ইসলামবিদ্বেষী ঘটনার তালিকা
নীচের তালিকাটি ইসলামবিদ্বেষী ঘটনা সমূহের সংকলন। ১১ ই সেপ্টেম্বরের হামলা এর পরে আদর্শিক বিতর্কের ক্ষেত্রে ইসলামভীতি একটি জনপ্রিয় শব্দ হয়ে ওঠে এবং এর প্রভাব পরবর্তী ঘটনাবলীতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ইসলামভীতি হল ইসলাম ধর্ম বা মুসলিমদের সম্পর্কে ভয়, কুসংস্কার ও ঘৃণা পোষণ করা,[১][২][৩] বিশেষত ভূ-রাজনৈতিক শক্তি বা সন্ত্রাসবাদী হিসেবে দেখা।[৪][৫][৬]
ঘটনা এবং পরিস্থিতি
সম্পাদনাআলবেনিয়া
সম্পাদনানীচে আলবেনিয়ার ঘটনার একটি তালিকা রয়েছে যা ইসলামফোবিক হিসাবে বিবেচিত:
তারিখ | ধরন | মৃত্যু | আহত | স্থান | বর্ণনা | হামলাকারী |
---|---|---|---|---|---|---|
৭ আগস্ট ২০১৬ | এলোপাথাড়ি আক্রমণ | ০ | ১ | তিরানা | ২০০৫ | অজ্ঞাত মহিলা |
অস্ট্রেলিয়া
সম্পাদনানীচে অস্ট্রেলিয়ার ১২টি ঘটনার একটি তালিকা রয়েছে যা ইসলামফোবিক হিসাবে বিবেচিত:
তারিখ | ধরন | মৃত্যু | আহত | স্থান | বর্ণনা | হামলাকারী |
---|---|---|---|---|---|---|
২০০৫ | দাঙ্গা | ০ | বহুসংখ্যক | সিডনি | ২০০৫ ক্রনুল্লার দাঙ্গা | স্থানীয় অধিবাসী |
২০১৪ | প্রতিবাদ | ০ | ০ | বেন্ডিগো, অস্ট্রেলিয়া | বেন্ডিগো মসজিদে প্রতিবাদ সমাবেশ | স্থানীয় অধিবাসী, ট্রু ব্লু ক্রু, কিউ সোসাইটি, ইউনাইটেড পেট্রিওট ফ্রন্ট |
৫ এপ্রিল ২০১৫ | সমাবেশ ও সহিংস সংঘাত | ০ | অসংখ্য | সিডনি মেলবোর্ন | ২০১৫ সাল জুড়ে অস্ট্রেলিয়ায় ইসলামবিরোধী আন্দোলন চলে। রিক্লেইম অস্ট্রেলিয়া নামক সংগঠন সমগ্র অস্ট্রেলিয়া জুড়ে ইসলামবিরোধী এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়। [৭][৮][৯][১০] দলটির সাথে এই আন্দোলনে নব্য নাৎসিবাদিদের অংশগ্রহণের প্রমাণ মেলে।[৯][১০] আন্দোলনের বক্তারা চরমপন্থি বক্তব্য প্রদান করে, এমনকি এক বক্তা ইসলামকে বর্বর আখ্যায়িত করে উপস্থিত জনতাকে দিনে ৫বার ইসলামকে অবমাননা করতে উৎসাহিত করা হয়।[৮] | রিক্লেইম অস্ট্রেলিয়া |
১৩ জুন ২০১৫ | অবজ্ঞাপন ( মুসলিমদের প্রতি উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে প্রতীকী শিরশ্ছেদ এবং শুকরের মাংস ভুনা করে অবজ্ঞা প্রদর্শন) | ০ | ০ | পার্থ | ইউনাইটেড প্যাট্রিয়টস ফ্রন্ট, একটি দক্ষিণ-অস্ট্রেলিয়ান জাতীয়তাবাদী দল যা জাতীয়তাবাদী এবং নিও-নাৎসি ঘৃণ্য গোষ্ঠীর সাথে জড়িত।[১১][১২] মুসলমানদের বিপর্যস্ত করার এক আপাত প্রয়াসে এবিসির মেলবোর্ন অফিসের বাইরে শূকর ভেজে জিকি মল্লার একটি টেলিভিশন প্রোগ্রামে উপস্থিত থাকার প্রতিবাদ করা হয়।[১৩][১৪] একই বছরের অক্টোবরে, এই গ্রুপটি বেনডিগোতে একটি মসজিদ নির্মাণের অনুমোদনের প্রতিবাদে বেন্ডিগো সিটি কাউন্সিলের চেম্বারের বাইরে একটি ডামির শিরশ্ছেদ করেছিল।[১৫] | ইউনাইটেড প্যাট্রিয়টস ফ্রন্ট |
১৬ ডিসেম্বর ২০১৬ | এলোপাথাড়ি আক্রমণ | ০ | ১ | পার্থ | পার্থের স্থানীয় এক বাসিন্দা একজন মুসলিম নারী কে অশ্লীল গালি প্রদান এবং তার দিকে বিয়ার বোতল ছুড়ে মারার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়। [১৬][১৭] | অ্যাডাম ডেভিড পিটার |
১৯ মার্চ ২০১৭ | ছুরিকাঘাত | ০ | ১ | মেলবোর্ন | টমি কালথুর ম্যাথিউ নামে একজন পুরোহিতকে গির্জায় যাওয়ার কিছুক্ষণ আগে গলায় ছুরিকাঘাত করা হয়েছিল কারণ অপরাধী তাকে "হিন্দু" বা "মুসলিম" বলে মনে করেছিল।[১৮] | অজ্ঞাত |
৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | গালাগালি | ০ | ০ | মেলবোর্ন | ৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার কিউ সোসাইটির তহবিল সংগ্রহের ডিনারে অতিথি বক্তা ল্যারি পিকারিং ইসলামফোবিক বক্তব্য প্রদান করে বলে, "তারা যদি (মুসলমানরা) আমার সাথে রাস্তায় থাকে তবে আমি কাঁপতে শুরু করি।" মুসলিমদের কে কটাক্ষ করে আরও বলে যে, " আমি কখনও মুসলিমদের সমর্থন করি না।" এছাড়াও উক্ত বাঙ্গচিত্রকর মুসলিমদের নিয়ে একাধিক অবমাননাকর, অশ্লীল এবং কু-রুচি পূর্ণ ব্যাঙ্গ চিত্র অঙ্কন করে।[১৯][১৯][১৯][১৯][২০][২১][২১][২২][২২] | কিউ সোসাইটি অফ অস্ট্রেলিয়া |
১১ মে ২০১৭ | এলোপাথাড়ি আক্রমণ | ০ | ৪ | সিডনি | সিডনীতে ৪ জন মুসলিম নারীর উপর হামলা করা হয়, পুলিশ এটিকে " বায়াস মোটিভেটেড ক্রাইম" বলে উল্লেখ করে।[২৩] | অজ্ঞাত |
২৬ মে ২০১৭ | বৈষম্য | ০ | ০ | পার্থ | পার্থ সমাবেশ এবং প্রদর্শনী কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত একটি ক্যারিয়ার এক্সপো তে উপস্থিত মুসলিম ছাত্রীদের তাদের ইসলামি পোশাকের জন্য বের করে দেয়া হয়।[২৪] | অজ্ঞাত |
১৬ মার্চ ২০১৯ | যানবাহনে আক্রমণ | ০ | ০ | ব্রিসবেন | ক্রাইস্ট চার্চ হামলার একদিন পর কুন্সল্যান্ড মসজিদের ফটকের সামনে এক ব্যক্তি ভাংচুর এবং আপত্তিকর কথা বলে চিৎকার করে নামাজরত মুসল্লিদের ভয় ভীতি প্রদর্শন করতে থাকে।[২৫] | অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি |
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | ক্ষতিসাধন | ০ | ০ | ব্রিসবেন | ব্রিসবেনের একটি মসজিদের দেয়ালে ক্রাইস্ট চার্চ হামলাকারী সন্ত্রাসীর নাম এবং সারবিয়ান ইসলামবিদ্বেষী একটি গানের শ্লোক স্প্রে করা হয়।[২৬] | অজ্ঞাত |
২০ নভেম্বর ২০১৯ | এলোপাথাড়ি আক্রমণ | ০ | ১ | সিডনি | হিজাব পরিহিতা একজন গর্ভবতী মুসলিম নারীর উপর ইসলাম বিদ্বেষী সন্ত্রাসী হামলা করে। হামলা করার সময় সে ভুক্তভোগী এবং তার বন্ধুদের বিরুদ্ধে ইসলামবিরোধী ঘৃণাত্বক মন্তব্য করতে থাকে।[২৭] | স্টাইপি লজিনা |
অষ্ট্রিয়া
সম্পাদনাঅষ্ট্রিয়ার ইসলামবিদ্বেষী ঘটনার তালিকা:
তারিখ | ধরন | মৃত্যু | আহত | স্থান | বর্ণনা | হামলাকারী |
---|---|---|---|---|---|---|
৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ | ধ্বংসযজ্ঞ | ০ | ০ | গ্রায, অষ্ট্রিয়া | প্রায় ৬০ জন মুসলিমের কবর অবমাননা এবং ধংস সাধন করা হয়। পুলিশের ধারণা এই ঘটনার সাথে ডানপন্থি চরম্পন্থিরা জড়িত। [২৮] | ডানপন্থি চরম্পন্থিরা (সন্দেহভাজন) |
বেলজিয়াম
সম্পাদনাবেলজিয়ামের ইসলামবিদ্বেষী ঘটনার তালিকা:
তারিখ | ধরন | মৃত্যু | আহত | স্থান | বর্ণনা | হামলাকারী |
---|---|---|---|---|---|---|
৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ | হামলা | ০ | ২ | লিজ, বেলজিয়াম | নগরীর কেন্দ্রে মাগরেব বংশোদ্ভূত দুই মুসলিম যুবতীর উপর নৃ-গোষ্ঠীর দ্বারা মৌখিকভাবে লাঞ্ছিত করার পরে আক্রমণ করা হয়। এই ঘটনার মদদ দাতা রাইট উইং এক্সট্রিমিস্ট। [২৯] | ৩ জন অজ্ঞাতনামা |
২ জুলাই ২০১৮ | হামলা | ০ | ১ | আন্দারলিউস, বেলজিয়াম | হিজাব পরিহিতা মুসলিম তরুণীর উপর দুই মুসলিম বিদ্বেষী সন্ত্রাসী আক্রমণ করে। এও আক্রমণে ভুক্তভোগীকে প্রচণ্ড মারধর এবং পোশাকের সম্মুখভাগ ছিঁড়ে ফেলা হয়।[৩০] | ২ অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসী |
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
সম্পাদনানব্বইয়ের দশকে বসনিয়ান গণহত্যা এবং কসোভো যুদ্ধ কে ইসলামোফবিয়ার পরিণতি হিসেবে ধরা হয়, কেননা এই সকল গণহত্যায় অসংখ্য নিরীহ মুসলিমকে হত্যা করা হয়।[৩১] বসনিয়ায় খ্রিস্টান সার্ব এবং ক্রট মিলিশিয়ারা মুসলিম বসনিয়াক সম্প্রদায়ের উপর বর্বরোচিত গণহত্যা চালায়। আইসিআরসি তথ্য অনুসারে, বসনিয়ার গণহত্যায় "২০,০০০ মানুষ মারা গিয়েছিল, তাদের মধ্যে ১২,০০০ শিশু, ৫০,০০০ অবধি নারী ধর্ষণ করা হয়েছিল, এবং ২.২ মিলিয়ন তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য করা হয়েছিল।" [৩২] এ সময় বহু মসজিদ ও ধর্মীয় স্থাপনা ধ্বংস করা হয়, যেমন ফোচা নগরীর সকল মসজিদ ধ্বংস করে ফেলা হয়। সার্বরা ১৯৯২ সালের ১২ই এপ্রিল ১৬শ এবং ১৭শ দশকের আলাদিয়া মসজিদ সহ আরও ৮টি মসজিদ সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে ফেলে। [৩৩]
ব্রাজিল
সম্পাদনাব্রাজিলের ইসলামবিদ্বেষী ঘটনার তালিকা:
তারিখ | ধরন | মৃত্যু | আহত | স্থান | বর্ণনা | হামলাকারী |
---|---|---|---|---|---|---|
৩ আগস্ট ২০১৭ | এলোপাথাড়ি আক্রমণ | ০ | ১ | রিও ডি জানেইরো | মোহাম্মদ আলি আব্দেলমতি কেনুয়ি নামক একজন ফুড-কার্ট মালিক তার কর্মস্থলে উগ্র ইসলামবিদ্বেষী ব্যক্তি দ্বারা আক্রান্ত হন, উল্লেখিত ব্যক্তি ভুক্তভোগীকে তার দেশ থেকে বের হয়ে যেতে বলে।[৩৪] | অজ্ঞাত ব্যক্তি |
বুলগেরিয়া
সম্পাদনাবুলগেরিয়ার ইসলামবিদ্বেষী ঘটনার তালিকা:
তারিখ | ধরন | মৃত্যু | আহত | স্থান | বর্ণনা | হামলাকারী |
---|---|---|---|---|---|---|
এপ্রিল ২০১৮ | ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম | ০ | ০ | সোফিয়া, বুলগেরিয়া | প্রধান মুফতি অফিসের ভবনের দেয়ালে মুসলিম বিরোধী গ্রাফিতি করা হয়। বুলগেরিয়ায় মুফতীর অফিসের প্রধান সেক্রেটারি হুসেন হাফিজভ বলেন যে বারোটি আঞ্চলিক মুফতীর অফিসগুলিতে প্রশাসনিক এবং মসজিদ ভবনগুলি গত দশ বছরে পঞ্চাশবারের বেশি ক্ষতি সাধন করা হয়েছে। বুলগেরিয়ায় মসজিদ এবং ধর্মীয় ভবন ভাঙচুরের কারণে প্রশাসনের তরফ থেকে গ্রেপ্তার বা কোন রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় না। হাফিজভ জানান যে, "অপরাধী কেবল মাত্র দু-তিনবার ধরা পড়েছিল এবং তাদের কে বেকসুর খালাশ দিয়ে দেয়া হত।"[২৮] | অজ্ঞাত |
১০ এপ্রিল ২০১০ | অগ্নিসংযোগ | ০ | ০ | কারলভ, বুলগেরিয়া | একটি মসজিদে অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দেয়া হয়। কার্লোভোর মুসলিম সম্প্রদায়ের সদস্যরা এবং বুলগেরিয়ায় প্রধান মুফতির কার্যালয় মনে করে যে ঘটনাটি ইসলামবিদ্বেষীদের কাজ। | অজ্ঞাত |
বুরকিনা ফাসো
সম্পাদনাতারিখ | ধরন | মৃত্যু | আহত | স্থান | বর্ণনা | হামলাকারী |
---|---|---|---|---|---|---|
১১ অক্টোবর ২০১৯ | গুলিবর্ষণে গন হত্যা | ১৬ | ২ | বুরকিনা ফাসো | ১১ই অক্টোবর শুক্রবার সন্ধায় বুরকিনা ফাসো মসজিদে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ পরিচালনা করা হয়, নামাজরত মুসল্লিদের উপর ক্রমাগত গুলিবর্ষণে ১৬ জন নিহত এবং ২ জন আহত হয়।[৩৫] মালীর নিকটবর্তী গ্রাম সালমসির গ্র্যান্ড মসজিদের ভিতরে নামাজ চলাকালীন এই আক্রমণ সংঘটিত হয়। বার্তা সংস্থা এএফপি-র রিপোর্টে বলা হয় গুলিবর্ষণে তৎক্ষণাৎ ১৩ জনের মৃত্যু হয় এবং বাকি ৩ জন আহত অবস্থায় পরবর্তীতে মৃত্যুবরণ করে।[৩৬] | অজ্ঞাত |
ক্যানাডা
সম্পাদনাক্যানাডার ইসলামবিদ্বেষী ১৫টি ঘটনাঃ
তারিখ | ধরন | মৃত্যু | আহত | স্থান | বর্ণনা | হামলাকারী |
---|---|---|---|---|---|---|
১৬ মার্চ ২০০৬ | হামলা | ০ | ১ | টরন্টো | কানাডার টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে হিজাব পরিহিতা এক ছাত্রীর উপর হামলা করা হয়। ক্যানাডিয়ান কাউন্সিল অফ আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশন ঘটনাটিকে ইসলামবিদ্বেষী ঘটনা বলে উল্লেখ করে।[৩৭] | অজ্ঞাত |
২০ নভেম্বর ২০১১ | হামলা | ০ | ১ | মিসিসাগা, অন্টারিও | সন্তানসহ কেনাকাটা করতে আসা এক মুসলিম মহিলার উপর হামলা করে এক মুসলিমবিদ্বেষী ব্যক্তি, উক্ত ব্যক্তি চিৎকার করে ভুক্তভোগীকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বলে। প্রশাসন এটিকে ইসলামবিদ্বেষী ঘটনা বলে অভিহিত করেছে।[৩৮][৩৯] | অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি |
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | হামলা | ০ | ১ | সেন্ট ক্যাথেরিনস, অন্টারিও | ১৭ বছর বয়সী মুসলিম বালিকার মুখে ঘুষি মারা হয় এবং তার হিজাব ছিঁড়ে ফেলা হয়।[৪০] | তিন অজ্ঞাতনামা মহিলা |
১৯ নভেম্বর ২০১৩ | হামলা | ০ | ১ | মন্ট্রেল, কিউবেক | হিজাব পরিহিতা মুসলিম নারীকে মারধর করে দেশ (কানাডা) ছেড়ে তার নিজের দেশে চলে যেতে বলা হয়। অথচ মহিলাটি জন্মসুত্রে ক্যানাডিয়ান ছিলেন।[৪১] | দুই অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসী |
ডিসেম্বর ২০১৩ | হামলা | ০ | ১ | মন্ট্রেল, কিউবেক | হিজাব পরিহিতা মহিলার উপর শারিরিক আক্রমণ করা হয়। হামলাকারী মহিলা এবং তার হিজাবকে কটাক্ষ করে উক্তি করে।[৪২] | অজ্ঞাত মহিলা |
৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ | বোমা হামলার হুমকি | ০ | ০ | ভ্যানকুভার | ভ্যানকুভারের একটি মসজিদে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয় এবং আরসিএমপি ভবনটি খালি করে ফেলে।[৪২][৪৩] | অজ্ঞাত |
২৬ নভেম্বর ২০১৪ | বোমা হামলার হুমকি | ০ | ০ | মন্ট্রিয়ল | ভ্যানকুভারের একটি মসজিদে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়, পুলিশ সেখানে সন্দেহজনক মোড়ক উদ্ধার করে। স্থানীয় ১২টি ভবন খালি করে ফেলা হয়। [৪৪] | অজ্ঞাত |
২০ মে ২০১৪ | অগ্নিসংযোগের চেষ্টা | ০ | ০ | মন্ট্রিয়ল | এক ব্যক্তি ভ্যানকুভারের মসজিদের জানালা লক্ষ্য করে ককটেল ছুড়ে মেরে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা চালায় এবং পুলিশের হস্তক্ষেপে তা ব্যার্থ হয়। পুলিশ আগে থেকেই মসজিদটিকে নজরদারিতে রাখে, কেননা পূর্বে এই মসজিদে একাধিকবার আক্রমণ করা হয়েছিল।[৪৫][৪৬] | অজ্ঞাত ব্যক্তি |
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ | এলোপাথাড়ি হামলা | ০ | ৬ | কিংস্টন, অন্টারিও | কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ শিক্ষার্থীর উপর ৪ জন সন্ত্রাসী হামলা চালায়, এ সময় তাদের ভিতর একজন বেসবল ব্যাট দিয়ে ক্রমাগত আঘাত এবং ইসলামবিদ্বেষ মুলক কটূক্তি করতে থাকে। পুলিশ এদের মধ্যে ২ জনকে আটক করে এবং এদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।[৪৬][৪৭] | ৪ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি |
৪ অক্টোবর ২০১৫ | হামলা | ০ | ১ | মন্ট্রিয়ল | হিজাব পরিহিতা গর্ভবতী মহিলার উপর দুই টিন এজার হামলা চালায়। এ সময় তারা ভুক্তভোগীর হিজাব খুলে নেয়ার চেষ্টা করে এবং ধস্তাধস্তিতে তিনি পড়ে আঘাত প্রাপ্ত হন।[৪৮] | ২ টিন এজার |
১৮ নভেম্বর ২০১৫ | অগ্নিসংযোগ | ০ | ০ | পিটারবার্গ | প্যারিস হামলার এক দিন পর পিটারবার্গ এর একমাত্র মসজিদে অগ্নিসংযোগ করা হয়।[৪৯] পুলিশ এটিকে ইসলামবিদ্বেষ বলে উল্লেখ করে।[৫০] | অজ্ঞাত |
২৯ মে ২০১৬ | হামলা | ০ | ১ | লন্ডন, অন্টারিও | পশ্চিম অন্টারিও বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ইরানি শিক্ষার্থীকে আরব বলে মারধর করা হয় যদিও সে আরবের নয় বরং পারসিয়ান। এর ফলে ভুক্তভোগীর মস্তিষ্কবিকৃতি ঘটে।[৫১][৫২] | ২ অজ্ঞাত সন্ত্রাসী |
২৪ অক্টোবর ২০১৬ | হামলা | ০ | ১ | হ্যামিল্টন, অন্টারিও | ইসলাম বিদ্বেষী দুই সন্ত্রাসী কর্তৃক এক মুসলিম যুবক মারধরের শিকার হয়।[৫৩] | ২ সন্ত্রাসী |
২৭ নভেম্বর ২০১৬ | ভাংচুর | ০ | ০ | সেপ্ত-ইলিস কিউবেক | সেপ্ট-ইলিসের মসজিদ ভবন ভাংচুর করা হয়। ২০১৪ সালেও এই মসজিদে হামলা করা হয়েছিল। পুলিশ এটিকে ইসলামবিদ্বেষ বলে অভিহিত করেছে। [৫৪] | অজ্ঞাত |
২৯ জানুয়ারি ২০১৭ | গুলিবর্ষণে হত্যা | ৬ | ১৯ | কিউবেক | কিউবেক ইসলামিক কালচারাল সেন্টারে নারকীয় গণহত্যা সংঘটিত হয়। প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এটিকে সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে অভিহিত করেন,[৫৫][৫৬] কিন্তু আদালত হামলাকারীর বিরদ্ধে কোন রকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ আনে নাই।[৫৭] এটিকে স্রেফ ইসলামবিদ্বেষ বলে উল্লেখ করা হয়।[৫৮][৫৯] | আলেকজান্ডার বিসনেট |
চাদ
সম্পাদনাচাদের ইসলামবিদ্বেষী ঘটনার তালিকাঃ
তারিখ | ধরন | মৃত্যু | আহত | স্থান | বর্ণনা | হামলাকারী |
---|---|---|---|---|---|---|
ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯ | আক্রমণ | ১০০-১০০০+ | অসংখ্য | চাদ | দক্ষিণ চাদে মুসলিম বিরোধী দাঙ্গায় হাজারের অধিক সংখ্যক নিরীহ মুসলিমকে হত্যা করা হয়।[৬০] | চাদের অধিবাসী |
চীন
সম্পাদনাচীনের ইসলামবিদ্বেষী ঘটনার তালিকাঃ
তারিখ | ধরন | মৃত্যু | আহত | স্থান | বর্ণনা | হামলাকারী |
---|---|---|---|---|---|---|
ফেব্রুয়ারি ২০০৩ | আক্রমণ | ০ | ১০০+ | ছিংহাই | তিব্বতের ইসলামবিদ্বেষী অধিবাসীরা হুই জনগোষ্ঠীর উপর হামলা চালায় এবং তাদের মালিকানাধীন দোকান রেস্তোরা ধ্বংস করে। এই দাঙ্গায় একশের বেশি মানুষ আহত হয়।[৬১] | তিব্বতের অধিবাসী |
১০-২৪ মার্চ ২০০৮ | আক্রমণ | ১৬ | ৩৮৩ | তিব্বত | লাসার কেন্দ্রীয় মসজিদটি তিব্বতিরা আগুনে পুড়িয়ে দেয় এবং তিব্বতীয় দাঙ্গাকারীরা হুই মুসলিমদের উপর নৃশংস হামলা চালায়।[৬২] | তিব্বতের দাঙ্গাবাজেরা |
৮ অক্টোবর ২০১২ | আক্রমান | ০ | ১২+ | মুলাং, চীন | গানসু প্রদেশের লুগু এলাকার চীনা মুসলিম সম্প্রদায়ের একটি মসজিদ নির্মাণের আবেদন করায় ২০০ বৌদ্ধ ভিক্ষু মাত্র ১২ জন ডুঙ্গান (হুই মুসলিম) এর উপর নৃশংস হামলা চালায়।[৬৩] | তিব্বতের দাঙ্গাবাজ ভিক্ষু |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Islamophobia"। Oxford Dictionaries। ১৯ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "islamophobia"। ডিকশনারী.কম। র্যান্ডম হাউজ।
- ↑ "Islamophobia"। Collins Dictionary। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ Miles ও Brown 2003, পৃ. 166।
- ↑ See Egorova; Tudor (2003) pp. 2–3, which cites the conclusions of Marquina and Rebolledo in: "A. Marquina, V. G. Rebolledo, 'The Dialogue between the European Union and the Islamic World' in Interreligious Dialogues: Christians, Jews, Muslims, Annals of the European Academy of Sciences and Arts, v. 24, no. 10, Austria, 2000, pp. 166–68. "
- ↑ Wike, Richard; Stokes, Bruce; Simmons, Katie (জুলাই ২০১৬)। Europeans Fear Wave of Refugees Will Mean More Terrorism, Fewer Jobs (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। Pew Research Center। পৃষ্ঠা 4। ২৭ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Reclaiming Australia: Liberalisms Role in Islamophobia"। ABC News। ১৭ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ ক খ "Reclaim Australia Rally drowns out Counter Protesters"। The Canberra Times। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ ক খ "ASIO monitoring of right-wing extremists uncovered alleged plan to attack radical left"। the Age। ১৩ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ ক খ "Truck driver who abused cyclist identified as neo-Nazi connected to United Patriots Front"। The Age। ৩১ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Judith Bessant; Rys Farthing; Rob Watts (২০১৭)। The Precarious Generation: A Political Economy of Young People। Taylor & Francis। পৃষ্ঠা 180। আইএসবিএন 978-1-317-28917-3।
- ↑ Salim Farrar; Ghena Krayem (২০১৬)। Accommodating Muslims Under Common Law: A Comparative Analysis। Routledge। পৃষ্ঠা 33। আইএসবিএন 978-1-317-96422-3।
- ↑ "Anti-Islam group protests outside ABC building over Zaky Mallah's Q&A appearance"। The Sydney Morning Herald। ২৭ জুন ২০১৫।
- ↑ "Far-right anti-Islam group to rally at Victorian Parliament House"। The Age। ১২ জুলাই ২০১৫।
- ↑ Worrall, Allison। "Anti-Islam group beheads dummy in protest of Bendigo mosque"। The Age। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ Ceranic, Irena (১৩ জুলাই ২০১৭)। "Muslim woman hit me first with shopping bag, man accused of beer bottle assault tells court"। ABC News। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১৭।
- ↑ Menagh, Joanna (১৩ জুলাই ২০১৭)। "Perth man found guilty of assaulting Muslim woman after throwing beer bottle at her"। ABC News। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "Priest stabbed in neck in Melbourne church"। news.com.au। ১৯ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৭।
- ↑ ক খ গ ঘ "Inside the far-right Q Society's explosive dinner, where Muslims are fair game"। The Age। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Knaus, Christopher (১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "LGBTI groups condemn homophobic comments at far-right Q Society meeting"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ ক খ Corporate or institutional Author (১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "I do not incite hate speech I expose it"। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ ক খ "Anti-Islam group Q Society dinner disrupted by protesters in Melbourne – ABC News (Australian Broadcasting Corporation)"। Australian Broadcasting Corporation। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৭।
- ↑ Zhou, Naaman (১১ মে ২০১৭)। "Four Muslim women allegedly punched outside university in Sydney"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৭।
- ↑ Marsden, Harriet (৩ জুন ২০১৭)। "Muslim schoolgirls in hijabs 'asked to leave careers show because people felt threatened'"। The Independent। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুন ২০১৭।
- ↑ Garcia, Jocelyn (১৭ মার্চ ২০১৯)। "Man allegedly rams car into gates, shouts offensive words outside Queensland mosque"। Brisbane Times। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Crockford, Toby (১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯)। "Christchurch shooter's name, swastika sprayed onto Brisbane mosque"। Brisbane Times। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Bowman, Verity (২২ নভেম্বর ২০১৯)। "Pregnant woman viciously attacked in 'Islamophobic' assault in Australia"। The Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ ক খ Stahnke এবং অন্যান্য 2008, পৃ. 12।
- ↑ Stahnke এবং অন্যান্য 2008, পৃ. 7।
- ↑ Hope, Alan (৭ জুলাই ২০১৮)। "Two arrested in connection with Anderlues racist attack"। Brussels Times। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Z. Husain & D. M. Rosenbaum (২০০৪)। "Perceiving Islam: The Causes and Consequences of Islamophobia in the Western Media"। Santosh C. Saha। Religious fundamentalism in the contemporary world: critical social and political issues। Lexington Books। পৃষ্ঠা 177–8। আইএসবিএন 978-0-7391-0760-7।
- ↑ Statement by Dr. Haris Silajdžić Chairman of the Presidency Bosnia and Herzegovina, Head of the Delegation of Bosnia and Herzegovina. at the 63rd Session of the General Assembly on the occasion of the General Debate, Summary, 23 September 2008, pp. 2.
- ↑ "ICTY: The attack against the civilian population and related requirements"। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "After anti-Muslim attack, Brazilians shower victim with love"। DAWN। ২৫ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৭।
- ↑ "Deadly attack on Burkina Faso mosque"। BBC। ১২ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "16 killed in Burkina Faso mosque attack: security sources"। France 24 (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ Muslim groups want action from U of T, University of Toronto News, 16 March 2006 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে
- ↑ "GTA woman has niqab pulled off in assault"। CBC।
- ↑ "Discrimination experienced by Muslims in Ontario"।
- ↑ John Geddes। "Canadian anti-Muslim sentiment is rising, disturbing new poll reveals"। Macleans.ca। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Graeme Hamilton। "Quebec values charter sending tolerance, civilized discussion out the window"। National Post।
- ↑ ক খ 2013 ODIHR Hate Crime Report (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। National Council of Canadian Muslims।
- ↑ "Bomb threat called in on North Vancouver mosque"। Vancouver Sun। ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২১।
- ↑ "Mosque in Chateauguay target of bomb threat"। CTV News।
- ↑ "Man with sword stopped by stun gun outside Islamic centre"। CBC News।
- ↑ ক খ 2014 ODIHR Hate Crime Report (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। National Council of Canadian Muslims।
- ↑ "Muslim students attacked in apparent Kingston, Ont., hate crime"। CBC।
- ↑ "Muslim convert attacked while wearing niqab in Toronto"। Globe and Mail।
- ↑ "Shitty Remarks, a Torched Mosque and Other Ways Canadians Responded to the Paris Attacks"। ১৭ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Mosque fire in Peterborough was hate crime, say police"। Toronto Star।
- ↑ "London, Ont. man suffers concussion in alleged hate attack"। CBC।
- ↑ "Attack on Western University student from Iran is a 'wake-up call' for city, mayor says"। London Free Press।
- ↑ Barbash, Fred (১ ডিসেম্বর ২০১৬)। "He 'just kept hitting me with the bat': Canadian Muslim teen brutally beaten by white men"। The Washington Post। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ St. Pierre, Jean (২৬ অক্টোবর ২০১৬)। "La mosquée de Sept-Îles vandalisée"। Le Journal de Québec (ফরাসি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৭।
- ↑ Russell, Graham (৩০ জানুয়ারি ২০১৭)। "Québec City mosque shooting: six dead as Trudeau condemns 'terrorist attack'"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Ashifa Kassam; Jamiles Lartey (৩০ জানুয়ারি ২০১৭)। "Québec City mosque shooting: six dead as Trudeau condemns 'terrorist attack'"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৭।
Witnesses reported seeing two men dressed in black and wearing ski masks walking into the mosque and opening fire. One watched as one of the gunmen began shooting at "everything that was moving"
- ↑ Feith, Jesse (৩১ জানুয়ারি ২০১৭)। "Why no terrorism charges in Quebec mosque shooting? It would place extra burden on prosecutors: experts"। National Post। Postmedia Network। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Hawkins, Derek; Freeman, Alan (৩০ জানুয়ারি ২০১৭)। "6 killed, 8 injured by gunmen who invaded Quebec City mosque"। The Washington Post। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Quebec City mosque attack: Six dead and eight injured"। Al Jazeera। ৩০ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ Horowitz, Donald L. (২০০১)। The Deadly Ethnic Riot । University of California Press। পৃষ্ঠা 58। আইএসবিএন 9780520224476। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১৭।
- ↑ "Tibetans, Muslim Huis clash in China"। CNN। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Police shut Muslim quarter in Lhasa"। Lhasa, Tibet: CNN। ২৮ মার্চ ২০০৮। ৪ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Ethnic Clashes Over Gansu Mosque"। Radio Free Asia। ৮ অক্টোবর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৭।