কিয়োটো অ্যানিমেশন স্টুডিও অগ্নিকাণ্ড আক্রমণ

২০১৯ সালে জাপানের কিয়োটো শহরে আক্রমণ

১৮ জুলাই ২০১৯ তারিখ সকালে, জাপানের কিয়োটো অ্যানিমেশনের ১নং অ্যানিমেশন স্টুডিওর ভবনে কিয়োটো অ্যানিমেশন স্টুডিও অগ্নিকাণ্ড আক্রমণ (জাপানি: 京都アニメーション放火殺人事件, হেপবার্ন: Kyōto Animēshon hōka satsujin jiken)-এর ঘটনা ঘটে। অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত ঘটেছিল ৪১ বছর বয়স্ক শিনজি আওবার গ্যাসোলিন ঢালার মাধ্যমে। তাকে পরে পুলিশ গ্রেফতার করে এবং তাকে আহতাবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই ঘটনায় ৩৪ জন নিহত ও ৩৫ জন আহত হয়েছেন।

কিয়োটো অ্যানিমেশন স্টুডিও অগ্নিকাণ্ড আক্রমণ
অগ্নিকাণ্ড আক্রমণের পর কিয়োটো অ্যানিমেশন স্টুডিও ১
মানচিত্র
স্থান১৫-১ ইনাবা, মোমোইয়ামা-ছ, ফুশিমি, কিয়োটো
স্থানাংক৩৪°৫৫′৫৯.০″ উত্তর ১৩৫°৪৭′৩৪.৬″ পূর্ব / ৩৪.৯৩৩০৫৬° উত্তর ১৩৫.৭৯২৯৪৪° পূর্ব / 34.933056; 135.792944
তারিখ১৮ জুলাই ২০১৯ (2019-07-18)
স্থানীয় সময় সকাল ১০টা ৩৫ মিনিট
লক্ষ্যকিয়োটো অ্যানিমেশন স্টুডিও ১
হামলার ধরনঅগ্নিকাণ্ড
ব্যবহৃত অস্ত্রগ্যাসোলিন (৪০ লিটার), লাইটার, পাঁচটি ছুরি, হাতুড়ি
নিহত৩৪
আহত৩৫ (সন্দেহভাজন সহ)
সন্দেহভাজন হামলাকারী
শিনজি আওবা
কারণসম্ভাব্য প্রতিশোধের আক্রমণ

বিস্ফোরণের সাহায্যে স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে দশটার দিকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত ঘটে।[][][] অভিযুক্ত ব্যক্তি স্টুডিও ১ এ প্রবেশ কপ্রে এবং ৪০ লিটার গ্যাসোলিন ঢালে।[][] গ্যাসোলিন দুইটি ২০ লিটারের ক্যানে করে একটি ট্রলির ভিতরে আনা হয়েছিল। আক্রমণ করার পর সে "মৃত্যু!" (জাপানি: 死ね, হেপবার্ন: shine) বলে চিৎকার করেছিল। ঐ ব্যক্তি কিছু ব্যক্তির উপরেও গ্যাসোলিন ঢেলেছিল, যা তাদের রাস্তায় জ্বলন্তাবস্থায় দৌড়াতে বাধ্য করেছিল।[][]

অগ্নিকাণ্ডের পর ইমারতের চতুর্থ তলার সিঁড়িত কাছে ১৯ টি লাশ পাওয়া যায়, যারা বাঁচার চেষ্টা করছিল।[] আক্রমণকারী পালানোর চেষ্টা করলেও তাকে ঐ প্রতিষ্ঠানের এক চাকরিজীবী ধাওয়া করে এবং তাকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।[] অনেক অব্যবহৃত ছুরি পাওয়া গিয়েছিল ঘটনাস্থলে।[]

আগুন বেলা ৩ টা ১৯ এ নিয়ন্ত্রণে আসে।[] স্থানীয় সময় রাত দশটায় তদন্ত প্রতিবেদনে জানানো হয় যে, ইমারতটির অগ্নি প্রতিরোধী ব্যবস্থা না থাকার দরুন এটি পুরোপুরিভাবে আগুনে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে।[][১০][১১][১২] এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী জাপানে সবচেয়ে বড় প্রাণহানির ঘটনার একটা ও ২০০১ সালে মিয়োজো ৫৬ ভবনে অগ্নিকাণ্ডের পর সবচেয়ে বড় অগ্নিকাণ্ড।[১৩][১৪][১৫]

ক্ষতিগ্রস্ত

সম্পাদনা

অগ্নিকাণ্ডের সময় ভবনটির ভিতরে ৭৪ জন ছিল। এই ঘটনায় ৩৪ জন নিহত হন, তন্মধ্যে একজন হাসাপাতালে নেবার পর মারা যান।[১৬][১৭][১৮][১৯][২০][২১] কিয়োটো পুলিশ জানায় যে, কিছু মানুষের দেহ এমনভাবে পুড়ে গিয়েছে যে তাদের পরিচয় বের করা কষ্টকর।[২২]

ঘটনায় ৩৬ জন আহত হলেও হাসপাতালে নেবার পর একজন মারা গেলে আহতের সংখ্যা ৩৫ এ দাঁড়ায়।[][২৩][২৪] এদের মাঝে ১০ জন গুরুতর আহত হয়েছেন এবং একজনের দুই পা কাটতে হয়েছে।[২৫]

অভিযুক্ত

সম্পাদনা

শিনজি আওবা, ৪১ বছরের এক ব্যক্তি, এই ঘটনার অভিযুক্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে।[২৬][২৭] পুলিশের হাতে ধরা পরার পর তাকে আহতাবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।[২৮][২৯] সে তার উপন্যাস "চুরি করার প্রতিশোধ" নিতে এই হামলা চালায় বলে জানায়।[][১৪][৩০][৩১][৩২][৩৩] কিন্তু তার কোনো লেখা কিয়োটে অ্যানিমেশনের কোনো কাজে ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া যায় নি।[২৫]

আওবা পুরোনো অপরাধী। মানসিক ভারসাম্যহীন এই ব্যক্তি ২০১২ সালে ইবরাকির এক দোকানের মালামাল ছুরি দিয়ে ভয় দেখিয়ে লুট করেছিল ও তাকে সাড়ে তিন বছর জেল খাটতে হয়।[৩৪][৩৫] স্থানীয়দের ভাষ্য অনুসারে আওবাকে ঘটনা ঘটার আগের দিন ঘটনাস্থলে দেখা গিয়েছিল।[৩৬]

প্রতিক্রিয়া

সম্পাদনা

জাপানি প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ঘটনায় শোক প্রকাশ করেন এবং ঘটনার ভয়াবহতা তাকে বাকরুদ্ধ করেছে।[৩৭][৩৮] জাপানে থাকা চীনা, ফরাসি, ফিলিপাইনীয় ও বেলজীয় দূতাবাস ঘটনায় শোকপ্রকাশ করে।[৩৯][৪০][৪১][৪২][৪৩] এছাড়া জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, কানাডীয় প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও তাইওয়ানীয় রাষ্ট্রপতি সাই ইং-ওয়েন ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেন।[৩৭][৩৮]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. 「京アニ」スタジオで爆発=複数死亡か、負傷30人以上-放火の疑い、男を確保Jiji Press (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  2. 京都府京都市伏見区で発生した爆発火災(第13報) (পিডিএফ)। Fire and Disaster Management Agency। ২০১৯-১২-২৩। ২০২০-০১-২৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৮ 
  3. "Kyoto Animation fire: Arson attack at Japan anime studio kills 33"। BBC News। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  4. Rich, Motoko (২০১৯-০৭-১৭)। "Kyoto Animation Studio Arson Kills 33, Shocking Japan"The New York Times। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  5. Giordano, Chiara (২০১৯-০৭-১৮)। "Kyoto Animation fire: At least 33 dead in arson attack by man yelling 'you die'"The Independent। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  6. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" 【現場速報】「焼けただれ、逃げていく人も」 京アニ火災、窓から炎と黒煙Kyoto Shimbun (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  7. 京アニ火災、死者33人に 身柄確保された男は意識不明Asahi Shimbun। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  8. 京アニ火災 「パクリやがって」「死ね」液体まいた男が叫ぶ ズボンには火がついたまま…  (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  9. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" 現場に複数の刃物 (জাপানি ভাষায়)। NHK। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  10. "Spiral stairs, no sprinklers may have contributed to deadly Japan animation studio fire"The Straits Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৯। ২০১৯-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  11. Hodgkins, Crystalyn (২০১৯-০৭-১৯)। "Kyoto Animation President States in Interview That All Materials, Computers Were Destroyed in Fire"Anime News Network। ২০১৯-০৭-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২০ 
  12. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" 京都アニメーション・八田社長が会見「堪えきれない。こんな大惨事になるとは…」(スポニチアネックス)Sponichi Annex (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৯। ২০১৯-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  13. "Kyoto Animation studio fire: at least 25 dead after arson attack in Japan" (ইংরেজি ভাষায়)। The Guardian। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  14. "Japan mourns after the worst mass killing in two decades claims 33 lives in arson attack"CNBC। ২০১৯-০৭-১৯। ২০১৯-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  15. Price, Joe (২০১৯-০৭-১৮)। "33 Confirmed Dead in Suspected Arson Attack on Japanese Anime Studio Kyoto Animation"Complex। ২০১৯-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  16. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" 京アニ火災、死因は一酸化炭素中毒か 33人死亡、重症者4人は症状重篤 確保の男も治療中Kyoto Shimbun (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৯। ২০১৯-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  17. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" アニメ会社放火 男性1人死亡 死者34人に 警察NHK News (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৯। ২০১৯-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  18. 京アニ放火、吹き抜け構造で一気に燃焼か 4人なお重篤Asahi Shimbun (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৯। ২০১৯-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  19. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" 逃げる間もなく煙に… 犠牲者の多くは一酸化炭素中毒か 京都NHK News। ২০১৯-০৭-১৯। ২০১৯-০৭-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  20. 京アニ放火、死者は34人に 新たに男性1人が亡くなるAsahi Shimbun (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৯। ২০১৯-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  21. "At least 33 dead in suspected arson attack on Japanese animation studio"Sky News। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  22. Motoko Rich (২০১৯-০৭-২০)। "Suspect in Kyoto Fire Had Criminal Record and Trouble With Neighbors"New York Times। ২০১৯-০৭-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২১ 
  23. "Fire Department Confirms 33 Dead In Arson Attack"NHK News (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  24. Tokyo Reporter Staff (২০১৯-০৭-১৮)। "More than 20 feared dead in suspected arson attack at Kyoto Animation"Tokyo Reporter। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  25. Hodgkins, Crystalyn (২০১৯-০৭-২০)। "Kyoto Animation President Hatta Considers Demolishing 1st Studio Building, Building Public Park With Monument"Anime News Network। ২০১৯-০৭-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২০ 
  26. Yamaguchi, Mari (২০১৯-০৭-২০)। "Suspect in Japan anime studio arson reportedly had grudge"Associated Press। ২০১৯-০৭-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  27. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" アニメ会社放火 青葉容疑者に逮捕状NHK News (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-২০। ২০১৯-০৭-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২০ 
  28. 京アニ火災 33人の死亡確認 平成以降最悪 第1スタジオ、18日朝はセキュリティー解除Mainichi Shimbun (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  29. "Fire Department Confirms 33 Dead In Arson Attack"NHK News (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  30. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" 京都アニメ放火、33人死亡 41歳男「ガソリンまく」Chunichi Shimbun (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  31. 身柄確保の男「パクりやがって!」 京アニに恨みかAsahi Shimbun (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  32. Dassanayake, Dion (২০১৯-০৭-১৮)। "Kyoto Animation fire: Fundraiser started after deadly anime studio 'arson attack'"Daily Express। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  33. "Suspected arsonist in deadly Kyoto anime studio fire says firm stole his novel"Mainichi Shimbun। ২০১৯-০৭-১৯। ২০১৯-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  34. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" 京アニ放火、犯人とみられる男12年にコンビニ強盗Nikkan Sports (জাপানি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  35. "Suspected arsonist believed his novel was stolen by Kyoto Animation studio: Reports"CNA (news channel)। ২০১৯-০৭-১৯। ২০১৯-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  36. "Kyoto Animation fire: Suspect 'spotted in area' days before"BBC News। ২০১৯-০৭-২০। ২০১৯-০৭-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২০ 
  37. "UN stands in solidarity with Japan following deadly arson attack at leading animation studio in Kyoto"UN News। ২০১৯-০৭-১৯। ২০১৯-০৭-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  38. Lum, Patrick (২০১৯-০৭-১৯)। "'Too painful': Kyoto anime fans join prime ministers in mourning fire victims"The Guardian। ২০১৯-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 
  39. "Anime fans shocked by arson attack at famous Kyoto studio"Kyodo News। ২০১৯-০৭-১৮। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮ 
  40. Embassy of the People's Republic of China in Japan [@ChnEmbassy_jp] (২০১৯-০৭-১৮)। 京都で発生した悲惨な事件で、お亡くなりになられた方のご冥福をお祈りし、負傷された皆様にお見舞いを申し上げます。 (টুইট) (জাপানি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮টুইটার-এর মাধ্যমে। 
  41. French Embassy, Tokyo [@ambafrancejp] (২০১৯-০৭-১৮)। "Le Mot de l'Ambassadeur : Message de condoléances à la suite de l'incendie des studios de Kyoto Animation." (টুইট) (ফরাসি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৮টুইটার-এর মাধ্যমে। 
  42. "Condolence Message for Kyoto Fire Victims"The Official Website of the Embassy of the Republic of the Philippines to Japan। ২০১৯-০৭-১৯। ২০১৯-০৭-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯The Philippine Embassy is most saddened to learn of the fatalities and injuries wrought by the fire at the Kyoto Animation studio. This most sorrowful incident at a studio that produces works of art that serve to reach out to many people around the world touches the heart of Filipinos, many of whom are a deep love for Japanese animation. We express our deepest sympathy and condolences to the families and friends of the victims. 
  43. Lynzee, Loveridge (২০১৯-০৭-১৯)। "Animation Studios, Fans Share Messages of Hope After Kyoto Animation Studio Arson"Anime News Network। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৯ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা