ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায়
ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায় হলেন একজন ভারতীয় গায়িকা, নাট্যকার, পরিচালক এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা।[১][২] তিনি রবীন্দ্রসঙ্গীতের একজন বিশেষজ্ঞ এবং তাঁর কৃতিত্বে ৮টি অ্যালবাম রয়েছে। তিনি ভারতীয় ফিউশন সঙ্গীতে তাঁর অবদানের জন্য পরিচিত এবং বেশ কয়েকটি মিউজিক অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল তোমারি নাম বলব, ঘরে বাইরে, নূতন যৌবনের দূত, দামরু আই ফিল ইওর রিদম, পথে প্রদীপ জ্বলে, তুমি সুন্দর বেশে এসেছো এবং আজ খেলা ভাঙার খেলা।[৩] একজন নাট্যকার হিসেবে, তিনি তাঁর থ্রি উইমেন, শকুন্তলা অ্যাওয়েটস, এবং সানডেজ উইথ চিত্রা অ্যাণ্ড চৈতালি নাটকের জন্য পরিচিত।[৪]
ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায় | |
---|---|
প্রাথমিক তথ্য | |
জন্ম | কলকাতা, ভারত |
উদ্ভব | প্রিন্সটন, নিউ জার্সি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ধরন | রবীন্দ্রসঙ্গীত, হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সংগীত, জ্যাজ, পপ, রিদম অ্যান্ড ব্লুজ |
পেশা | গায়ক, নাট্যকার, পরিচালক এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা |
বাদ্যযন্ত্র | কণ্ঠশিল্পী |
লেবেল | টি-সিরিজ, টাইমস মিউজিক, সারেগামা |
প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা
সম্পাদনাঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায় ভারতের কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন[৫] এবং বড় হয়ে ওঠেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির প্রিন্সটনে। এর পাশাপাশি তিনি তুরস্ক, জাপান এবং ইন্দোনেশিয়াতেও জীবন কাটিয়েছেন।[৬] শৈশবে, এলপি রেকর্ড শোনার মাধ্যমে রবীন্দ্রসঙ্গীতের প্রতি তাঁর আবেগ গড়ে ওঠে। এরপর তিনি সুচিত্রা মিত্রের কাছ থেকে রবীন্দ্র সঙ্গীতে তাঁর আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ নেন।[২] ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায় বিজয় কিচকু এবং এ টি কাননের কাছ থেকে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন।[৫][৭]
ঈশিতা সুচিত্রা মিত্রের কাছ থেকে মিউজিক্যাল থিয়েটার কিউরেশন (সঙ্গীত, নৃত্য, নাট্য এবং অন্যান্য প্রদর্শনের একটি চলমান অনুষ্ঠানের সংগঠন ও উপস্থাপন এবং পরামর্শ দেওয়া, যার মধ্যে অভিনয়শিল্পীদের নির্বাচন করা থাকে) এবং নির্দেশনা শিখেছিলেন। রোড আইল্যান্ডের প্রভিডেন্সের ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন স্নাতক হিসেবে তিনি নিজের সঙ্গীত এবং প্রতিভাকে আরও শানিত করেছিলেন।[২] তিনি কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জনস্বাস্থ্য বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেছেন[২] এবং প্রাইস ওয়াটার হাউস কুপারস, ফাইজার এবং সিসেম ওয়ার্কশপে ব্যবস্থাপনা পরামর্শক (ম্যানেজমেন্ট কনসালট্যান্ট) হিসেবে এক দশকেরও বেশি সময় কাটিয়েছেন।[৭][৮]
কর্মজীবন
সম্পাদনাঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায় ১৫ বছর বয়সে তাঁর সঙ্গীত জীবন শুরু করেছিলেন, যখন তিনি রবীন্দ্রসঙ্গীতে তাঁর প্রথম অ্যালবাম, তোমারি নাম বলব প্রকাশ করেন।[২] তিনি টি-সিরিজ, সারেগামা এবং টাইমস মিউজিকের মতো রেকর্ড লেবেলের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি সঙ্গীত অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন। তাঁর বিখ্যাত অ্যালবামগুলির মধ্যে আছে তোমারি নাম বলব,[৯] ঘরে বাইরে, নূতন যৌবনের দূত, দামরু আই ফিল ইওর রিদম, পথে প্রদীপ জ্বলে, তুমি সুন্দর বেশে এসেছো এবং আজ খেলা ভাঙার খেলা।[৩][১০]
২০১০ সালের আগস্ট মাসে, ঈশিতা তাঁর অষ্টম স্টুডিও অ্যালবাম, দামরু প্রকাশ করেন, যেটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গীত দ্বারা অনুপ্রাণিত। এটি টাইমস মিউজিকের সাথে তাঁর সবচেয়ে বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক রবীন্দ্রসঙ্গীতের ফিউশন অ্যালবামগুলির মধ্যে একটি। এটিতে অভিনেতা জন আব্রাহাম একটি কবিতা বলেছেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিত্ত যেথা ভয়শূন্য (হোয়ার দ্য মাইণ্ড ইজ উইদাউট ফিয়ার)। এটি নিউইয়র্ক-ভিত্তিক প্রযোজক ফিল লেভি এবং গ্র্যামি পুরস্কার বিজয়ী তন্ময় বোসের সহযোগিতায় তৈরি করা হয়েছিল,[১১] শান্তনু মৈত্র এবং স্বানন্দ কিরকিরে বহু-ভাষী অ্যালবাম দামরুতে ফোক-পপ ট্র্যাক তৈরি করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে আওনা এবং সাঞ্জারি দে বাট।[১২]
ঈশিতা ব্রাউন ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন বহু-সাংস্কৃতিক প্রযোজনা এবং পরিবেশন শিল্পকলা দলের অংশ ছিলেন এবং ২০০০ সালে নিউইয়র্ক সিটির ফ্লোরেন্স গোল্ড হলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ফিউশন এবং ব্যালে পরিবেশনে ব্যাটারি ডান্স কোম্পানি এবং জোনাথন হল্যাণ্ডারের সাথে সহযোগিতা করেছিলেন।[১৩] তারপরে তিনি নিউ ইয়র্ক সিটির অ্যালভিন আইলি ডান্স কোম্পানিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্টিল আই রাইজ -এ সহযোগিতার জন্য একজন বিখ্যাত নৃত্যশিল্পী মল্লিকা সারাভাই[২] এর সাথে হাত মেলান।[১৪]
ঈশিতা নিউ ইয়র্ক ইণ্ডিয়া সাউথ এশিয়ান ফেস্টিভ্যালে (এনওয়াইএসআইএফএফ) জেমস আইভরি, ইসমাইল মার্চেন্ট, মার্টিন স্কোরসেজি, হ্যারি বেলাফন্টে এবং অন্যান্যদের মত প্রতিভাবানদের সঙ্গে বার্ষিকভাবে পরিবেশন করা শুরু করেন।[২][১৫] ঈশিতার অন্যান্য নিউ ইয়র্ক সিটির উপস্থিতির মধ্যে, তিনি চেলসি ক্লিনটনের জন্য ইনট্রেপিড মিউজিয়াম, রুবিন মিউজিয়াম, পাবলিক থিয়েটারে এবং লিঙ্কন সেন্টারে পরিবেশন করেছেন।[১৬]
ঈশিতা অমিতাভ বচ্চনের ভয়েস-ওভারের সাথে চিরন্তনের জন্য তনুশ্রী শঙ্করের সাথে সহযোগিতা করেছেন।[৫] তিনি ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করেছেন। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে, তিনি শাবানা আজমির সাথে সহযোগিতায় মুম্বাইয়ের কালা ঘোড়া আর্টস ফেস্টিভ্যালে বন্দে মাতরম থেকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একলা চলো রে পর্যন্ত গান পরিবেশন করেন। তিনি ২০১২ সালের দিল্লি গণধর্ষণ ও হত্যা মামলার শিকার নির্ভয়াকে একলা চলো রে গানটি উৎসর্গ করেছিলেন।[১৭][১৮] ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে, তিনি কলকাতায় প্রিয়াংশু চ্যাটার্জির সাথে ইণ্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনসে সঙ্গীত পরিবেশন করেন।[১৯]
থিয়েটার
সম্পাদনাএকজন নাট্যকার এবং নাট্য নির্দেশক হিসেবে, তিনি বিভিন্ন নাটক লিখেছেন ও নির্দেশনা দিয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে সানডেজ উইথ চিত্রা অ্যাণ্ড চৈতালী,[২০] থ্রি উইমেন,[২১][২২] শকুন্তলা অ্যাওয়েটস।[২৩]
তাঁর প্রথম সাঙ্গীতিক থিয়েটার - থ্রি উইমেন (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বৌঠান কাদম্বরী দেবীর উপর ভিত্তি করে) একটি নাটকীয় কমেডি যা ভারত এবং বিদেশে উভয় ক্ষেত্রেই আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।[২২] মহাভারতের চিত্রার গল্পের উপর ভিত্তি করে তৈরি তাঁর দ্বিতীয় সাঙ্গীতিক নাট্য কমেডি প্রযোজনা সানডেজ উইথ চিত্রা অ্যাণ্ড চৈতালি সমান আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল।[২০] এর সাউণ্ডট্র্যাক করেছেন প্রীতম।[১৬][২৪][২৫]
সানডেজ উইথ চিত্রা অ্যাণ্ড চৈতালি নাটকের পর্যালোচনা করে, টাইমস অফ ইন্ডিয়ার পূর্বা দত্ত বলেছেন, পরিচালক ঈশিতা গাঙ্গুলীর হাতে, অতীত এবং বর্তমানকে সুন্দরভাবে মিশ্রিত করে একটি ধারাবাহিকতা তৈরি হয় যেখানে পরিস্থিতি পরিবর্তিত হয় তবে মূলটি একই এবং এখন প্রাসঙ্গিক রয়ে গেছে। তখন যেমন ছিল, কয়েক হাজার বছর আগে।[২৬]
তাঁর তৃতীয় প্রযোজনা শকুন্তলা অ্যাওয়েটস-এ আছেন ভারতীয় আমেরিকান অভিনেতা সম্রাট চক্রবর্তী ও পূর্ব বেদী।[৭][২৭][২৮]
ছায়াছবি
সম্পাদনাঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায় যশ রাজ ফিল্মসের চিত্রনাট্যকার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে তাঁর দুটি চলচ্চিত্র রয়েছে যা তাঁর থ্রি উইমেন এবং শকুন্তলা অ্যাওয়েটস নাটকের রূপান্তর।[১৪]
ডিসকের তালিকা
সম্পাদনাঅ্যালবাম
সম্পাদনাবছর | অ্যালবামের নাম | লেবেল | শিল্পী(রা) |
---|---|---|---|
২০০৭ | নূতন যৌবনের দূত | সারেগামা | ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায় |
২০০৭ | ২০০৭ সালের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জনপ্রিয় গান | সারেগামা | ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায় |
২০০৮ | কবি প্রণাম | সারেগামা | সাহেব চ্যাটার্জি, ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায়, জয়তী চক্রবর্তী, মিতা হক |
২০০৮ | পথের প্রদীপ জ্বলে | সারেগামা | ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায় |
২০০৯ | ঘরে বাইরে | টি-সিরিজ | ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায় |
২০১০ | দামরু আই ফিল ইয়োর রিদম | টাইমস মিউজিক | ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায় |
২০১১ | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দেশাত্মবোধক গান | সারেগামা | ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায়, কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় |
২০১৭ | সংস অফ উইন্টার | সারেগামা | ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায় |
২০২০ | জন গণ মন | টাইমস মিউজিক | ঈশিতা গঙ্গোপাধ্যায়, ডাঃ শশী থারুর |
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Patel, Vibhuti (২৭ অক্টোবর ২০১০)। "Following Her Song Around the World"। The Wall Street Journal।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ M. Borah, Prabalika (১৩ জুন ২০১৯)। "Tagore's women in the modern era"। The Hindu।
- ↑ ক খ "YouTube Music"। YouTube Music। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১৮।
- ↑ Sen, Paulami (১৪ জুন ২০১৯)। "Sundays with Chitra and Chaitali by Isheeta Ganguly reinvents the Tagore classic and gives it a modern spin"। Indulge Xpress। The New Indian Express।
- ↑ ক খ গ Kalhan, Anil (১৩ জুলাই ২০০৭)। "NYC Music: Isheeta Ganguly CD Launch – IAAC/Sundaram Tagore Gallery"। Kalhan। ২৭ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ Shashi Tharoor (১৫ আগস্ট ২০১৭)। "India's freedom at midnight: sixty years later"। Shashitharoor.in।
- ↑ ক খ গ Adivi, Sashidhar (২৬ নভেম্বর ২০২১)। "Honoured to bring forward stories of India's rich heritage: Isheeta Ganguly"। Deccan Chronicle।
- ↑ Khanna, Parul (২ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। "Mum's the word"। Hindustan Times।
- ↑ Borah, Prabalika M. (২০১৯-০৬-১৩)। "Interview with Isheeta Ganguly"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১৮।
- ↑ "About: Isheeta Ganguly"। dbpedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১৮।
- ↑ Lobo, Joanna (৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "Jamming with Tagore"। DNA India।
- ↑ "Isheeta brings Bollywood to 'Damaru'"। The Times of India। ২৯ আগস্ট ২০১০।
- ↑ Ghosh, Labonita (১২ মে ২০০৩)। "US-based Isheeta Ganguly does rap-jazz riff of Rabindranath Tagore songs"। India Today।
- ↑ ক খ Kusnur, Narendra (৯ আগস্ট ২০১৮)। "All about women"। The Hindu।
- ↑ Bag, Shamik (১৯ জানুয়ারি ২০০৯)। "No Holds Bard"। Rolling Stone।
- ↑ ক খ "Fusion singer Isheeta Ganguly to embark on a multi-city tour"। The Times of India। ২ মে ২০১৪।
- ↑ Wajihuddin, Mohammed; Masand, Pratibha (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "Ekla Chalo Re marks spirit of women"। The Times of India।
- ↑ Gupta, Amrita (২৭ এপ্রিল ২০১৩)। "Ragas for outrage"। Livemint।
- ↑ "Isheeta Ganguly, Priyanshu Chatterjee rock at ICCR, Kolkata"। The Times of India। ৯ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ Ashraf, Fathima (১৬ নভেম্বর ২০১৮)। "Isheeta Ganguly's Sundays with Chitra & Chaitali to make its premiere in Chennai"। Indulge Express। The New Indian Express।
- ↑ "Fusion singer Isheeta Ganguly to embark on a multi-city tour"। The Times of India। ২০১৪-০৫-০২। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১৮।
- ↑ ক খ "Three women"। Daily Pioneer। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- ↑ S, Gowri (২০২১-০২-১৮)। "The story of Shakuntala and Dushyant set in contemporary times reaches Broadway"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১৮।
- ↑ Dey, Debjeet (৪ মে ২০১৯)। "A play that's all about women power"। Deccan Chronicle।
- ↑ "Isheeta Ganguly, new play, Chitra, Mahabharata, Rabindranath Tagore, Chitrangada, warrior princess"। Mid Day। ১৯ নভেম্বর ২০১৭।
- ↑ Dutt, Purva (২০ নভেম্বর ২০২০)। "Theatre Review: Sundays with Chitra and Chaitali"। The Times of India।
- ↑ S, Gowri (১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১)। "The story of Shakuntala and Dushyant set in contemporary times reaches Broadway"। The Hindu।
- ↑ Singh, Radhika (৩০ নভেম্বর ২০১৬)। "An Epic Retold: A new play reimagines Shakuntala and Dushyant's love affair in the 21st century"। Indian Express।
- ↑ S, Gowry (৫ মে ২০২০)। "Singer Isheeta Ganguly's recreation of the National Anthem is a call for unity"। The Hindu।