ঈশের মূল
ঈশের মূল (বৈজ্ঞানিক নাম: Aristolochia indica অ্যারিস্টোলোকিয়া ইন্ডিকা)[১] হল একটি লতানো গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ।[২]
ঈশের মূল | |
---|---|
ঈশের মূল Aristolochia indica | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
শ্রেণীবিহীন: | Tracheophytes |
জগৎ: | plantae |
বিভাগ: | সপুষ্পক উদ্ভিদ |
শ্রেণীবিহীন: | Magnoliids |
বর্গ: | pipersles |
পরিবার: | Aristolochiaceae |
গণ: | Aristolochia |
প্রজাতি: | A.indica |
দ্বিপদী নাম | |
অ্যারিস্টোলোকিয়া ইন্ডিকা L. |
প্রাপ্তিস্থান
সম্পাদনাভারতের আদিবাসী এবং পূর্বমুখী; কখনও কখনও ইন্দো-চীনে চাষ করা হয়। মায়ানমারে বাগো, মান্দালে এবং ইয়াঙ্গুনে পাওয়া যায়। এটি দক্ষিণ ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলঙ্কায় পাওয়া যায়। শ্রীলঙ্কায় এটি সাপসাদা নাামে পরিচিত। এই ঘন সবুজ উদ্ভিদটি রুদ্র জটা নামেও পরিচিত।
মূল কথা
সম্পাদনাঈশের মূল তিতা স্বাদ যুক্ত লতানে গুল্মবিশেষ এটি মাটিতে গড়িয়ে গড়িয়ে বাড়ে। আবার গাছপালা লতাপাতা দিয়ে উপরে বেয়ে চলে। প্রতিটি পাতা ঘন গিরা বিশিষ্ট হয় পাতার বোটার ধারে কিছুটা কালচে হয়। গাছটিতে বছরে একবার ফুল ও ফল ফোটে এই গাছে এক প্রকার আলকুশি জাতীয় পোকা দেখা যায়। এর শিকড় থেকে নতুন চারা গজায় শীতকালে পাতা ঝরে যায়। এর ফল পাখির উৎকৃষ্ট খাবার। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চল এ গাছ পাওয়া যায় তবে পরিমাণে খুব কম। সরকারি নার্সারিতে এ গাছের চারা বিক্রি হয়। পাহাড় পার্বত্য অঞ্চলে ও পাথর মাটির খাঁজে খাঁজে ও বালুকাময় ভূমিতে এই গাছটি বেশি জন্মে।
চিত্রজগৎ
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Aristolochia indica L."। www.gbif.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১০-২৭।
- ↑ "Anti-inflammatory, Antipruritic and Mast Cell Stabilizing Activity of Aristolochia Indica" (পিডিএফ)। web.archive.org। ২০১৫-০৬-১০। Archived from the original on ২০১৫-০৬-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-১৬।