এলিজাবেথ ব্ল্যাকবার্ন
এলিজাবেথ হেলেন ব্ল্যাকবার্ন (ইংরেজি: Elizabeth Blackburn) (জন্ম: নভেম্বর ২৬, ১৯৪৮) একজন অস্ট্রেলীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন গবেষক। তিনি জীবের ক্রোমজোমের টেলোমারে সম্পর্কিত গবেষণা করেন। অন্যান্য বিজ্ঞানীদের সাথে যৌথভাবে টেলোমারেজ এনজাইম আবিস্কারের জন্য তিনি ২০০৯ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন[১]। বর্তমানে তিনি কালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈবরসায়নের উপর কাজ করছেন।
এলিজাবেথ ব্ল্যাকবার্ন | |
---|---|
জন্ম | |
নাগরিকত্ব | অস্ট্রেলীয় এবং আমেরিকান |
মাতৃশিক্ষায়তন | মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় |
পুরস্কার | হার্ভে পুরস্কার {১৯৯৯}, হানেক্যান প্রাইজ, লস্কর পুরস্কার, লুইসা গ্রস হরোউইটজ্ প্রাইজ, লরিয়েল-ইউনেস্কো অ্যাওয়ার্ড ফর উইমেন ইন সায়েন্স (২০০৮) চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (২০০৯) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | আণবিক জীববিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, সান ফ্রান্সিস্কো ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় দ্য সাল্ক ইন্সটিটিউট |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | ফ্রেডরিক স্যাঙ্গার |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | ক্যারল গ্রেইডার |
![](http://up.wiki.x.io/wikipedia/commons/thumb/9/92/Blackburn_USE.png/220px-Blackburn_USE.png)
জন্ম ও শিক্ষা
সম্পাদনাএলিজাবেথ ব্ল্যাকবার্ন অস্ট্রেলিয়ার তাসমানিয়াস্থ হোবার্টে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা-মা উভয়েই চিকিৎসক ছিলেন। তাসমানিয়াতে ব্রডল্যান্ড হাউস স্কুলে তার শিক্ষা জীবন শুরু হয়। পরবর্তীতে তার পরিবারসহ মেলবোর্নে চলে যান। মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয় হতে তিনি ১৯৭০ সালে বিএসসি (সম্মান) এবং ১৯৭২ সালে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় হতে ১৯৭৫ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭৫-৭৭ সাল পর্যন্ত তিনি ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট-ডক্টরাল স্টাডি করেন। ১৯৮১ সালে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলেতে আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৯০ সালে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, সান ফ্রান্সিস্কোতে মাইক্রোবায়লজি এবং ইমিউনোলজি বিভাগে যোগদান করেন। ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত এই বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্বও পালন করেন।
পরিবার
সম্পাদনাতার স্বামীর নাম জন ডাব্লিউ সেডাট। তিনি এক সন্তানের জননী।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |