কালো যাদুকর
নন্দিত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের কালো জাদুকর উপন্যাসটি ১৯৯৮ সালের বইমেলায় প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটির প্রকাশনা সংস্থা পার্ল পাবলিকেশন্স। আইএসবিএন ৯৮৪ ৪৯৫ ০১৮ ৪ {{আইএসবিএন}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: চেকসাম।[১]
লেখক | হুমায়ূন আহমেদ |
---|---|
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
ধরন | উপন্যাস |
প্রকাশিত | বইমেলা ১৯৯৮ |
প্রকাশক | পার্ল পাবলিকেশন্স, ৩৮/২ বাংলাবাজার, ঢাকা |
প্রকাশনার তারিখ | ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮ |
মিডিয়া ধরন | ছাপা (হার্ডকভার) |
আইএসবিএন | ৯৮৪ ৪৯৫ ০১৮ ৪ {{ISBNT}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: চেকসাম |
চরিত্রসমূহ
সম্পাদনা- টগর– কালো জাদুকর
- মবিন উদ্দিন
- টুনু– মবিন উদ্দিনের ছেলে
- সুপ্তি– মবিন উদ্দিনের মেয়ে
- সুরমা– মবিন উদ্দিনের স্ত্রী[১]
কাহিনীসংক্ষেপ
সম্পাদনামবিন উদ্দিনের ছেলে টুনু মারা গিয়েছে কয়েক বছর আগে। আর একমাত্র কন্যা সুপ্তি চোখে দেখতে পায় না। রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় সে এক জাদুকরকে দেখতে পায় যার গাত্রবর্ণ কালো। এক সময় সে জাদুকরকে তার বাড়িতে নিয়ে আসে। জাদুকর তার নাম বলে টুনু যদিও তার আসল নাম টগর। আস্তে আস্তে জাদুকর যেন মবিন উদ্দিনের পরিবারের অংশ হয়ে ওঠে। মবিন উদ্দিনের বাড়িতে কয়েক বছর ধরে ভাপা পিঠা হত না কারণ মবিন উদ্দিনের ছেলে টুনুর পছন্দ ছিল ভাপা পিঠা। কিন্তু মবিন উদ্দিনের স্ত্রী সুরমা তাকে ভাপা পিঠা করে খাওয়ায়।
একদিন কালো জাদুকরকে চলে যেতে বলে মবিন উদ্দিন। চলে যায় কালো জাদুকর কিন্তু যাওয়ার আগে তার জীবনের সত্য কিছু কথা লিখে মবিন উদ্দিনকে দিয়ে যায়। সুপ্তি হঠাৎ করে চোখে দেখতে পায়।
আরও দেখুন
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ হুমায়ূন আহমেদ (ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮)। কালো জাদুকর। পার্ল পাবলিকেশন্স, ৩৮/২ বাংলাবাজার, ঢাকা। পৃষ্ঠা ২। আইএসবিএন ৯৮৪ ৪৯৫ ০১৮ ৪।