এরিথ্রোজ
রাসায়নিক যৌগ
এরিথ্রোজ হল একটি টেট্রোজ স্যাকারাইড, এর রাসায়নিক সংকেত C4H8O4। এর একটি অ্যালডিহাইড মূলক রয়েছে এবং এটি আলডোজ গোত্রের অংশ। এর স্বাভাবিক আইসোমার হল ডি-এরিথ্রোজ।
ডি-এরিথ্রোজ
| |
এল-এরিথ্রোজ
| |
নামসমূহ | |
---|---|
ইউপ্যাক নামs
(২R,৩R)-২,৩,৪-ট্রাইহাইড্রক্সিবিউটানাল (ডি)
(২S,৩S)-২,৩,৪-ট্রাইহাইড্রক্সিবিউটানাল (এল) | |
শনাক্তকারী | |
ত্রিমাত্রিক মডেল (জেমল)
|
|
সিএইচইবিআই | |
কেমস্পাইডার |
|
ইসিএইচএ ইনফোকার্ড | ১০০.০০৮.৬৪৩ |
ইসি-নম্বর | |
পাবকেম CID
|
|
ইউএনআইআই |
|
কম্পটক্স ড্যাশবোর্ড (EPA)
|
|
| |
| |
বৈশিষ্ট্য | |
C4H8O4 | |
আণবিক ভর | ১২০.১০ g·mol−১ |
বর্ণ | হালকা হলুদ সিরাপ |
অত্যন্ত দ্রবণীয় | |
ঝুঁকি প্রবণতা | |
এনএফপিএ ৭০৪ | |
সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা ছাড়া, পদার্থসমূহের সকল তথ্য-উপাত্তসমূহ তাদের প্রমাণ অবস্থা (২৫ °সে (৭৭ °ফা), ১০০ kPa) অনুসারে দেওয়া হয়েছে। | |
যাচাই করুন (এটি কি ?) | |
তথ্যছক তথ্যসূত্র | |
ফরাসি ফার্মাসিস্ট লুই ফেউস জোসেফ গ্যারোট (১৭৯৮-১৮৬৯) রুবার্ব থেকে ১৮৪৯ সালে প্রথম এরিথ্রোজ পৃথকীকরণ করেন[২] এবং ক্ষারীয় ধাতুর উপস্থিতি (ἐρυθρός, "লাল") এর লাল রঙের কারণে এটির এই নামকরণ হয়।[৩][৪]
এরিথ্রোজ ৪-ফসফেট হচ্ছে পেন্টোজ ফসফেটের পথ[৫] এবং ক্যালভিন চক্রের মধ্যবর্তী।[৬]
অক্সিডেটিভ ব্যাকটিরিয়া এর একমাত্র শক্তির উৎস হিসাবে এরিথ্রোজ ব্যবহার করে।[৭]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Merck Index, 11th Edition, 3637
- ↑ Obituary of Garot (1869) Journal de pharmacie et de chimie, 4th series, 9 : 472-473.
- ↑ Garot (1850) "De la matière colorante rouge des rhubarbes exotiques et indigènes et de son application (comme matière colorante) aux arts et à la pharmacie" (On the red coloring material of exotic and indigenous rhubarb and on its application (as a coloring material) in the arts and in pharmacy), Journal de Pharmacie et de Chimie, 3rd series, 17 : 5-19. Erythrose is named on p. 10: "Celui que je propose, sans y attacher toutefois la moindre importance, est celui d'érythrose, du verbe grec 'ερυθραινω, rougir (1)." (The one [i.e., name] that I propose, without attaching any importance to it, is that of erythrose, from the Greek verb ερυθραινω, to redden (1).)
- ↑ Wells, David Ames; Cross, Charles Robert; Bliss, George; Trowbridge, John; Nichols, William Ripley; Kneeland, Samuel (১৮৫১)। Annual of Scientific Discovery। Boston: Gould, Kendall, and Lincoln। পৃষ্ঠা 211। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৪।
erythrose discovery.
- ↑ Kruger, Nicholas J; von Schaewen, Antje (জুন ২০০৩)। "The oxidative pentose phosphate pathway: structure and organisation"। Current Opinion in Plant Biology। 6 (3): 236–246। ডিওআই:10.1016/S1369-5266(03)00039-6। পিএমআইডি 12753973।
- ↑ Schwender, Jörg; Goffman, Fernando; Ohlrogge, John B.; Shachar-Hill, Yair (৯ ডিসেম্বর ২০০৪)। "Rubisco without the Calvin cycle improves the carbon efficiency of developing green seeds"। Nature। 432 (7018): 779–782। ডিওআই:10.1038/nature03145। পিএমআইডি 15592419।
- ↑ Hiatt, Howard H; Horecker, B L (১৩ অক্টোবর ১৯৫৫)। "D-erythrose metabolism in a strain of Alcaligenes faecalis"। Journal of Bacteriology। 71 (6): 649–654। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৪।