কাঠ শালিক
পাখির প্রজাতি
কাঠ শালিক (বৈজ্ঞানিক নাম: Sturnus malabaricus)[২] শালিক পরিবারের অন্তর্ভুক্ত একটি পাখি। ভারত, বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দুর্গম বনাঞ্চল ও পাহাড়ি এলাকায় এদের দেখা পাওয়া যায়।
কাঠ শালিক | |
---|---|
'সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে কাঠ শালিক | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ/রাজ্য: | অ্যানিম্যালিয়া (Animalia) |
পর্ব: | কর্ডাটা (Chordata) |
গোষ্ঠী: | ডাইনোসরিয়া (Dinosauria) |
গোষ্ঠী: | সরিস্কিয়া (Saurischia) |
গোষ্ঠী: | থেরোপোডা (Theropoda) |
গোষ্ঠী: | Maniraptora |
গোষ্ঠী: | আভিয়ালে (Avialae) |
শ্রেণি: | এভিস (Aves) |
বর্গ: | প্যাসারিফর্মিস (Passeriformes) |
পরিবার: | Sturnidae |
গণ: | Sturnia (মালিন, ১৭৮৯) |
প্রজাতি: | S. malabarica |
দ্বিপদী নাম | |
Sturnia malabarica (মালিন, ১৭৮৯) | |
আনুমানিক ব্যাপ্তি | |
প্রতিশব্দ | |
Temenuchus malabaricus |
গঠন
সম্পাদনাকাঠ শালিক ১৯ থেকে ২১ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এর বুক, পেট ও লেজের পালকের রঙ উজ্জ্বল বাদামী রঙের হয়ে থাকে। চোখ ও পা লালচে বর্ণের হয়। গলায় মালার মতো অতিরিক্ত ধূসর বর্ণের পালক দেখা যায়।
স্বভাব
সম্পাদনাএই পাখি গাছের কোটরে গর্ত করে বাসা বানায়। এদের প্রজনন মৌসুম হচ্ছে বসন্ত থেকে বর্ষাকাল। প্রজননের সময় বাসায় তিন থেকে চারটে লম্বাটে নীলচে রঙের ডিম পাড়ে। সব ধরনের পোকামাকড় ও ফল এরা খেয়ে থাকে।[৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ {{{assessors}}} (2004). Sturnus malabaricus. 2006 IUCN Red List of Threatened Species. IUCN 2006. Retrieved on 12 May 2006.
- ↑ Zuccon, D., Pasquet, E. & Ericson, P. G. P. (2008). Phylogenetic relationships among Palearctic–Oriental starlings and mynas (genera Sturnus and Acridotheres : Sturnidae). Zoologica Scripta, 37:469–481 PDF ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে
- ↑ BanglaNews24.com (২০১২-০১-১১)। "হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী মুনিয়া ও কাঠ শালিক"। Archived from the original on ২০১৯-০৩-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-০৯।