কোপা লিবের্তাদোরেস
কনমেবল লিবের্তাদোরেস, যা কোপা লিবের্তাদোরেস দে আমেরিকা নামেও পরিচিত (পর্তুগিজ: Copa/Taça Libertadores da América), ১৯৬০ সাল থেকে কনমেবল দ্বারা আয়োজিত একটি বার্ষিক মহাদেশীয় ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতা। এটি দক্ষিণ আমেরিকীয় ক্লাব ফুটবলের সর্বোচ্চ পর্যায়ের প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতার নামকরণ করা হয়েছে “লিবের্তাদোরেস” (মুক্তিদাতাদের জন্য স্প্যানিশ এবং পর্তুগিজ শব্দ) যা লাতিন আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতাদের স্মরণে রাখা।[১] তাই এর সাবেক নামের আক্ষরিক অনুবাদ হল “আমেরিকার মুক্তিদাতা কাপ”।
আয়োজক | কনমেবল |
---|---|
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৬০ |
অঞ্চল | দক্ষিণ আমেরিকা |
দলের সংখ্যা | ৪৭টি (১০টি অ্যাসোসিয়েশন থেকে) |
উন্নীত | রিকোপা সুদামেরিকানা ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ |
সম্পর্কিত প্রতিযোগিতা | কোপা সুদামেরিকানা |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | ফ্লুমিনেন্সে (১ম শিরোপা) |
সবচেয়ে সফল দল | ইন্দেপেন্দিয়েন্তে (৭ শিরোপা) |
টেলিভিশন সম্প্রচারক | সম্প্রচারকদের তালিকা |
ওয়েবসাইট | কোপা_লিবের্তাদোরেস.কম |
২০২৪ কোপা লিবের্তাদোরেস |
প্রতিযোগিতাটি সময়ের সাথে সাথে বেশ কয়েকবার নিয়মাবলী পাল্টেছে। শুরুতে শুধুমাত্র দক্ষিণ আমেরিকার লিগ বিজয়ী দলগুলো অংশগ্রহণ করতে পারতো। ১৯৬৬ সালে, দক্ষিণ আমেরিকান লিগের দ্বিতীয় স্থানে থাকা দল যোগ দিতে শুরু করে। ১৯৯৮ সালে, মেক্সিকোর দলগুলিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয় এবং ২০০০ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত তারা নিয়মিতভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ২০০০ সালে প্রতিযোগিতাটিকে ২০ থেকে ৩২টি দলে প্রসারিত করা হয়। বর্তমানে প্রতি দেশ থেকে অন্তত চারটি ক্লাব প্রতিযোগিতায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে, যেখানে আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের সবচেয়ে বেশি প্রতিনিধি রয়েছে (যথাক্রমে ৬টি এবং ৭টি ক্লাব)। একটি গ্রুপ পর্যায় সবসময় ব্যবহার করা হয়েছে তবে প্রতি গ্রুপে দলের সংখ্যা একেক সময় একেক রকম ছিল।[১][২]
বর্তমান রূপে প্রতিযোগিতাটি ৮টি ধাপে সম্পন্ন হয়। প্রথম ধাপটি জানুয়ারির শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম ৩ ধাপ থেকে টিকে থাকা ৪টি দল দল গ্রুপ পর্বে ২৮টি দলের সাথে যোগ দেয়, যা চারটি দলের আটটি গ্রুপ নিয়ে গঠিত। ৮টি গ্রুপ বিজয়ী এবং ৮টি রানার্স-আপ নকআউট পর্বে প্রবেশ করে, যা নভেম্বরে ফাইনালের মাধ্যমে শেষ হয়। কোপা লিবার্তাদোরেসের বিজয়ী ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ, ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ এবং রেকোপা সুদামেরিকানা খেলার যোগ্য হয়ে ওঠে।[৩]
আর্জেন্টিনার ক্লাব ইন্দেপেন্দিয়েন্তে ৭ বার প্রতিযোগিতা জিতে কাপের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল ক্লাব। আর্জেন্টিনার ক্লাবগুলি সর্বোচ্চ ২৫ বার বিজয়ী হয়েছে। অন্যদিকে, ব্রাজিলের ১২টি আলাদা ক্লাব এই কাপ জেতায় এই দেশে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বিজয়ী দল রয়েছে। কাপটি ২৭টি ক্লাব জিতেছে, তাদের মধ্যে ১৫টি দল এটি একাধিকবার জিতেছে এবং ৭টি ক্লাব টানা দুই বছর জিতেছিল।
ইতিহাস
সম্পাদনাআর্জেন্টিনা এবং উরুগুয়ের বিজয়ীদের মধ্যে কোপা আলদাও ১৯৩০-এর দশকে মহাদেশীয় প্রতিযোগিতার ধারণা জাগিয়ে তোলে।[১] ১৯৪৮ সালে, দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ অফ চ্যাম্পিয়ন্স (স্পেনীয়: Campeonato Sudamericano de Campeones), কোপা লিবার্তাদোরেসের সবচেয়ে সরাসরি পূর্বসরী। কয়েক বছর পরিকল্পনা ও সংগঠনের পর চিলির ক্লাব কোলো-কোলো এটি আয়োজন করে।[১] সান্তিয়াগোতে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতা প্রতিটি দেশের শীর্ষ জাতীয় লিগের বিজয়ীদের একত্রিত করে।[১] প্রতিযোগিতা জিতেছিল ব্রাজিলের ভাস্কো দা গামা।[১][৪][৫] ১৯৪৮ সালের দক্ষিণ আমেরিকার প্রতিযোগিতাটি মহাদেশীয় পর্যায়ে "চ্যাম্পিয়নস কাপ" মডেলের সূচনা করে। এর ফলস্বরূপ, ১৯৫৫ সালে ইউরোপিয়ান কাপের সৃষ্টি হয়। এই তথ্যটি ২০১৫ সালে ব্রাজিলের একটি টিভির খেলার অনুষ্ঠানের সাক্ষাৎকারে জ্যাক ফেরান (ইউরোপীয় কাপের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা) নিশ্চিত করেছিলেন।[৬]
১৯৫৮ সালে, প্রতিযোগিতার ভিত্তি এবং বিন্যাস পেনারোলের বোর্ড কর্মকর্তারা তৈরি করেছিলেন। ১৯৫৮ সালের ৮ অক্টোবর, জোয়াও হ্যাভেলাঞ্জ উয়েফার একটি সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে কোপা দে কাম্পেওনেস দে আমেরিকা (আমেরিকার বিজয় কাপ, ১৯৬৫ সালে এর নামকরণ করা হয় কোপা লিবের্তাদোরেস)-এর সূচনা ঘোষণা করেন। এটি ইউরোপিয়ান কাপের সমমানের একটি দক্ষিণ আমেরিকীয় প্রতিযোগিতা, যার ফলে উভয় মহাদেশীয় বিজয়ী ক্লাব দল আন্তঃমহাদেশীয় কাপে "বিশ্বের সেরা ক্লাব দল" নির্ধারণ করতে পারে।[৭][৮] ৫ মার্চ ১৯৫৯ সালে, বুয়েনোস আইরেসে অনুষ্ঠিত ২৪তম দক্ষিণ আমেরিকান কংগ্রেসে, প্রতিযোগিতাটি আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটি দ্বারা অনুমোদিত হয়েছিল। ১৯৬৫ সালে, এটি দক্ষিণ আমেরিকার মুক্তির নায়কদের সম্মানে নামকরণ করা হয়, যাদের মধ্যে সিমোন বোলিভার, হোসে দে সান মার্তিন, প্রথম পেদ্রো, বারনার্দো ও’হিগিন্স এবং হোসে গারভাসিও আর্তিগাস উল্লেখযোগ্য।[১]
ফলাফল এবং পরিসংখ্যান
সম্পাদনানিচের উপাত্তে ১৯৪৮ সালের দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ অফ চ্যাম্পিয়ন্স অন্তর্ভুক্ত নয়, কারণ এটি কনমেবল দ্বারা আয়োজিত কোপা লিবের্তোদোরেস সংস্করণ বা আনুষ্ঠানিক প্রতিযোগিতা হিসাবে তালিকাভুক্ত নয়। কিন্তু অন্তত ১৯৯৬/১৯৯৭ সালে, কনমেবল কোপা লিবার্তাদোরেস এবং ১৯৪৮ টুর্নামেন্ট উভয়কে সমান মর্যাদা প্রদান করেছিল, যার ফলে ১৯৪৮ সালের বিজয়ী ক্লাব (সিআর ভাস্কো দা গামা) সুপারকোপা লিবের্তোদোরেসে অংশগ্রহণের অনুমতি পায়। এটি ছিল কনমেবলের একটি আনুষ্ঠানিক প্রতিযোগিতা যেখানে শুধুমাত্র প্রাক্তন লিবার্তাদোরেস বিজয়ীরা অংশগ্রহণ করতে অনুমতি পায়। উদাহরণস্বরূপ, কোপা কনমেবলের মতো কনমেবলের অন্যান্য আনুষ্ঠানিক প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের অংশগ্রহণ করতে অনুমোদন দেওয়া হয়নি।
ফাইনালের তালিকা
সম্পাদনা- ১৯৬০ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত বিজয়ীকে পয়েন্ট (জয়ের জন্য ২ পয়েন্ট, ড্রয়ের জন্য ১ পয়েন্ট) দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হয়েছিল, প্রয়োজনে তৃতীয় ম্যাচ সহ।
- ১৯৮৯ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত বিজয়ী কোনও প্লে অফ অনুষ্ঠিত হয়নি গোল পার্থক্য দ্বারা সংজ্ঞায়িত করা হয়েছিল।
- ২০১৯ সাল থেকে ফাইনাল একটি মাত্র ম্যাচের অধীনে খেলা হয়েছিল।
- চাবি কাঠি
- প্লে অফের ফলাফল
- সামগ্রিক স্কোর (কেবলমাত্র তখনই নির্দেশিত হয় যদি উভয় দল পয়েন্টে আবদ্ধ থাকে)
- দ্বিতীয় লেগে পেনাল্টি শুট-আউটে সংজ্ঞায়িত
ক্লাব অনুযায়ী পারফরম্যান্স
সম্পাদনাক্লাব অনুযায়ী সাফল্য
সম্পাদনাভেনেজুয়েলা ও বলিভিয়া এই একমাত্র দেশ যারা কখনো ফাইনালে উঠতে পারেনি। তাদের বাইরে পেরু (মেক্সিকো তাদের আমন্ত্রণমূলক সময়ে) একমাত্র যারা কখনও ফাইনাল জিততে পারেনি।
দেশ অনুযায়ী পারফরম্যান্স
সম্পাদনাদেশ | জয়ী | রানার্স-আপ | অংশগ্রহণ |
---|---|---|---|
আর্জেন্টিনা | ২৫ | ১৩ | ৩৮ |
ব্রাজিল | ২৩ | ১৮ | ৪১ |
উরুগুয়ে | ৮ | ৮ | ১৬ |
কলম্বিয়া | ৩ | ৭ | ১০ |
প্যারাগুয়ে | ৩ | ৫ | ৮ |
চিলি | ১ | ৫ | ৬ |
ইকুয়েডর | ১ | ৩ | ৪ |
মেক্সিকো | ০ | ৩ | ৩ |
পেরু | ০ | ২ | ০ |
বলিভিয়া | ০ | ০ | ০ |
ভেনেজুয়েলা | ০ | ০ | ০ |
সর্বাধিক গোল
সম্পাদনাক্রম. | দেশ | খেলোয়াড় | গোল | অংশগ্রহন | গোল অনুপাত | অভিষেক | ক্লাব |
---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | আলবার্তো স্পেন্সার | ৫৪ | ৮৭ | ০.৬২ | ১৯৬০ | পেনারোল বার্সেলোনা | |
২ | ফার্নান্দো মোরেনা | ৩৭ | ৭৭ | ০.৪৮ | ১৯৭৩ | পেনারোল | |
৩ | পেড্রো রোচা | ৩৬ | ৮৮ | ০.৪১ | ১৯৬২ | পেনারোল সাও পাওলো পালমেইরাস | |
৪ | ড্যানিয়েল ওনেগা | ৩১ | ৪৭ | ০.৬৬ | ১৯৬৬ | রিভার প্লেট | |
গাব্রিয়েল বারবোসা | ৩১ | ৪৮ | ০.৬০ | ২০১৮ | সান্তোস ফ্ল্যামেঙ্গো | ||
৫ | জুলিও মোরালেস | ৩০ | ৭৬ | ০.৩৯ | ১৯৬৬ | ন্যাসিওনাল | |
৬ | লুইজাও | ২৯ | ৪৩ | ০.৬৭ | ১৯৯৮ | ভাস্কো দা গামা করিন্থীয় গ্রেমিও সাও পাওলো | |
অ্যান্টনি ডি আভিলা | ২৯ | ৯৪ | ০.৩১ | ১৯৮৩ | আমেরিকা দে ক্যালি বার্সেলোনা | ||
হুয়ান কার্লোস সারনারি | ২৯ | ৬২ | ০.৪৭ | ১৯৬৬ | রিভার প্লেট ইউনিভার্সিডেড ক্যাটোলিকা ইউনিভার্সিডেড ডি চিলি সান্তা ফে | ||
১০ | হুয়ান কার্লোস সানচেজ | ২৬ | ৫৩ | ০.৪৯ | ১৯৭৩ | হোর্হে উইলস্টারম্যান ব্লুমিং সান হোসে | |
লুইস আরটাইম | ২৬ | ৪০ | ০.৬৫ | ১৯৬৬ | ইন্দেপেন্দিয়েন্তে ন্যাসিওনাল |
সর্বাধিক উপস্থিতি
সম্পাদনাক্রম. | দেশ | খেলোয়াড় | অংশগ্রহণ | গোল | থেকে | পর্যন্ত | ক্লাব |
---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | এভার হুগো আলমেইডা | ১১৩ | ০ | ১৯৭৩ | ১৯৯০ | অলিম্পিয়া | |
২ | অ্যান্টনি ডি আভিলা | ৯৪ | ২৯ | ১৯৮৩ | ১৯৯৮ | আমেরিকা দে ক্যালি বার্সেলোনা | |
৩ | ভ্লাদিমির সোরিয়া | ৯৩ | ৪ | ১৯৮৬ | ২০০০ | বলিভার | |
৪ | উইলিংটন অর্টিজ | ৯২ | ১৯ | ১৯৭৩ | ১৯৮৮ | মিলোনারিওস আমেরিকা দে ক্যালি দেপোর্তিভো ক্যালি | |
৫ | রোজেরিও সেনি | ৯০ | ১৪ | ২০০৪ | ২০১৫ | সাও পাওলো | |
৬ | পেড্রো রোচা | ৮৮ | ৩৬ | ১৯৬২ | ১৯৭৯ | পেনারোল সাও পাওলো পালমেইরাস | |
৭ | আলবার্তো স্পেন্সার | ৮৭ | ৫৪ | ১৯৬০ | ১৯৭২ | পেনারোল বার্সেলোনা | |
কার্লোস বোরজা | ৮৭ | ১১ | ১৯৭৯ | ১৯৯৭ | বলিভার | ||
৯ | হুয়ান বাটাগ্লিয়া | ৮৫ | ২২ | ১৯৭৮ | ১৯৯০ | সেরো পোর্তেনো আমেরিকা দে ক্যালি | |
১০ | অ্যালেক্স এসকোবার | ৮৩ | ১৪ | ১৯৮৫ | ২০০০ | আমেরিকা দে ক্যালি এলডিইউ কুইটো |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ Carluccio, José (সেপ্টেম্বর ২, ২০০৭)। "¿Qué es la Copa Libertadores de América?" (স্পেনীয় ভাষায়)। Historia y Fútbol। সংগ্রহের তারিখ মে ১৮, ২০১০।
- ↑ "River y Colón no tienen fecha fija" (স্পেনীয় ভাষায়)। La Nación। ডিসেম্বর ১৩, ১৯৯৭। সংগ্রহের তারিখ মে ১৮, ২০১০।
- ↑ "Reglamento CONMEBOL Libertadores 2019" (পিডিএফ) (স্পেনীয় ভাষায়)। CONMEBOL। জানুয়ারি ৪, ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ La Nación; Historia del Fútbol Chileno, 1985
- ↑ Bekerman, Esteban (২০০৮)। "Hace 60 años, River perdía la gran chance de ser el primer club campeón de América" (স্পেনীয় ভাষায়)। মে ২১, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ১০, ২০০৮।
- ↑ "Globo Esporte, 10/May/2015: Especial: Liga dos Campeões completa 60 anos, e Neymar ajuda a contar essa história. Accessed in 06/December/2015."। মার্চ ৪, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৪, ২০২০।
- ↑ Spanish newspaper El Mundo Deportivo, 09/Oct/1958, pag. 04.
- ↑ "ABC (Madrid) - 09/10/1958, p. 58 - ABC.es Hemeroteca"। hemeroteca.abc.es। আগস্ট ৮, ২০১৯।
আরও পড়ুন
সম্পাদনা- Goldblatt, David Goldblatt (২০০৮)। The Ball Is Round: A Global History of Soccer। Penguin Group। আইএসবিএন 978-1-59448-296-0।
- Jozsa, Frank (২০০৯)। Global Sports: Cultures, Markets and Organizations। World Scientific। আইএসবিএন 978-981-283-569-7।
- Barraza, Jorge (১৯৯০)। Copa Libertadores de América, 30 años (স্পেনীয় ভাষায়)। Confederación Sudamericana de Fútbol।
- Napoleão, Antonio Carlos (১৯৯৯)। O Brasil na Taça Libertadores da América (পর্তুগিজ ভাষায়)। Mauad Editora Ltda। আইএসবিএন 85-7478-001-4।
- Todeschini, Maurício (২০০৮)। Taças Internacionais – Clubes 1927–2007 (পর্তুগিজ ভাষায়)। LuísAmorimEditions। আইএসবিএন 978-989-95672-2-1।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- ইনস্টাগ্রাম কোপা লিবার্তাদোরেস
- কোপা লিবার্তাদোরেস আরএসএসএসএফ-এ
- ফক্স স্পোর্টস মেক্সিকোতে কনমেবল লিবার্তাদোরেসের খবর ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত জানুয়ারি ১৩, ২০২২ তারিখে (স্পেনীয় ভাষায়)
- ইএসপিএন-এ কোপা লিবের্তাদোরেস সংবাদ (স্পেনীয় ভাষায়)
- ইউনিভিশন-এ কোপা লিবার্তাদোরেস ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে ইউনিভিশনে (স্পেনীয় ভাষায়)
- বিশ্ব ফুটবলে কোপা লিবের্তাদোরেস