ইহসান ইলাহী জহির
ইহসান ইলাহী জহির (উর্দু: احسان الہی ظہیر) (৩১ মে, ১৯৪৫ - ৩০ মার্চ, ১৯৮৭) একজন বিখ্যাত পাকিস্তানি ইসলামী ধর্মতত্ত্ববিদ, বক্তা ও আহলে হাদিস আন্দোলনের নেতা ছিলেন।[১][২] তিনি একটি গুপ্তঘাতক সম্প্রদায়ের বোমা বিস্ফোরণে মৃত্যুবরণ করেন।
ইহসান ইলাহী জহির | |
---|---|
উপাধি | আল্লামা, শহীদ |
জন্ম | ৩১ মে, ১৯৪৫ |
মৃত্যু | ৩০ মার্চ, ১৯৮৭ (৪২ বছর) |
মৃত্যুর কারণ | বোমা বিস্ফোরণ |
জাতীয়তা | পাকিস্তান |
যুগ | আধুনিক যুগ |
পেশা | ইসলামী ধর্মতত্ত্ববিদ, বক্তা ও আহলে হাদিস আন্দোলনের নেতা |
সম্প্রদায় | সুন্নি |
আন্দোলন | আহলে হাদিস আন্দোলন |
মূল আগ্রহ | সহিহ হাদিস |
লক্ষণীয় কাজ | আল-কাদিনিয়াহ, আহমদিয়া মতবাদ খণ্ডন (১৩৭৬ হিঃ) |
শিক্ষায়তন | মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় |
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন |
জন্ম ও শৈশব
সম্পাদনা১৯৪৫ সালের ৩১ মে বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের অন্তর্গত শিয়ালকোটের আহমদপুরা মহল্লায় এক ধার্মিক ব্যবসায়ী পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ভাই-বোনের মধ্যে তিনি সবার বড় ছিলেন। তাঁর বাবা হাজী যহুর ইলাহী মুত্তাক্বী-পরহেযগার ও তাহাজ্জুদগুযার ছিলেন।[৩][৪][৫][৬]
শিক্ষা জীবন
সম্পাদনাপ্রাথমিক শিক্ষা অর্জনের জন্য তাঁকে প্রথমত দাহারওয়াল গ্রামের এম.বি প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি করা হয়। প্রাইমারী স্কুলের পাঠ শেষে উঁচী মসজিদ বাজার পানসারিয়াতে কুরআন মাজীদ হিফয করার জন্য ভর্তি করা হয়। জহির প্রচন্ড মেধাবী হওয়ায় মাত্র দেড় বছরে কুরআন মাজীদ মুখস্থ করেন।[৩] তখন তার বয়স ছিল মাত্র ৯ বছর।[৭]হিফয সম্পন্ন করার পর তাঁকে ‘দারুল উলূম শিহাবিয়াহ’ মাদরাসায় ভর্তি করা হয়। এরপর গুজরানওয়ালার বিখ্যাত মাদরাসা ‘জামে‘আ ইসলামিয়া’য় ভর্তি হন।[৮][৯]এখানে তিনি ভারতীয় উপমহাদেশের খ্যাতিমান মুহাদ্দিছ, পঞ্চাশের অধিকবার বুখারীর দরস প্রদানকারী, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক, ‘জমঈয়তে আহলেহাদীছ (পশ্চিম) পাকিস্তানে’র সাবেক আমীর আল্লামা হাফেয মুহাম্মাদ গোন্দলভীর (১৮৯৭-১৯৮৫) কাছে হাদিসের দরস গ্রহণ করেন।[৩]মাওলানা গোন্দলবীর কাছে হাদীছের গ্রন্থাবলী অধ্যয়নের পর ধর্মীয় জ্ঞানার্জনের মানসে কিছুদিন জামে‘আ সালাফিয়া ফয়ছালাবাদে ছিলেন।[১০] বিশেষ করে ওখানে মাওলানা মুহাম্মাদ শরীফুল্লাহর কাছে মা‘কূলাতের গ্রন্থাবলী অধ্যয়ন করেন। মাওলানা মুহাম্মাদ শরীফুল্লাহ ফতেহপুর সিক্রি থেকে হিজরত করে ফয়ছালাবাদে এসেছিলেন এবং মা‘কূলাতের বিষয়াবলী পড়ানোতে তাঁর পদ্ধতি ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। তাঁর কাছে দর্শন ও মানতিক (যুক্তিবিদ্যা) পড়েছেন এবং এই দুই বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করেছিলেন । ১৯৬০ সালে তিনি শুধু ফারেগই হন নি; বরং পাঞ্জাব ইউনিভার্সিটি থেকে আরবী সাহিত্যে বি.এ (অনার্স) ডিগ্রিও অর্জন করেছিলেন।[১১]আল্লামা জহির তীক্ষ্ণ মেধার অধিকারী ছিলেন। মাদরাসায় শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি তিনি ১৯৬০ সালে ফার্সী, ১৯৬১ সালে উর্দূ এবং ১৯৬২ সালে আরবী সাহিত্যে এম.এ ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি দর্শন, ইসলামিক স্টাডিজ ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানেও এম.এ ডিগ্রি লাভ করেন। তাছাড়া করাচী ইউনিভার্সিটি থেকে এল.এল.বি ডিগ্রিও অর্জন করেন। এভাবে একজন মাদরাসাপড়ুয়া হয়েও ছয়টি বিষয়ে এম.এ ডিগ্রি লাভের অসাধারণ কৃতিত্বের অধিকারী হন।[১২][১১][৩]
তিনি নিজেই বলেছেন,
"আমি এই মর্যাদায় অভিষিক্ত হয়েছি যে, অল্প সময়ের ব্যবধানে এখন আমার নিকট ৬টি বিষয়ে এম.এ ডিগ্রি আছে এবং আমি এল.এল.বিও করে রেখেছি। দ্বীনী জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি আমি মসজিদ ও মাদরাসায় চাটাইয়ে বসে এসব ডিগ্রি অর্জন করেছি।"
— মুমতায ডাইজেস্ট, বিশেষ সংখ্যা-১, সেপ্টেম্বর ১৯৮৭, পৃঃ ৪৩
রচনাবলি
সম্পাদনা- আল-কাদিয়ানিয়্যাহ দিরাসাতুন ওয়া তাহলীলুন(القاديانية دراسات وتحليل)
মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে দামেশকের ‘হাযারাতুল ইসলাম’ পত্রিকায় প্রকাশিত ১০টি প্রবন্ধের সমাহার এ গ্রন্থটি। প্রথম প্রবন্ধে কাদিয়ানীদের উত্থানে সাম্রাজ্যবাদী ইংরেজদের ভূমিকা, দ্বিতীয় প্রবন্ধে মুসলমানদের সম্পর্কে কাদিয়ানীদের আক্বীদা, ইসরাঈল কর্তৃক কাদিয়ানীদের সহযোগিতা এবং ইসরাঈলে কাদিয়ানী কেন্দ্র সম্পর্কে, তৃতীয় প্রবন্ধে বিভিন্ন নবী ও ছাহাবীগণের সম্পর্কে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি, চতুর্থ প্রবন্ধে গোলাম আহমাদ কাদিয়ানীর রাসূল (ছাঃ)-এর চেয়ে শ্রেষ্ঠত্ব দাবী ও তার অসারতা, পঞ্চম প্রবন্ধে আল্লাহ, খতমে নবুঅত, জিবরীল, কুরআন, হজ্জ, জিহাদ প্রভৃতি সম্পর্কে তাদের আক্বীদা, ষষ্ঠ প্রবন্ধে গোলাম আহমাদ কাদিয়ানীর জীবনী, ৭ম প্রবন্ধে তার ভবিষ্যদ্বাণী সমূহ, ৮ম প্রবন্ধে ঈসা (আঃ) সম্পর্কে তাদের আক্বীদা, ৯ম প্রবন্ধে কাদিয়ানীদের নেতা ও তাদের বিভিন্ন গোষ্ঠী সম্পর্কে এবং ১০ম প্রবন্ধে খতমে নবুঅত প্রসঙ্গে তাদের আক্বীদা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত আরবীতে এটির ৩০টি ও ইংরেজীতে ২০টি সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে।
- আশ-শী‘আ ওয়াস সুন্নাহ(الشيعة والسنة) তিন অধ্যায়ে বিন্যস্ত এ গ্রন্থটি প্রথম ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত হয়। ১৯৮৪ সালে এটির ২৪তম সংস্করণ প্রকাশিত হয়। প্রথম অধ্যায়ে আব্দুল্লাহ বিন সাবার ফিতনা, খুলাফায়ে রাশেদীন, উম্মাহাতুল মুমিনীন সহ অন্যান্য ছাহাবীগণের সম্পর্কে শী‘আদের ভ্রান্ত ধারণা, অপবাদ, তাদেরকে কাফের আখ্যাদান প্রভৃতি বিষয় আলোচিত হয়েছে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে শী‘আদের কুরআন পরিবর্তন ও ইমামতের গুরুত্ব এবং তৃতীয় অধ্যায়ে তাদের ভ্রান্ত তাকিয়া নীতি প্রভৃতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
- আশ-শী‘আ ওয়া আহলুল বায়েত (الشيعة وأهل البيت) এ গ্রন্থে শী‘আদের আহলে বায়তের প্রতি মেকি ভালবাসার মুখোশ উন্মোচন করা হয়েছে।চারটি অধ্যায়ে বিভক্ত এ গ্রন্থের মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা ৩১৬। প্রথম অধ্যায়ে শী‘আ ও আহলে বায়েত শব্দের বিশ্লেষণ এবং ইমামদের ব্যাপারে তাদের বাড়াবাড়ি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে কুরআন মাজীদে ছাহাবীগণের প্রশংসা, ছাহাবীগণের সম্পর্কে আলী (রাঃ)-এর দৃষ্টিভঙ্গি, খুলাফায়ে রাশেদীন সম্পর্কে শী‘আদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রভৃতি বিষয় আলোচনা করা হয়েছে। তৃতীয় অধ্যায়ে মুত‘আ বিবাহ সম্পর্কে এবং চতুর্থ অধ্যায়ে রাসূল (ছাঃ), তাঁর সন্তান-সন্ততি ও ছাহাবীগণের সম্পর্কে তাদের বাজে মন্তব্য সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। উর্দূ, ইংরেজী, তুর্কী প্রভৃতি ভাষায় এটির অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
- আশ-শী‘আ ওয়াল কুরআন (الشيعة والقرآن)
আল্লামা মুহিববুদ্দীন আল-খতীব মিসরী (১৩০৩-১৩৮৯ হিঃ) الخطوط العريضة নামে শী‘আদের বিরুদ্ধে একটি বই লিখেন। এ বইয়ে তিনি প্রমাণ করেছেন যে, শী‘আরা কুরআন পরিবর্তন করেছে। এর জবাবে একজন শী‘আ আলেম مع الخطيب فى خطوطه العريضة নামে একটি বই লিখে দাবী করেন যে, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের নিকট কুরআন যেমন অবিকৃত, তেমনি শী‘আদের নিকটও। আল্লামা যহীর সেই শী‘আ আলেমের দাবীর অসারতা ও খতীবের বক্তব্যের যথার্থতা প্রমাণ করে ৩৫২ পৃষ্ঠা সম্বলিত উক্ত বইটি রচনা করেন।
- আল-ব্রেলভিয়া আকাইদ ওয়া তারীখ (البريلوية عقائد وتاريخ) ভারতীয় উপমহাদেশের বিদ‘আতী ও কবরপূজারী ব্রেলভী ফিরকা সম্পর্কে একটি প্রামাণ্য গ্রন্থ এটি। এ গ্রন্থের সুবাদে আরব বিশ্বের জনগণ প্রথমবারের মতো এই ভ্রান্ত ফিরকা সম্পর্কে অবগত হয়। পাঁচটি অধ্যায় সম্বলিত এ গ্রন্থের মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা ২৫৪। প্রথম অধ্যায়ে এ মতবাদের ইতিহাস ও এর প্রতিষ্ঠাতা আহমাদ রেযা খানের জীবনী, দ্বিতীয় অধ্যায়ে ব্রেলভীদের আক্বীদা-বিশ্বাস, তৃতীয় অধ্যায়ে তাদের শিক্ষা, চতুর্থ অধ্যায়ে মুসলমানদের মধ্যে যারা তাদের আক্বীদা বিরোধী তাদেরকে কাফের আখ্যাদান ও তাদের বিভিন্ন বিদ‘আতী আমল এবং পঞ্চম অধ্যায়ে তাদের বিভিন্ন আজগুবি কেচ্ছা-কাহিনী আলোচনা করা হয়েছে।
ইত্যাদি সহ তিনি মোট ১৮ টি গ্রন্থ লিখেছেন,যার ১৪ টি আরবিতে বাকি ৪ টি উর্দুতে।[১৩][১৪][১৫][১৬]
দৃষ্টিকোণ
সম্পাদনাআল্লামা জহির বিশ্বাস করতেন শিয়ারা ইসরায়েলি এজেন্ট এবং তিনি শিয়াদের মুসলিম মনে করতেন না ।[১৭]
মৃত্যু
সম্পাদনাখ্যাতির শীর্ষে দেদীপ্যমান থাকা অবস্থায় কুচক্রীদের বোমার আঘাতে মাত্র ৪২ বছর বয়সে ১৯৮৭ সালের ২৩ মার্চ আঘাত প্রাপ্ত হন।অতঃপর ৩০ মার্চ সৌদি আরবের রিয়াদে মৃত্যুবরণ করেন।[১৮][১৯][২০][২১][২২] তাকে জান্নাতুল বাকি কবরস্তানে সমাহিত করা হয়।[২৩] এজন্য অনেকসময় তার নামের সাথে ‘শহীদ’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়। সমগ্র পাকিস্তানে তিনি খুব জনপ্রিয় এবং সম্মানিত ব্যক্তিত্ব ছিলেন।[২৪]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Ravinder Kaur, Religion, Violence and Political Mobilisation in South Asia, p 153. আইএসবিএন ০৭৬১৯৩৪৩০৮
- ↑ Roy, Olivier, The Failure of Political Islam, by Olivier Roy, translated by Carol Volk, Harvard University Press, 1994, p.118-9
- ↑ ক খ গ ঘ মিয়াঁ মুহাম্মাদ ইউসুফ সাজ্জাদ (১৯৮৭)। ইয়াদূ কী বারাত। মুমতায ডাইজেস্ট (উর্দু ভাষায়) (২): ১১৬।
- ↑ DaruAbeeAbdilMalik (২০১৮-০৮-১০)। "ALLAMAH EHSAN ELAHI ZAHEER (Rahimaullah)"। DaruAbeeAbdilMalik (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ "Biography of Allamah Ihsan Ilahi Zaheer | Umm-Ul-Qura Publications" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ At-tahreek, Monthly। "আল্লামা ইহসান ইলাহী যহীর - ড. নূরুল ইসলাম"। মাসিক আত-তাহরীক । ধর্ম, সমাজ ও সাহিত্য বিষয়ক গবেষণা পত্রিকা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ "علامہ احسان الٰہی ظہیر شہیدؒ"। jang.com.pk। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ DaruAbeeAbdilMalik (২০১৮-০৮-১০)। "ALLAMAH EHSAN ELAHI ZAHEER (Rahimaullah)"। DaruAbeeAbdilMalik (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ "Biography of Allamah Ihsan Ilahi Zaheer | Umm-Ul-Qura Publications" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ "Biography of Allamah Ihsan Ilahi Zaheer | Umm-Ul-Qura Publications" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ ক খ "আল্লামা ইহসান ইলাহী যহীর সে আখেরী ইন্টারভিউ"। মুমতায ডাইজেস্ট (উর্দু ভাষায়) (১): ৪৩। ১৯৮৭।
- ↑ মুহাম্মাদ আসলাম তাহের মুহাম্মাদী (২০০৮)। "আল্লামা ইহসান ইলাহী যহীর শহীদ : এক হামাপাহ্লু শাখছিয়াত"। মাসিক শাহাদত (উর্দু ভাষায়)। ইসলামাবাদ ,পাকিস্তান (৩): ২২।
- ↑ ড. যাহরানী। শায়খ ইহসান ইলাহী যহীর। পৃষ্ঠা ৬৬।
- ↑ DaruAbeeAbdilMalik (২০১৮-০৮-১০)। "ALLAMAH EHSAN ELAHI ZAHEER (Rahimaullah)"। DaruAbeeAbdilMalik (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ "Biography of Allamah Ihsan Ilahi Zaheer | Umm-Ul-Qura Publications" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ At-tahreek, Monthly। "আল্লামা ইহসান ইলাহী যহীর (৪র্থ কিস্তি) - ড. নূরুল ইসলাম"। মাসিক আত-তাহরীক । ধর্ম, সমাজ ও সাহিত্য বিষয়ক গবেষণা পত্রিকা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ Moghadam, Assaf (২০১১-০৭-২১)। Militancy and Political Violence in Shiism: Trends and Patterns (ইংরেজি ভাষায়)। Routledge। পৃষ্ঠা 166। আইএসবিএন 9781136663536।
- ↑ "علامہ احسان الٰہی ظہیر شہیدؒ"। jang.com.pk। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ "Biography of Allamah Ihsan Ilahi Zaheer | Umm-Ul-Qura Publications" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ "شہید اسلام علامہ احسان الٰہی ظہیر شہید رحمہ اللہ"। محدث فورم [Mohaddis Forum] (উর্দু ভাষায়)। ২০১৬-০৩-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ At-tahreek, Monthly। "আল্লামা ইহসান ইলাহী যহীর (শেষ কিস্তি) - ড. নূরুল ইসলাম"। মাসিক আত-তাহরীক । ধর্ম, সমাজ ও সাহিত্য বিষয়ক গবেষণা পত্রিকা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ "علامہ احسان الٰہی ظہیر کی سیاسی زندگی" (উর্দু ভাষায়)। ২৯ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "Biography of Allamah Ihsan Ilahi Zaheer | Umm-Ul-Qura Publications" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-১১।
- ↑ Derrick M. Nault, Development in Asia: Interdisciplinary, Post-neoliberal, and Transnational Perspectives, p 184. আইএসবিএন ১৫৯৯৪২৪৮৮৬