ক (ইন্ডিক)
ক হলো ভারতীয় আবুগিদার প্রথম ব্যঞ্জনবর্ণ। আধুনিক ভারতীয় লিপিতে, ক ব্রাহ্মী বর্ণ থেকে উদ্ভূত হয়েছে যা আবার উদ্ভূত (সেমেটিক অনুমান অনুসারে) হয়েছে আরামাইক ("ক") থেকে।
Ka | |||||
---|---|---|---|---|---|
বাংলা | দেবনাগরী | গুরুমুখী | গুজরাটি | ওড়িয়া | |
ਕ | ક | ||||
তামিল | তেলুগু | কন্নড় | মালয়ালম | সিংহলী | |
க | క | ಕ | ക | ක | |
থাই | লাও | তিব্বতি | বর্মী | খমের | |
ก | ກ | ཀ | က | ក | |
বায়বায়িন | হানুনো | বুহিদ | তাগবানওয়া | লোনতারা | |
ᜃ | ᜣ | ᝃ | ᝣ | ᨀ | |
বালী | সুন্দা | লিম্বু | তাই লে | নয়া তাই লু | |
ᬓ | ᮊ | ᥐ | ᦂ | ||
লেপছা | সৌরাষ্ট্র | রেজং | জাভাই | চাম | |
ᰀ | ꢒ | ꤰ | ꦏ | ꨆ | |
থাই থম | থাই ভিয়েত | কায়াঽ লি | ফাগ্স-পা | সিদ্ধং | |
ᨠ | ꪀꪁ | ꤊ | ꡀ | ||
মহাজনি | খোজকি | খোদাবাদি | সিলেটি | মেইতেই | |
𑅕 | 𑈈 | 𑊺 | ꠇ | ꯀ | |
Modi | তিরহুতা | কৈথি | সোরা | গ্রন্থ | |
𑘎 | 𑒏 | 𑂍 | 𑃟 | 𑌕 | |
চাকমা | শারদা | তাকরি | খরোষ্ঠী | ব্রাহ্মী | |
𑄇 | 𑆑 | 𑚊 | 𐨐 | 𑀓 | |
ধ্বনিগ্রামিক প্রতিনিধি: | /k/ | ||||
আসলিব প্রতিবর্ণীকরণ: | ka | ||||
ইসকি কোড পয়েন্ট: | B3 (179) |
গণিতে ক (क)
সম্পাদনাআর্যভট্টের ব্যবহার
সম্পাদনাভারতীয় সংখ্যা প্রণালী সৃষ্টির পেছনে আর্যভট্টের দেবনাগরী অক্ষর সমূহকে প্রায় গ্রীকদের দ্বারা সংখ্যা লেখার মতো ব্যবহার করা হত। क’র বিভিন্ন রূপের মানসমূহ নিচে দেয়া হল:[১]
দেবনাগরী ক
সম্পাদনাक (ক) (कवर्ण কবর্ণ) দেবনাগরী ক ব্যঞ্জন বর্ণমালার প্রথম অক্ষর। ক অক্ষরের উৎস ব্রাহ্মী অক্ষর 𑀓 (ka), যা গুপ্ত লিপির অক্ষর হিসেবে কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে দেবনাগরী হিন্দি: क’র রূপ নিয়েছে। এর থেকে উদ্ভূত হওয়া গুজরাটী অক্ষর হল ક।
ব্যবহার
সম্পাদনাবাংলা ক
সম্পাদনাক (আ-ধ্ব-ব: [k])) হলো বাংলা বর্ণমালার প্রথম ব্যঞ্জনবর্ণ এবং ১৬তম বর্ণ। এটি কণ্ঠ থেকে উচ্চার্য অঘোষ অল্পপ্রাণ ধ্বনি এবং ক-বর্গের প্রথম বর্ণ।[২] বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা মোট ৩৯টি; তার মধ্যে পূর্ণমাত্রাযুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ ২৬টি, অর্ধমাত্রাযুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ ৭টি এবং মাত্রা ছাড়া ব্যঞ্জনবর্ণ ৬টি। ‘ক’ হলো একটি পূর্ণমাত্রাযুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ।
বৈশিষ্ট্য
সম্পাদনাএটি একটি পূর্ণমাত্রাবিশিষ্ট ব্যঞ্জনধ্বনি। ২৫ টি স্পর্শধ্বনি বা বর্গীয় ধ্বনির একটি এবং ক-বর্গের অন্তর্গত ঘোষ অল্পপ্রাণ ধ্বনি।
ব্যবহার
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Ifrah, Georges (২০০০)। The Universal History of Numbers. From Prehistory to the Invention of the Computer (ইংরেজি ভাষায়)। নিউ ইয়র্ক: John Wiley & Sons। পৃষ্ঠা 447–450। আইএসবিএন 0-471-39340-1।
- ↑ বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান, সম্পাদক, চৌধুরী, জামিল, প্রকাশক: বাংলা একাডেমি, প্রথম প্রকাশ: ১৯ শে মাঘ ১৪২২/ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬