কিশোরগঞ্জ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ
কিশোরগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ কিশোরগঞ্জ জেলার একটি অন্যতম বিদ্যাপীঠ। কিশোরগঞ্জ জেলার মধ্যে এটিই সর্বপ্রথম বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান।
কিশোরগঞ্জ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ | |
---|---|
অবস্থান | |
বত্রিশ বাস স্টেশন, কিশোরগঞ্জ | |
স্থানাঙ্ক | ২৪°২৫′২৭″ উত্তর ৯০°৪৬′৪৫″ পূর্ব / ২৪.৪২৪২৮৬° উত্তর ৯০.৭৭৯০৭৪° পূর্ব |
তথ্য | |
নীতিবাক্য | 'দক্ষতা নিজের সম্পদ, দক্ষ জনশক্তি দেশের সম্পদ, কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করি, স্বনির্ভর দেশ গড়ি' |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৭৩ কিশোরগঞ্জ |
বিদ্যালয় বোর্ড | কারিগরি শিক্ষা বোর্ড |
ইআইআইএন | ১৩২৯৭৭ |
অধ্যক্ষ | জনাব মোঃ মাহবুব হায়দার |
শ্রেণি | ৬ষ্ঠ থেকে ১২শ |
আয়তন | ৪.৫ একর (১.৮ হেক্টর) |
ইতিহাস
সম্পাদনা১৯৭৩ সালে কিশোরগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ ভিত্তি প্রস্থ স্থাপিত হয়। ১৯৮২সালে কিশোরগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজে “মেশিনইস্ট” বিভাগে প্রথম “যুব মাডুলার কোর্স” নামে ৬ মাস মেয়াদী একটি কোর্স চালু হয়। ১৯৮৫ সালে কিশোরগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের সুপারিটেন্ডেন্ট ছিলেন স্যার “আবদুল হাই ভুঁয়া”। এভাবেই কিশোরগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ চলতে থাকে। পরর্বতীতে ১৯৯৫ সালে কারিগরি শিক্ষাকে “এস.এস.সি (ভোকেশনাল)” কোর্সের অর্ন্তগত করা হয়।তারপর ১৯৯৭ সালে “মেশিনইস্ট” বিভাগের সাথে আরেকটি নতুন বিভাগ “এগ্রোমেশিনারী” চালু করা হয়। ১৯৯৭ সালে এগ্রোমেশিনারীতে এইচ.এস.সি চালু হয়। ২০০০ সালে মেশিনইস্ট বিভাগে এইচ.এস.সি চালু হয়। ২০০৩ সালে কিশোরগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজে “অটোমোবাইল” ও “জেনারেল ইলেকট্রিক্যাল” নামে দুইটি বিভাগ চালু হয়।
কলেজ ভবন সমূহ
সম্পাদনা- প্রশাসনিক ভবন
- ফার্মমেশিনারী ওয়াকশর্প
- মেশিনইষ্ট ওয়াকশর্প
- ইলেকট্রিকাল ওয়াকশর্প
- অটোমোবাইল ওয়াকশর্প
- একাডেমিক ভবন
বিভাগ সমূহ
সম্পাদনা- ফার্মমেশিনারী বা এগ্রোমেশিনারী
- মেশিনইষ্ট বা মেশিন টুলস আপারেশন
- অটোমোটিভ বা আটোমোবাইল
- ইলেকট্রনিক্স
সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রম
সম্পাদনাসহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রম পরিচালনার উদ্দেশ্যে কিশোরগঞ্জ টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজে শিক্ষক রয়েছেন।
সাহিত্য ও সংস্কৃতি
সম্পাদনা- আবৃত্তি
- বিতর্ক
- বক্তৃতা
- সঙ্গীত
- সাধারণ জ্ঞান
- ক্বিরাত
- নৃত্য ইত্যাদি।
খেলাধুলা
সম্পাদনা- ভলিবল
- ক্রিকেট
- ব্যাডমিন্টন
- টেবিল টেনিস
- ক্যারাম
- দাবা ইত্যাদি।
অন্যান্য
সম্পাদনা- বাস্তবপ্রশিক্ষন
- ফামিং ইত্যাদি।