ঈশ্বরদী ইক্ষু গবেষণা উচ্চবিদ্যালয়
ঈশ্বরদী ইক্ষু গবেষণা উচ্চবিদ্যালয় ঈশ্বরদী উপজেলার "আলহাজ্ব মোড়" সংলগ্ন পাবনা- ঈশ্বরদী মহাসড়কের পাশেই অবস্থিত। এটি বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনষ্টিটিউট এর একটি প্রতিষ্ঠান [১][২] এবং ঈশ্বরদীতে অবস্থিত উক্ত ইনষ্টিটিউটের মধ্যে অবস্থিত।
ইক্ষু গবেষণা উচ্চ বিদ্যালয় | |
---|---|
অবস্থান | |
তথ্য | |
ধরন | প্রাথমিক, মাধ্যমিক |
প্রতিষ্ঠাকাল | ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮১ |
বিদ্যালয় জেলা | পাবনা জেলা |
অধ্যক্ষ | হাসানুজ্জামান (ভারপ্রাপ্ত) |
সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
পাবনা জেলা শহর থেকে ২৫ কিঃ মিঃ উত্তর-পশ্চিমে পদ্মা বিধৌত ঈশ্বরদী পৌরসভার পূর্ব প্রান্তে বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) এর শ্যামল চত্বরে বিদ্যালয়টি অবস্থিত। বিদ্যালয়ের উত্তর প্রান্ত ঘেঁষে ঈশ্বরদী-ঢাকা এবং পশ্চিম পাশ দিয়ে গেছে ঈশ্বরদী-খুলনা মহাসড়ক। এছাড়া বিদ্যালয় সীমানার চারপাশে রয়েছে পাকা রাস্তা- যা দিয়ে বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট ভবন ও আবাসিক এলাকায় যাতায়াত করা যায়। একটি প্রশস্ত খেলার মাঠের উত্তর প্রান্তে নির্মিত দ্বিতল বিদ্যালয় ভবন এবং পূর্ব প্রান্তে নির্মিত দ্বিতল বিজ্ঞান ভবন। প্রাচীর বেষ্টিত বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট চত্বরে স্কুলটির অবস্থান এবং বিদ্যালয়ের প্রবেশ পথে প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে,যা ছেলে-মেয়েদের নিরাপত্তা প্রদানে ও নিয়োজিত। স্কুলটির চারদিকে সবুজ চত্বর, সুশোভিত পুষ্পকুঞ্জ এক অপরূপ প্রাকৃতিক পরিবেশ গড়ে তুলেছে যা শিশু-কিশোর, বালক-বালিকাদের স্কুলে উপস্থিতির ক্ষেত্রে আকর্ষণ সৃষ্টি করে।
ইতিহাস
বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) আওতাধীন ইক্ষু গবেষণা উচ্চ বিদ্যালয়টি ১৯৮১ সালে ‘শাপলা কলি কিন্ডার গার্টেন’ নামে যাত্রা শুরু হয়। ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি) শাপলা কলি কিন্ডার গার্টেন স্কুলকে জুনিয়র হাই স্কুলে উন্নীত করে (যার নামকরন হয় এসআরআইটি আই জুনিয়র হাই স্কুল) এবং শিক্ষক নিয়োগেরও অনুমতি প্রদান করে। একই বছর বিদ্যালয়ের কার্যক্রম নতুন ভবনে স্থানান্তরিত হয়। ১৯৮৪ সালের ১২ই এপ্রিলে বিএসএফআইসি’র তদানীন্তন চেয়ারম্যান জনাব নেফাউর রহমান এস আর টি আই জুনিয়র হাই স্কুলের শুভ উদ্বোধন করেন। পরবর্তীসময়ে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে ইক্ষু গবেষণা উচ্চ বিদ্যালয় হিসেবে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প সংস্থার মাননীয় চেয়ারম্যান জনাব মোঃ নজরুল ইসলাম ১৯৯০ সালের ২৪ শে জুলাই উদ্ধোধন করেন। বিদ্যালয়টি একটি দক্ষ একাডেমিক কমিটি ও একটি ম্যানেজমেন্ট কমিটির তত্ত্বাবধানে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। বিদ্যালয়টি জে এস সি ও এস এস সি পরীক্ষার সার্বিক ফলাফলের ভিত্তিতে রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের বিশেষে স্থান অধিকার করে আছে।
এটি রাজশাহী তথা বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। [৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "বিদ্যালয়ের ইতিহাস | ইক্ষু গবেষণা উচ্চ বিদ্যালয়" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-০৯।
- ↑ http://.bsri.portal.gov.bd/sites/default/files/files/bsri.portal.gov.bd/notices/239314b2_d643_4c41_98b5_937966eb4095/প্রধান%20শিক্ষক%20পদে%20যোগদান%20প্রসঙ্গে-10-7-190001.pdf
- ↑ "https://www.banglanews24.com/print/195241"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-০৯।
|title=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |