এলসা ফন ফ্রাইটাগ-লরিংহোফেন

জার্মান কবি

এলসা হিল্ডেগার্ড ব্যারোনেস ফন ফ্রাইটাগ-লরিংহোফেন (১২ জুলাই ১৮৭৪ - ১৫ ডিসেম্বর ১৯২৭) ছিলেন একজন জার্মান আঁভন্ত-গার্দ আন্দোলন ও ডাডাবাদী চিত্রশিল্পী ও কবি। তিনি নিউ ইয়র্কের গ্রিনউইচ গ্রামে কাজ করতেন। তার কবিতাগুলো ২০১১ সালে বডি সোয়েটস্‌: দি আনসেন্সরড রাইটিংস অব এলসা ফন ফ্রাইটাগ-লরিংহোফেন শিরোনামে তার মরণোত্তর প্রকাশিত হয়।[] দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস বইটির প্রশংসা করে লিখে যে এটি ২০১১ সালের অন্যতম প্রসিদ্ধ শিল্পকলা বিষয়ক বই।[]

এলসা ফন ফ্রাইটাগ-লরিংহোফেন
জন্ম
এলসা হিল্ডেগার্ড প্লোৎজ

(১৮৭৪-০৭-১২)১২ জুলাই ১৮৭৪
মৃত্যু১৫ ডিসেম্বর ১৯২৭(1927-12-15) (বয়স ৫৩)
পরিচিতির কারণকবিতা, শাব্দিক কবিতা
উল্লেখযোগ্য কর্ম
বডি সোয়েটস্‌
আন্দোলনডাডা, আঁভন্ত-গার্দ
দাম্পত্য সঙ্গীওগ্যুস্ত অঁদেল
ফ্রেডেরিক ফিলিপ গ্রোভ
ব্যারন লেওপল্ড ফন ফ্রাইটাগ-লরিংহোভেন

প্রারম্ভিক জীবন

সম্পাদনা

এলসা হিল্ডেগার্ড প্লোৎজ ১৮৭৪ সালের ১২ই জুলাই জার্মান সাম্রাজ্যের পোমেরানিয়া প্রদেশের সুইনেমুন্ডেতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আডল্‌ফ প্লোৎজ ও মাতা ইডা মারি ক্লাইস্ট। তার পিতার সাথে তার সম্পর্ক তীক্ষ্ণ ছিল এবং তিনি পরবর্তী কালে বলেন তার পিতা তার পরিবারের প্রতি কতটা নিয়ন্ত্রণ রাখতেন এবং তিনি কত নিষ্ঠুর কিন্তু বড় মনের মানুষ ছিলেন।[]

তিনি অভিনয়ের প্রশিক্ষণ নেন এবং অভিনেত্রী ও ভডেভিল পরিবেশনাকারী হিসেবে কাজ করেন। বার্লিন, মিউনিখ ও ইতালিতে বিভিন্ন চিত্রশিল্পীদের সাথে তার সুসম্পর্ক ছিল। তিনি মিউনিখের নিকটবর্তী ডাচাউতে শিল্পকলা বিষয়ে অধ্যয়ন করেন।

ব্যারোনেসকে দ্য লিটল রিভিউ-তে তার কবিতা প্রকাশের অনুমতি দেওয়া হয়, সেখানে ১৯১৮ সাল থেকে তার কাজগুলো জেমস জয়েসের ইউলিসিস-এর পরিচ্ছেদসমূহের পাশাপাশি প্রকাশিত হয়। জেন হিপ তাকে প্রথম মার্কিন ডাডা বলে অভিহিত করেন। তিনি শাব্দিক কবিতার প্রথম নারী অগ্রদূত।[]

ফাউন্টেন

সম্পাদনা

মার্সেল দ্যুশাম্পের ফাউন্টেন (১৯১৭) ভাস্কর্যটিও ব্যারোনেসের সাথে জড়িত।

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. ফ্রাইটাগ-লরিংহোফেন, এলসা ফন (২০১১)। Body Sweats: The Uncensored Writings of Elsa von Freytag Loringhoven. Ed. Irene Gammel and Suzanne Zelazo. ক্যামব্রিজ, ম্যাসাচুসেটস: এমআইটি প্রেস।
  2. স্মিথ, রবার্টা (২১ নভেম্বর ২০১১)। "Art Books Recommended as Gifts for Art Lovers"দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  3. রাইলি, এলিজা জেন (১৯৯৭)। "Elsa Von Freytag-Loringhoven." ওম্যান্‌স আর্টস জার্নাল, ১৮ (১): ২৬-৩৩। doi:10.2307/1358677
  4. গ্যামেল, আইরিন; জেলাজো, সুজান (২০১১)। "'Harpsichords Metallic Howl—': The Baroness Elsa von Freytag-Loringhoven's Sound Poetry." মডার্নিজম/মডার্নিটি, ১৮ (২): ২৫৫-২৭১।

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা