কীর্ণাহার রায়চৌধুরী পরিবার
এই নিবন্ধে একাধিক সমস্যা রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
|
কীর্ণাহার রায়চৌধুরী পরিবার হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার কীর্ণাহারের এক প্রাচীন এবং ঐতিহাসিক বংশধারা তথা পরিবার পরিষদ। এই পরিবার পরিচালিত দুর্গাপূজা বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও প্রাচীনত্বের নিরিখে বাংলার প্রাচীনতম ও বৈচিত্রময় দুর্গাপূজাগুলির একটি।[১][২]
কীর্ণাহার রায়চৌধুরী দুর্গা মন্দির | |
---|---|
স্থানীয় নাম রায়চৌধুরী ঠাকুরবাড়ি | |
ধরন | ঐতিহ্যশালী ভবন |
অবস্থান | কীর্ণাহার, বীরভূম, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত |
অঞ্চল | কীর্ণাহার, বীরভূম |
নির্মিত | বাংলার সুলতানি আমল (সম্ভাব্য) |
স্থাপত্যশৈলী | জোড়বাংলা চারচালা |
পরিচালকবর্গ | কীর্ণাহার রায়চৌধুরী পরিবার পরিষদ |
মালিক | কীর্ণাহার রায়চৌধুরী পরিবার পরিষদ |
পারিবারিক ইতিহাস
সম্পাদনাদুর্গাপূজা
সম্পাদনাপ্রায় তিন শতাব্দী (মতান্তরে পাঁচ শতাব্দী) ধরে অনুষ্ঠিত হয়ে আসা এই দুর্গাপূজার আচার প্রচলিত নিয়মের চেয়ে ভিন্ন।[২][১]
প্রতিমা
সম্পাদনাএই পরিবারের দুর্গাপূজা মূলত পটচিত্রে হয়। এখানে মূর্তি অনুপস্থিত।[৩] একইসঙ্গে পটচিত্রে দেবী দুর্গার সঙ্গে লক্ষী ও সরস্বতীর চিত্র থাকলেও উল্লেখযোগ্যভাবে কার্তিক এবং গণেশের চিত্র অনুপস্থিত।[২] বোধনের পর ঘটকে সাক্ষী রেখে সম্পূর্ণ পূজা অনুষ্ঠিত হয়।[২][১]
বোধন
সম্পাদনাপ্রচলিত নিয়মকে অনুসরণ না করে এই পূজাতে মহালয়ার পূর্বে পিতৃপক্ষেই দেবীর বোধন হয়।[২][১][৩]
বলিপ্রথা
সম্পাদনাএই পূজার প্রচলিত নিয়মানুসারে বোধনের দিন পাঁচটি এবং সন্ধিপূজায় একটি ছাগ বলি হয়ে আসছে, যা প্রচলিতভাবে পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ দুর্গাপূজার আচার নয়।[২][১][৩]
সন্ধিপূজা
সম্পাদনাবিসর্জন
সম্পাদনারাধাকৃষ্ণ বিগ্রহ ও জন্মাষ্টমী
সম্পাদনাসংগ্রহশালা
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Durga Puja 2021 : বীরভূমে কীর্ণাহারের রায় চৌধুরী বাড়ির দুর্গাপুজোর জৌলুস আজও অমলিন"। এবিপি আনন্দ। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "Birbhum Durga Puja: আজ থেকেই শুরু দুর্গা পুজো, ৪০০ বছর ধরে এটাই নিয়ম কীর্ণাহারের রায় চৌধুরী বাড়ির"। editorji। ৮ অক্টোবর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ ক খ গ "Durga Puja 2021: মূর্তি ছাড়াই দুর্গাপুজো! কীর্ণাহারের রায় চৌধুরী বাড়ির ঠাকুরদালানে এক অন্য 'গল্প', রইল তার হদিস..."। News18 Bangla। ১ অক্টোবর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪।