ
মৃত্যুজুন৩০,২০২৪
পেশাকবিসাহিত্যিক
জাতীয়তাবাংলাদেশী
নাগরিকত্ববাংলাদেশ
সময়কালবিংশ শতাব্দী
ধরনকবিতা, ছড়া, গল্প, শিশু সাহিত্য, অনুবাদ সাহিত্য
বিষয়ইসলামী ঐতিহ্য, ইসলামী বিপ্লব
উল্লেখযোগ্য রচনাবলিঅনিবার্য বিপ্লবের ইশতেহার

ছন্দের আসর

ইসলামী সংস্কৃতি
উল্লেখযোগ্য পুরস্কারবাংলাদেশ সাহিত্য সংস্কৃতি সংসদ পুরস্কার (১৯৯৭), কিশোরকণ্ঠ সাহিত্য পুরস্কার (২০০৪)

আসাদ বিন হাফিজ (জন্ম: জানুয়ারী , ১৯৫৮) বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট কবি, প্রাবন্ধিক, গল্পকার এবং ছড়াকার হিসেবে পরিচিত। তিনি আদর্শিক দিক দিয়ে ফররুখ আহমদের অনুসারী। তার সাহিত্যে বাংলার মুসলিম সমাজের পুনর্জাগরণ এবং বিপ্লবের অণুপ্রেরণা প্রকাশ পেয়েছে।[] আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে সৃজনশীলতার পাশাপাশি তিনি সাহিত্যে ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গির ব্যবহারেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তার সাহিত্যে বিপ্লবী চিন্তা-চেতনারও প্রকাশ ঘটেছে। তিনি ইসলামী সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সাথে জড়িত আছেন।[]

জন্ম, শিক্ষা, জীবিকা

সম্পাদনা

আসাদ বিন হাফিজ ১৯৫৮ খ্রিষ্টাব্দের ১লা জানুয়ারী গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ থানার অন্তর্গত বড়গাও গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মুহাম্মদ হাফিজউদ্দীন মুন্সী এবং মাতা জুলেখা বেগম।

শৈশবে কবি নিজ গ্রাম বড়গাঁও প্রাইমারী স্কুলে লেখাপড়া করেন এবং বাড়ির পাশের মক্তবে আরবী শেখেন। কবির বড়ভাই হাফেজ মুহাম্মদ ইউনুস বিক্রমপুরে মোস্তফাগঞ্জ মাদ্রাসায় লেখাপড়া করতেন। কবি শৈশবেই ভাইয়ের সাথে সেখানে চলে যান এবং সেখানে সহীহ কোরআন তেলাওয়াত শেখেন। এরপর তিনি আবার গ্রামে ফিরে আসেন। বাড়ি ফিরে পার্শ্ববর্তী গ্রাম সাওরাইদ প্রাইমারী ও হাইস্কুলে ভর্তি হন। কবির সবচেয়ে বড়ভাই অধ্যাপক ইউসুফ আলী তখন নরসিংদী কলেজে অধ্যাপনা করতেন। কবি সেখানে গিয়ে ব্রাহ্মনদী কলেজিয়েট হাইস্কুলে ভর্তি হন। কিছুদিন লেখাপড়ার পর দেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি বড় ভাইয়ের সাথে ঢাকায় চলে আসেন এবং তেজগাঁও পলিটেকনিক স্কুলে ভর্তি হন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনি ফরিদাবাদ হাইস্কুলে ভর্তি হন এবং এখান থেকেই তিনি মানবিক বিভাগে এসএসসি পাশ করেন।(১৯৭৪)। তিনি কলেজ জীবন শুরু করেন টাঙ্গাইল কালিহাতির ভন্ডেশ্বরে আলাউদ্দিন সিদ্দিকী কলেজ থেকে। এ কলেজের প্রিন্সিপাল ছিলেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী। ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু মারা যাওয়ার পর সবাই ভারতে চলে গেলে কলেজ বন্ধ হয়ে যায় এবং তিনি আবার ঢাকায় ফিরে আসেন। এবার তিনি ভর্তি হন ঢাকা কলেজে এবং কৃতিত্বের সাথে এইচ এস সি পাশ করেন। কবি আসাদ বিন হাফিজ ১৯৮০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রী অর্জন করেন এবং তিনি ১৯৮৩ সালে একই প্রতিষ্ঠান থেকে বাংলা সাহিত্যে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। শিক্ষাজীবন সমাপ্ত করে তিনি কর্মজীবনে প্রবেশ করেন।

প্রথমে তিনি অধ্যাপনা পেশায় জড়িত হন। বাংলার শিক্ষক হিসাবে যোগদান করেন বর্তমান তামিরুল মিল্লাত মাদ্রাসায়। ওখান থেকে তিনি মাসিক পৃথিবী পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক পদে যোগদান করেন। সম্পাদক ছিলেন এ কে এম নাজির আহসদ। তিনি জনাব আবুল আসাদ, একেএম নাজির আহমদ, আবদুল মান্নান তালিব, কবি মতিউর রহমান মল্লিক, সিদ্দিক জামাল, ও কথাসাহিত্যিক জামেদ আলীর সাথে মিলে বাংলা সাহিত্য পরিষদ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন এবং তার প্রথম নির্বাহীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে এ দায়িত্ব পালন করেন কবি নাসির হেলাল ও তৌহিদুর রহমান। তিনি একটি বিশাল সাহিত্য জগত গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখতেন। তিনি উপলব্ধি করলেন, সাহিত্যের বিকাশ ঘটাতে চাইলে যৌথ উদ্যোগের পাশাপাশি ব্যক্তি উদ্যোগ গ্রহণ করা খুবই জরুরী। তিনি জনাব মাহবুবুল হকের হাত ধরে বাংলাদেশ পেপার কনভার্টিং এন্ড প্যাকেজিং লি: ও সৃজন প্রকাশনীর ম্যানেজারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এসময় (১৯৮৭) তিনি প্রীতি প্রকাশন নামে একটি প্রকাশনা সংস্থা গড়ে তোলেন এবং এ প্রতিষ্ঠান থেকে নিজের বইসহ নামীদামী ও নবীন লেখকদের পাঁচ শতাধিক বই প্রকাশ করেন। সাহিত্যের বিকাশ সাধনের জন্য তিনি এসময় যারা ইসলামী বই প্রকাশ করতেন তাদের সমন্বয়ে "ইসলামী সাহিত্য প্রকাশক সমিতি" নামে একটি সমিতি গড়ে তোলেন এবং দীর্ঘদিন এর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এ সমিতির মাধ্যমে বাংলা একাডেমী অমর একুশে বইমেলার আদলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ঢাকার প্রাণকেন্দ্র বায়তুল মোকাররমে মাসব্যাপী ইসলামী বইমেলার আয়োজনের সূচনা করেন, যা আজো অব্যাহত আছে। তিনি এ সমিতির একশোজন সদস্য নিয়ে "বুকস গার্ডেন সোসাইটি" নামে একটি আবাসন প্রকল্প গড়ে তোলেন। এ সোসাইটি ঢাকার অদূরে একশোজন প্রকাশকের জন্য একটি বহুতল ভবন নির্মাণে সমর্থ হয়। এরপর তিনি যুগপৎ শিক্ষকতা পেশা ও পুস্তক ব্যবসায় পবিপূর্ণ মনোযোগ দেন। তিনি গুলশানের মানারাত স্কুল এন্ড কলেজে বাংলার প্রভাষক পদে যোগদান করেন এবং সেই সাথে ‘প্রীতি প্রকাশন’কে আরো প্রসারিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তিনি প্রীতিকে দলমত নির্বিশেষে সব লেখক ও শিল্পীদের আড্ডাখানায় পরিনত করেন। ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর তার ষাট বছর পূর্ণ হলে তিনি মানারাতের অধ্যাপনা থেকে অবসর গ্রহণ করেন এবং লেখালেখিতে পূর্ণ মনোযোগ প্রদান করেন।

রচনাশৈলী

সম্পাদনা

কবির সাহিত্য রচনার ভাষা অত্যন্ত সহজ-সরল, দুর্বোধ্যতামুক্ত। এ কবির কাব্যসৌধ গড়ে উঠেছে সুবোধ্যতার ভিতের ওপর। কবির শ্রেষ্ঠ রচনা হল ‘অনিবার্য বিপ্লবের ইশতেহার’। এই গ্রন্থে্র কবিতা ‘অনিবার্য বিপ্লবের ইশতেহার’ কবিতাটি সমগ্র বাংলা সাহিত্যের মধ্যেই একটি অন্যতম সেরা কবিতা। তিনি যে-সমাজের স্বপ্ন দেখেন তার অসাধারণ এক কাব্যিক রূপ দিয়েছেন এই কবিতায়। যা বাংলা সাহিত্যে আর কোনো কবির কলমে এ রকমভাবে ফুটে উঠেনি। তার এ কবিতার কয়েকটি চরণ-[]

উপরিউক্ত চরণগুলোতে কবির সাহিত্যিক দ্যোতনা প্রকাশ পেয়েছে। আবার কবির আদর্শের বিপ্লবের ব্যঞ্জনা ধ্বনিত হয়েছে নিম্নোক্ত চরণগুলোতে-[]

সাহিত্যকর্ম

সম্পাদনা

কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, শিশু সাহিত্য, গবেষণা, সম্পাদনা ইত্যাদি সাহিত্যের সব শাখাতেই কবি আসাদ বিন হাফিজ রেখেছেন তার অসামান্য প্রতিভার স্বাক্ষর। তিনি প্রায় ৮১টি গ্রন্থ প্রকাশ করেছেন।

কাব্যগ্রন্থ

১. কি দেখো দাঁড়িয়ে একা সুহাসিনী ভোর (১৯৯০)

২. অনিবার্য বিপ্লবের ইশতেহার (১৯৯৬)

শিশুতোষ ছড়া কবিতা

১. হরফ নিয়ে ছড়া (১৯৮৯)

২. মজার ছড়া বাংলা পড়া (২০০৫)

৩. মজার ছড়া আরবী পড়া (২০০৫)

৪. মজার পড়া A. B. C. D (2005)

৫. বাংলাপড়া-৪ (১৯৯৩) (ইসলামিক এডুকেশন সোসাইটি)

৬. বাংলাপড়া-৫ (১০ম সং ২০০৬)। (ইসলামিক এডুকেশন সোসাইটি)

৭. বাংলা লিখি বাংলা শিখি (২০১৮) (বাংলাদেশ কোঅপারেটিভ বুক সোসাইটি)

৮. আলোর হাসি ফুলের গান (১৯৯০)

৯. কুক কু রুকু (১৯৯২)

১০. আল্লাহ মহান (২০০১)

১১. কারবালা কাহিনী (২০০১)

শিশু কিশোর গল্প

১. ইয়াগো মিয়াগো (১৯৯৪)

২. ছোটদের মজার গল্প (২০১৫) (বাংলাদেশ কোঅপারেটিভ বুক সোসাইটি)

৩. জ্বিনের সঙ্গে বসবাস (২০১৮) (বাংলাদেশ কোঅপারেটিভ বুক সোসাইটি)

৪. ভীন গ্রহের বন্ধু (আধুনিক প্রকাশনী)(২০০৬)

কাব্যানুবাদ (কবিতার অনুবাদ)

১. নাতিয়াতুন নবী (২০০৩)

ছড়াগ্রন্থ

১.রাজনীতি ধুমধাম (১৯৮০)

২.হিরালালের ছড়া (২০০৩)

গবেষণা গ্রন্থ

১. আল-কুরআনের বিষয় অভিধান (১৯৯২)

২. ইসলামী সংস্কৃতি (১৯৯৪)

৩. ছন্দের আসর (১৯৯৮)

৪. মুক্তিযুদ্ধ যুদ্ধাপরাধী, (২০০৮)

৫. দৃশ্যপট একাত্তর (২০০৮)

ইতিহাসগ্রন্থ

১. ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস (১৯৯০)

গল্প গ্রন্থ

১. পনেরই অাগস্টের গল্প (১৯৯০)

জীবনীগ্রন্থ

১. আপোষহীন এক সংগ্রামী নেতা (১৯৯২)

২. নাম তার ফররুখ (১৯৯৭)

কিশোর প্রবন্ধ

১. নতুন পৃথিবীর স্বপ্ন (১৯৯২)

২. আলোর পথে এসো (১৯৯৯)

উপন্যাস

১। মহাকালের মহানায়ক (২০০৫)

২। দুর্গম পথের যাত্রী (২০২০) তথ্যসূত্র

সমগ্র

১ . ক্রুসেড সমগ্র—১ (২০১৫)

২. ক্রুসেড সমগ্র—২ (২০১৫)

৩. ক্রুসেড সমগ্র—৩ (২০১৫)

গানের বই

১. জ্যোতির পরাগ (২০০৩)

বিবিধ

১. জেগে ওঠো বাংলাদেশ (১৯৯২)

২. গোলাম আযমের কি অপরাধ

৩. ছোটদের ইসলামী পাঠাগার

সম্পাদিত গ্রন্থ

১. নির্বাচিত ইসলামী গান। (১৯৯৩)

২. নির্বাচিত ইসলামী গান--১ (১৯৯৬)

৩. নির্বাচিত ইসলামী গান--২ (১৯৯৬)

৪. নির্বাচিত ইসলামী গান--৩ (১৯৯৬)

.৫.নির্বাচিত ইসলামী গান--৪। (১৯৯৬)

৬. রাজপথের ছড়া (১৯৮২)

সমগ্র সম্পাদনা

১.গোলাম মোস্তফা কাব্যসমগ্র (১৯৯৬)

২.রাসুলের শানে কবিতা (১৯৯৬)

৩.নির্বাচিত হামদ-এ-বারিতালা (১৯৯৬)

৪.নির্বাচিত নাতে রাসূল (১৯৯৬)

৫.তালিম হোসেন কবিতাসমগ্র (১৯৯৮)

৬.রাজিয়া মজিদের গল্পসমগ্র (২০০২)

৭. কিশোর কাব্যসমগ্র-তালিম হোসেন (০৩)

৮. মতিউর রহমান মল্লিক রচনাবলী (১মখন্ড), (২০১৮)

নসীম হিজাযীর অনুবাদ সম্পাদনা

১. সীমান্ত ঈগল (১৯৮৭)

২. আঁধার রাতের মুসাফির (১৯৮৮)

৩. হেজাযের কাফেলা (১৯৮৮)

৪. ইরান তুরান কাবার পথে (১৯৮৮)

৫. কায়সার ও কিসরা (১৯৮৯)

৬. শেষ বিকালের কান্না (১৯৯৬)

৭. কিং সায়মনের রাজত্ব (১৯৯৮)

৮. ইউসুফ বিন তাসফিন (১৯৯৮)

৯. আলোর কুসুম (২০০৫)

১০. মহাবীর সুলতান মাহমুদ (২০১৫)

অন্যান্য সম্পাদনা

১. দি সোর্ড অব টিপু সুলতান (১৯৯৩) মূল ঃ ভগওয়ান এস গিদওয়ানী।

তাফহীমুল হাদীস সংকলন সম্পাদনা

১ কম্পাস ( কপি পাওয়া যায়নি)

২. দিশা (ভাষাদিবস সংকলন)

সীরাত ম্যাগাজিন সম্পাদনা

১. সাহিত্য সংস্কৃতি ( ১৯৯৬)

২. সাহিত্য সংস্কৃতি ( ২০০০)

৩. সাহিত্য সংস্কৃতি (২০০১)

বুলেটিন সম্পাদনা

১. মাসিক সাহিত্য সংস্কৃতি (২০০৯–২০১৫)

২. News bulletin - Manarat (2017-18)

ঐতিহাসিক দুঃসাহসিক অভিযান সিরিজ

সম্পাদনা
  • ১. গাজী সালাউদ্দীনের দুঃসাহসিক অভিযান (১৯৯৭)
  • ২. সালাউদ্দীনের কমান্ডো অভিযান (১৯৯৭)
  • ৩. সুবাক দুর্গে আক্রমণ (১৯৯৭)
  • ৪. ভয়ংকর শিরযন্ত্র (১৯৯৭)
  • ৫. ভয়াল রজনী (১৯৯৮)
  • ৬. আবারো সংগ্রাম (২০০০)
  • ৭. দুর্গ পতন (২০০০)
  • ৮. ফেরাউনের গুপ্তধন (২০০১)
  • ৯. উপকূলে সংঘর্ষ (২০০১)
  • ১০. সর্প কেল্লার খুনী (২০০১)
  • ১১. চারিদিকে চক্রান্ত (২০০২)
  • ১২. গোপন বিদ্রোহ (২০০২)
  • ১৩. পাপের ফল (২০০২)
  • ১৪. তুমুল লড়াই (২০০২)
  • ১৫. উম্রু দরবেশ (২০০২)
  • ১৬. টার্গেট ফিলিস্তিন (২০০২)
  • ১৭. গাদ্দার (২০০৩)
  • ১৮. বিষাক্ত ছোবল (২০০৩)
  • ১৯. খুনী চক্রের আস্তানায় (২০০৩)
  • ২০. পাল্টা ধাওয়া (২০০৩)
  • ২১. ধাপ্পাবাজ (২০০৪)
  • ২২. হেমস এসর যোদ্ধা (২০০৪)
  • ২৩. ইহুদী কন্যা (২০০৪)
  • ২৪. সামনে বৈরুত (২০০৪)
  • ২৫. দুর্গম পাহাড় (২০০৪)
  • ২৬. রক্তাক্ত মরুভূমি (২০০৪)
  • ২৭. ছোট বেগম (২০০৬)
  • ২৮. রক্তস্রোত (২০০৬)
  • ২৯. যাযাবর কন্যা (২০০৬)
  • ৩০. মহাসমর (২০০৬)

পুরস্কার

সম্পাদনা

কবি আসাদ বিন হাফিজ তার বর্ণাঢ্য কর্ম ও সাহিত্যের স্বীকৃতিস্বরূপ অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন।

মৃত্যু

সম্পাদনা

কবি আসাদ বিন হাফিজ ৩০ জুন ২০২৪,রবিবার রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "আসাদ বিন হাফিজ"পাঠাগার। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১১ 
  2. "কবি আসাদ বিন হাফিজ গ্রেফতার"। আমার দেশ। ৭ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩ 
  3. "অনিবার্য বিপ্লবের ইশতেহার"। প্রিয় বই ডট কম। ২ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৩ 
  4. "আমাদের পরিচিতি"। কিশোরকন্ঠ ফাউন্ডেশন। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১৩ 
  5. ডেস্ক, কালবেলা। "মারা গেছেন কবি আসাদ বিন হাফিজ | কালবেলা"কালবেলা | বাংলা নিউজ পেপার। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-০৮ 


[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী কবি]] [[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি কবি]]