খন্দকার মুসা খালেদ

খন্দকার মুসা খালেদ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি। তিনি জুডিশিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের সাবেক মহাপরিচালক ছিলেন।[][]

খন্দকার মুসা খালেদ
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক
ব্যক্তিগত বিবরণ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
জীবিকাবিচারক

কর্মজীবন

সম্পাদনা

২০০১ সালে আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক খালেদকে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতির সাথে অন্য আটজন বিচারপতি নিযুক্ত করা হয়। []

২০০৩ সালে আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক ২০০১ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত নয়জন বিচারকের মধ্যে খালেদ এবং আরও তিনজন বিচারক শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, মোহাম্মদ বজলুর রহমান, এবং মোহাম্মদ নিজামুল হক কে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সরকার স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেয়নি।[] নয়জনের মধ্যে বিচারপতি মোহাম্মদ আনোয়ারুল হক, মির্জা হোসেন হায়দার, নজরুল ইসলাম চৌধুরী, শেখ রেজোয়ান আলী এবং সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেনকে হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিশ্চিত করা হয়েছে।[]

২০ মে ২০২১ সালে বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা মুসাকে বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক হিসাবে স্থলাভিষিক্ত করেন।[][]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "A three-day training course on "International Labour Standards and Labour Legislation" for the judges and judicial officers in Bangladesh | International Labour Organization"www.ilo.org (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৪-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৬-০৬ 
  2. "Anisul for providing justice by upholding dignity of judiciary"The Daily Observer। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৬-০৬ 
  3. "Five additional judges of HC get job confirmation"দ্য ডেইলি স্টার। ৩ জুলাই ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৬-০৬ 
  4. "Justice Nazmun Ara new DG of JATI"New Age (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৬-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৬-০৬ 
  5. "Justice Nazmun Ara becomes first female DG of Judicial Administration Training Institute"দৈনিক প্রথম আলো (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৫-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৬-০৬