এয়ারবাস এ৩১০
এয়ারবাস এ৩১০ হল দ্বৈত ইঞ্জিন বিশিষ্ট দূরপাল্লার সুপরিসর জেট বিমান। এয়ারবাস ইন্ডাস্ট্রিসের উৎপাদিত দ্বিতীয় বিমান এটি। এয়ারবাস ইন্ডাস্ট্রিস ইএডিএস এর মালিকানাধীন কতগুলো বিমান উৎপাদনকারী সংস্থার সমন্বয়। এয়ারবাস এ৩১০ বিমানটিকে সংক্ষেপে এ৩১০ নামে ডাকা হয় যা এয়ারবাস এ৩০০ থেকে উন্নত করা হয়েছে। এবং এই এ৩০০ বিমানটিই বিশ্বের প্রথম দ্বৈত ইঞ্জিন বিশিষ্ট সুপরিসর বিমান।
এ৩১০ | |
---|---|
ভূমিকা | সুপরিসর জেট বিমান |
উৎস দেশ | আন্তর্জাতিক[১] |
নির্মাতা | এয়ারবাস |
প্রথম উড্ডয়ন | ৩ এপ্রিল ১৯৮২ |
প্রবর্তন | এপ্রিল ১৯৮২ থেকে সুইস এয়ারে |
অবস্থা | পরিসেবায় নিয়োজিত, উৎপাদন বন্ধ |
মুখ্য ব্যবহারকারী | ফিডেক্স এক্সপ্রেস বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স মাহান এয়ার |
নির্মিত হচ্ছে | ১৯৮৩-১৯৯৮ |
নির্মিত সংখ্যা | ২৫৫ |
সত্তরের দশকের পরে বিমান পরিচালনা সংস্থাগুলো অধিকতর যাত্রী ধারণ ক্ষমতা বিশিষ্ট এবং একই সাথে জ্বালানি সাশ্রয়ী বিমানের খোঁজ করছিলো। এর পরিপ্রেক্ষিতে এয়ারবাস কোম্পানি তাদের প্রথম সুপরিসর বিমান এ৩০০ উৎপাদন করে যা ছিল একই সাথে সুপরিসর এবং জ্বালানী সাশ্রয়ী। এ৩০০ উৎপাদনের পরে এধরনের বিমানের চাহিদা ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে শুরু করলে এয়ারবাস ইন্ডাস্ট্রিজ এয়ারবাস এ৩১০ নকশার কাজে হাত দেয়।[২]
এই বিমানটি প্রকরন ভেদে ২১৮ থেকে ২৮০ জন যাত্রী বহন করতে সক্ষম। এছাড়া প্রকরন ভেদে এর সর্বোচ্চো পাল্লা ৬৮০০ কিলোমিটার থেকে ৯৬০০ কিলোমিটার পর্যন্ত।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ চুরান্ত সংযোজন ফ্রান্সে হয়
- ↑ page:85, Gunston, Bill. Airbus: The Complete Story. Sparkford, Yeovil, Somerset, UK,: Haynes Publishing, 2009. আইএসবিএন ৯৭৮-১-৮৪৪২৫-৫৮৫-৬.