ক্লাইভ লয়েড (জন্ম: ৩১ আগস্ট ১৯৪৪) একজন গায়ানি-ব্রিটিশ প্রাক্তন ক্রিকেটার, যিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের হয়ে খেলেছেন।। ১৯৭০-এর দশক ও ১৯৮০-এর দশকের ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের দলনেতা ছিলেন। ১৯৭৫ এবং ১৯৭৯ সালে তার নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পরপর দুবার বিশ্বকাপ জয় করে। বর্তমানে আইসিসি’র প্রতিনিধি হিসেবে আন্তর্জাতিক ম্যাচগুলোতে ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করেন।

ক্লাইভ লয়েড
২০১৩ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে ক্লাইভ লয়েড
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
ক্লাইভ হুবার্ট লয়েড
জন্ম (1944-08-31) ৩১ আগস্ট ১৯৪৪ (বয়স ৮০)
জর্জটাউন, ব্রিটিশ গায়ানা
ডাকনামবিগ সি, হুবার্ট, সুপার ক্যাট
উচ্চতা৬ ফুট ৪ ইঞ্চি (১.৯৩ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাব্যাটসম্যান, অধিনায়ক
সম্পর্কল্যান্স গিবস (খুড়তুতো ভাই)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১২৫)
১৩ ডিসেম্বর ১৯৬৬ বনাম ভারত
শেষ টেস্ট৩০ ডিসেম্বর ১৯৮৪ বনাম অস্ট্রেলিয়া
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ )
৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ ওডিআই৬ মার্চ ১৯৮৫ বনাম পাকিস্তান
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৬৮–১৯৮৬ল্যাঙ্কাশায়ার
১৯৬৪–১৯৮৩গায়ানা/ব্রিটিশ গায়ানা
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১১০ ৮৭ ৪৯০ ৩৭৮
রানের সংখ্যা ৭,৫১৫ ১,৯৭৭ ৩১,২৩২ ১০,৯১৫
ব্যাটিং গড় ৪৬.৬৭ ৩৯.৫৪ ৪৯.২৬ ৪০.২৭
১০০/৫০ ১৯/৩৯ ১/১১ ৭৯/১৭২ ১২/৬৯
সর্বোচ্চ রান ২৪২* ১০২ ২৪২* ১৩৪*
বল করেছে ১,৭১৬ ৩৫৮ ৯,৬৯৯ ২,৯২৬
উইকেট ১০ ১১৪ ৭১
বোলিং গড় ৬২.২০ ২৬.২৫ ৩৬.০০ ২৭.৫৭
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ২/১৩ ২/৪ ৪/৪৮ ৪/৩৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৯০/– ৩৯/– ৩৭৭/– ১৪৬/–
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ১০ আগস্ট ২০১৬

২০০৯ সালে, লয়েড আইসিসি ক্রিকেট হল অফ ফেমে অন্তর্ভুক্ত হন। [] ক্রিকেটে সেবার জন্য তিনি ২০২০ নববর্ষের সম্মানে নাইট উপাধি পেয়েছেন। [][]

ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটের ইতিহাসে অন্যতম সফল স্পিন বোলার ল্যান্স গিবস সম্পর্কে তার কাকাতো ভাই। তার সাথেও একত্রে অনেকবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে খেলেছেন তিনি। এছাড়াও লয়েড ইংলিশ ফুটবল ক্লাব এভারটন এফসির একজন ভক্ত। []

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Cricinfo (২ জানুয়ারি ২০০৯)। "ICC and FICA launch Cricket Hall of Fame"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০১৯ 
  2. "নং. 62866"দ্যা লন্ডন গেজেট (সম্পূরক) (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯। 
  3. "Awards for NY2020" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  4. "'Better late than never' – Sir Clive Lloyd happy to finally receive knighthood"expressandstar.comExpress and Star। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯।