ক্যাটরিনা কাইফ
ক্যাটরিনা কাইফ (ইংরেজি: Katrina Kaif; উচ্চারিত [kəˈʈriːnaː ˈkɛːf]; জন্ম: ১৬ জুলাই ১৯৮৩[৫]) ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও সাবেক মডেল তারকা যিনি হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র শিল্প হিসেবে খ্যাত বলিউডে অভিনয় করছেন।[৬][৭] এছাড়াও তিনি তেলুগু, মালয়ালম ভাষার ছায়াছবিতেও অংশগ্রহণ করছেন। ইস্টার্ণ আই সাময়িকীর পাঠকদের ভোটে বিশ্বে সবচেয়ে যৌনাবেদনময়ী এশীয় নারী হিসেবে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত পরপর তিন বছর চিহ্নিত হয়েছেন।[৮][৯] ব্রিটিশ নাগরিক ক্যাটরিনা কর্ম ভিসা নিয়ে ভারতে কাজ করছেন।[১০] তার প্রকৃত নাম ক্যাটরিনা টার্কুট। তিনি বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজের সাথে যুক্ত আছেন তার মধ্যে মেয়ে শিশু মৃত্যু প্রতিরোধমূলক কাজ অন্যতম।
ক্যাটরিনা কাইফ | |
---|---|
জন্ম | ক্যাটরিনা তূরকোটে ১৬ জুলাই ১৯৮৩[ক] |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
পেশা | অভিনেত্রী, মডেল |
কর্মজীবন | ২০০৩ – বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | ভিকি কৌশল (বি. ২০২১) |
প্রাথমিক জীবন
সম্পাদনাক্যাটরিনা কাইফ বিবাহিত। ব্রিটিশ নাগরিকত্ব নিয়ে ভারতীয় পিতা "মোহাম্মদ কাইফ"[১১][১২][১৩] এবং ইংরেজ মা "সুজানা টার্কুট" দম্পত্তির সন্তান হিসেবে ক্যাটরিনা কাইফের জন্ম হংকংয়ে।[১৪] কাইফের ১ ভাই ও ৬ বোন রয়েছে।[১৫] তার ছোট বোনের নাম ইসাবেল কাইফ।[১৬] শৈশবেই তার পিতা-মাতার মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়। কাইফ একবার বলেছেন যে,
দুঃখজনকভাবে বাবার ধর্ম, সমাজ কিংবা নৈতিকতা আমার উপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে নি।
কাইফের পরিবার হংকং থেকে চীনে স্থানান্তরিত হন। যখন তার বয়স ৮, তখন তারা জাহাজে চড়ে জাপান থেকে ফ্রান্সে যান। এরপর সুইজারল্যান্ড, ক্রাকোউ, বার্লিন, বেলজিয়ামসহ পূর্ব ইউরোপের অনেক দেশে গমন করেন। এ সময় ঐ দেশগুলোর প্রতিটিতে মাত্র কয়েক মাস অবস্থান করতে পেরেছেন ক্যাটরিনা।[১৭] হাওয়াই থেকে শেষ পর্যন্ত তার মায়ের জন্মভূমি ইংল্যান্ডে অবস্থান করেন। ব্যাপকভাবে লোকেরা যখন জানতে পারেন কাইফ লন্ডনের মেয়ে, চূড়ান্তভাবে তখন তিনি বছর তিনেক পূর্ব থেকেই মুম্বাইয়ে অবস্থান করছেন।[১৭]
চলচ্চিত্র ভুবনে
সম্পাদনা১৪ বছর বয়সে জুয়েলারীর বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হন ক্যাটরিনা। মডেলস্ ওয়ান এজেন্সী'র সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হয়ে লন্ডনে মডেলিং কার্যক্রম চালিয়ে যান। এছাড়াও তিনি লন্ডন ফ্যাশন উইকে কাজ করেছেন।[১৪] লন্ডনভিত্তিক চলচ্চিত্র নির্মাতা কাঈজাদ গুস্তাদ লন্ডনে মডেলিং কাজে নিয়োজিত কাইফকে চলচ্চিত্রের রূপালী পর্দায় নিয়ে আসেন।
২০০৩ সালে বুম ছবিতে কাইফকে তিনি অংশগ্রহণের সুযোগ দেন। মুম্বাইয়ে অবস্থানকালীন অনেকগুলো বিজ্ঞাপনচিত্রের প্রস্তাব পান। কিন্তু, চলচ্চিত্র পরিচালকেরা হিন্দি ভাষায় কথা বলতে না পারায় ক্যাটরিনা'র সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হতে দ্বিধাগ্রস্থ ছিলেন।[১৮][১৯]
২০০৫ সালে সরকার ছবিতে প্রাথমিক সাফল্য পান। ছবিতে অভিষেক বচ্চনের গার্লফ্রেণ্ড বা মেয়েবন্ধুর ভূমিকা নেন কাইফ। ঐ বছরেই ম্যায়নে পেয়ার কিউ কিয়া ছবিতে সালমান খানের সঙ্গে জুটি বাঁধেন তিনি।
২০০৬ সালে অক্ষয় কুমারের সাথে অভিনীত হামকো দিওয়ানা কর গায়ে ছবিটি ব্যবসায়িকভাবে অসফল হয়। ২০০৭ সালে কাইফের প্রধান সাফল্য আসে ব্যবসা সফল নমস্তে লন্ডন চলচ্চিত্রে অংশ নিয়ে। সেখানে তিনি একজন ব্রিটিশ-ভারতীয় মেয়ে হিসেবে অক্ষয় কুমারের সঙ্গে ২য় বারের মতো অভিনয় করেন। তারপর আপনে ছবিটি মোটামুটি সফল হলেও পার্টনার (২০০৭) এবং ওয়েলকাম ছবি দু'টি বিরাটভাবে বাণিজ্যিক সফলতা লাভ করে। উভয় ছবিই ব্লকবাস্টারের মর্যাদা পায়।[২০]
২০০৮ সালে তিনি আব্বাস-মুশতানের সাংঘর্ষিক ও আদি-ভৌতিক চলচ্চিত্র রেস ছবিতে প্রথমবারের মতো খলনায়িকার চরিত্রে অভিনয় করেন। ছবিতে সাঈফ আলী খানের ব্যক্তিগত সচিব হিসেবে গোপনে বৈমাত্রেয় ভাই অক্ষয় খান্না'র সাথে প্রেমে পড়েন ক্যাটরিনা। এ বছরে তার দ্বিতীয় মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি হিসেবে এ্যানিজ বাজমিজের প্রযোজনায় সিং ইজ কিং ছবিতে অক্ষয় কুমারের সাথে অভিনয় করেন। ছবিটি ব্যবসায়িক দিক দিয়ে অনেক বেশি সফলকাম হয়। কিন্তু বছরের শেষ ছবি হিসেবে সুভাষ ঘাইয়ের যুবরাজ ছবিটি বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ হয়।[২১] কিন্তু ছবির শিল্পমান, স্বাভাবিক দৃশ্যাবলীর কারণে একাডেমী অব মোশন পিকচার আর্টস্ এণ্ড সায়েন্সেস কর্তৃক ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়।[২২][২৩]
২০০৯ সালে নিউইয়র্ক ছবিতে জন আব্রাহামের সাথে অভিনয় করেন। ছবিটি ব্যাপকভাবে আলোড়ন সৃষ্টি করে ও বাণিজ্যিক দৃষ্টিকোণে সফলতা লাভ করে।[২৪] কাইফের অভিনয়শৈলী অতি উচ্চমাত্রায় প্রশংসিত হয়েছিল। চলচ্চিত্র সমালোচক তরণ আদর্শ বলেন, "ক্যাটরিনা সবচেয়ে বড় আশ্চর্যান্বিত করেছে। চলচ্চিত্র জগতে তার ভূমিকা ব্যাপকভাবে পরিচিতি পেয়েছে। ক্যাটরিনা প্রমাণ করেছেন যে তিনি পরিচালক এবং চিত্রনাট্যকারের খাতিরে যে-কোন চলচ্চিত্রেই অভিনয় করতে সক্ষম। তিনি অসাধারণ। এছাড়াও, দর্শকেরা নতুন ও আলাদা ক্যাটরিনাকে এ সময়ে দেখছে।"[২৫] পরবর্তীতে তিনি অনেক নায়ক-নায়িকা সমৃদ্ধ ব্লু ছবিতে অভিনয় করেন। ছবিটিতে ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে দর্শকেরা প্রথমবারের মতো পানির নিচে ভৌতিক দৃশ্য দেখতে পান। কিন্তু সন্তোষজনকভাবে বক্স অফিসে সফলতা নিয়ে আসতে পারেনি।[২৬][২৭] বছরের শেষ দিকে তিনি রণবীর কাপুরের সাথে আজব প্রেম কি গজব কাহানী ও অক্ষয় কুমারের সাথে দে দনা ডন ছবিতে অভিনয় করেন। দু'টো ছবিই বাণিজ্যিকভাবে সফলতার মুখ দেখে।
২০১০ সালে রণবীর কাপুরের বিপরীতে রাজনীতি ছবিতে নায়িকা হিসেবে অবতীর্ণ হন। ছবিটি প্রকৃত অর্থেই বক্স অফিস হিট করে এবং ব্লকবাস্টার খেতাব অর্জন করে।[২৮] এছাড়াও ফারাহ খানের পরিচালনায় টিজ মার খান ছবিতে অক্ষয় কুমারের সাথে অভিনয় করেন। ছবিটি ২৪ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়েছিল।[২৯] কিন্তু ছবিটি তেমন সাফল্য না পেলেও, কাঈফের মুখে শীলা কি জবানী গানটি সকলের মুখে মুখে গাইতে দেখা যায়।
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি ক্যাটরিনা কাইফ বিপুলসংখ্যক বিজ্ঞাপন চিত্রে নিয়মিতভাবে অংশগ্রহণ করছেন। ফলে বলিউড অভিনেত্রী হিসেবে শীর্ষ করদাতা হিসেবেও তিনি নিজেকে স্থান করে নেন।[৩০]
কণ্ঠস্বর
সম্পাদনাপ্রথম দিকে হিন্দি ভাষাসহ ভারতীয় অন্যান্য ভাষায় তার জ্ঞান কম থাকায় ক্যাটরিনা কাইফের কণ্ঠস্বরের বদলে অনেকগুলো চলচ্চিত্রে অন্য অভিনেত্রীর মাধ্যমে ভাষাকে নির্দিষ্ট মানদণ্ডে আনতে হয়। ব্যতিক্রম হিসেবে রয়েছে দে দনা দন। এছাড়াও, সূচনালগ্নের সিং ইজ কিং, নমস্তে লন্ডন এবং বুম - ছবিগুলোয় তার প্রকৃত কণ্ঠস্বর শুনতে পাওয়া যায়।
চলচ্চিত্রের তালিকা
সম্পাদনাপুরস্কার প্রাপ্তি
সম্পাদনাক্রমিক নং | সাল | পুরস্কারের নাম ও বিভাগ | ছবির নাম |
---|---|---|---|
১ | ২০০৬ | স্টারডাস্ট ব্রেকথ্রো পারফরম্যান্স এ্যাওয়ার্ড (মহিলা) | ম্যায়নে পেয়ার কিও কিয়া |
২ | ২০০৬ | আইডিয়া জি এফ এ্যাওয়ার্ডস: ফ্যাশন ডিবা অব দি ইয়ার[৩১] | |
৩ | ২০০৮ | জি সিনে এ্যাওয়ার্ডস্: ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান এ্যাক্টর এ্যাওয়ার্ড | |
৪ | ২০০৮ | আইআইএফএ এ্যাওয়ার্ডস্: স্টাইল ডিবা অব দি ইয়ার | |
৫ | ২০০৮ | সবসে ফেভারিট কৌন এ্যাওয়ার্ডস্: সবসে জনপ্রিয় নায়িকা সিং ইজ কিং | |
৬ | ২০০৮ | অপ্সরা ফিল্ম প্রোডিওসার গিল্ড অব ইন্ডিয়া এ্যাওয়ার্ডস্: স্টাইল ডিবা অব দি ইয়ার | |
৭ | ২০০৯ | রাজীব গান্ধী এ্যাওয়ার্ড[৩২] | |
৮ | ২০০৯ | স্টার স্ক্রিণ এ্যাওয়ার্ডস্: বছরের সেরা বিনোদনকারী[৩৩] | |
৯ | ২০১০ | স্টারডাস্ট এ্যাওয়ার্ড: সেরা অভিনেত্রী (পপুলার এ্যাওয়ার্ড) | নিউইয়র্ক ও আজব প্রেম কি গজব কাহানী[৩৪] |
১০ | ২০১১ | স্টার স্ক্রিণ এ্যাওয়ার্ড: সেরা অভিনেত্রী (পপুলার চয়েজ) | |
১১ | ২০১১ | অপ্সরা এ্যাওয়ার্ডস্: হিন্দুস্তান টাইমসের পাঠকদের দৃষ্টি বছরের সেরা (অভিনেত্রী)[৩৫] |
টীকা
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Katrina, Hrithik Do A Jig At India TV Broadcast Centre। YouTube। 12 July 2011। সংগ্রহের তারিখ ৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬।
Event occurs at 14:27
এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Lalwani, Vickey (29 June 2011)। "Salman Khan's there for me: Katrina Kaif"। The Times of India। ৫ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Katrina Kaif turns 30!"। Zee News। 18 July 2013। সংগ্রহের তারিখ ৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Katrina Kaif welcomes plans to target false claims in ad world"। Zee News। 5 February 2014। সংগ্রহের তারিখ ৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Katrina"। NDTV - via - Indo-Asian News Service। জুলাই ১৫, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৫, ২০১০। অজানা প্যারামিটার
|3=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - ↑ "UK-Indian actress lands role in Bollywood film 'Veer'"। The Indian Express। ২৮ এপ্রিল ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Dhingra, Deepali (১৮ আগস্ট ২০০৯)। "The Kat's out of the bag!"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৮।
- ↑ "Katrina Kaif voted 'Sexiest Woman in the World' again"। Eastern Eye। India Today। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-১২।
- ↑ "Sexy List"। EasternEye.eu। ২০১১-০২-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৩-১১।
- ↑ Hafeez, Mateen (৩০ আগস্ট ২০১০)। "Working in Bollywood for years, but shy of citizenship?"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৪।
- ↑ Cine blitz, Volume 29, Issue 2। Blitz Publications। সংগ্রহের তারিখ 2007–03–25।
Katrina Kaif is my real name. Kaif is my father's surname, he is Kashmiri," she bristled. "When I joined films I decided to take his surname, since I felt people would be able to associate better with an Indian surname.
এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Parvéz Dewân's Jammû, Kashmîr, and Ladâkh: Kashmîr। Manas Publications। সংগ্রহের তারিখ 2007–03–25।
Today if a person has even a drop of Kashmiri blood in his veins he proclaims it proudly. From novelist Salman Rushdie to writer MJ Akbar and actress-fashion model Katrina Kaif, people everywhere are celebrating their Kashmiri roots.
এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ India today, Volume 27। Thomson Living Media India Ltd.। সংগ্রহের তারিখ 2007–03–25।
Half-Kashmiri. half-Brit. Kaif is one of three leading ladies (besides Madhu Sapre and Salman Rushdie's muse Padma ...
এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ Pathiyan, Priya (২০০৩-০৩-১৬)। "'I'm not involved with Salman Khan'"। Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২০০৩-০৩-১৬।
- ↑ "Home of the Daily and Sunday Express | Film :: Tees Maar Khan: A British Bollywood Barbie!"। Express.co.uk। ২০১১-০১-২৩। ২০১২-০৬-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৮-২৪।
- ↑ http://www.dw-world.de/dw/article/0,,5269439,00.html
- ↑ ক খ "I'm not dumb: Katrina"। The Time's of India - via - Indo-Asian News Service। ডিসেম্বর ২৬, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৩১, ২০১১।
- ↑ Krishna, Kaavya। "Katrina Kaif Profile - Sify.com"। Sify। ২০০৯-০৬-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-০৭।
- ↑ "Katrina kaif new and promotion of 'Raajneeti' pics."।
- ↑ "Box Office 2007"। BoxOffice India.com। ৮ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "Box Office 2008"। BoxOfficeIndia.com। ১৪ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "'Yuvvraaj' finds its way to the Oscar Library"। IndiaGlitz। ২০০৯-০২-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-২৩।
- ↑ "Scripts Database | Margaret Herrick Library | Academy of Motion Picture Arts & Sciences"। Scriptlist.oscars.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-২৩।
- ↑ "Katrina Kaif"। timescontent.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-০১।
- ↑ Adarsh, Taran। "Bollywood Hungama Review: New York"। Bollywood Hungama। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৬-২৬।
- ↑ IANS। "Gear up for India's first underwater thriller in 'Blue'"। Thaindian News। ২০০৯-১০-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-১৫।
- ↑ "Blue Has Good First Week All The Best Steady"। Boxofficeindia.Com। ২০০৯-১০-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৪।
- ↑ "Raajneeti : Complete Cast and Crew details"। Bollywoodhungama.com। ২০১০-০৬-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-২৩।
- ↑ "Makers of Tees Maar Khan build Jumbo Jet for Akki's deadly intro sequence"। Bollywoodhungama.com। ২০১০-০২-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-২৩।
- ↑ Times News Network (২০১১-০৩-১৩)। "Ad-vantage B-Town bombshells"। The Times of India। ২০১৩-০৫-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৩-২০।
- ↑ "Amitabh, Rekha win Idea Zee F awards : Bollywood News"। ApunKaChoice.Com। ২০০৬-০৫-১৪। ২০০৭-০২-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-২৩।
- ↑ "Shahid Kapoor, Katrina Kaif among Rajiv Gandhi Awards winners"। New Kerala। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৮-১৯।
- ↑ "Winners of Nokia 16th Annual Star Screen Awards 2009"। Bollywoodhungama.com। ২০১০-০১-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-২৩।
- ↑ "Winners of Max Stardust Awards 2010"। Bollywoodhungama.com। ২০১০-০১-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-২৩।
- ↑ [১]
আরো পড়ুন
সম্পাদনা- Choudhary, Anuradha (১২ এপ্রিল ২০১৩)। ""I'm a Barbie doll" - Katrina Kaif"। Filmfare। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৪।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে ক্যাটরিনা কাইফ (ইংরেজি)