ইনায়েতউল্লাহ খান
ইনায়েতউল্লাহ খান সেরাজ (২০ অক্টোবর ১৮৮৮ – ১২ আগস্ট ১৯৪৬) ১৯২৯ সালের জানুয়ারী মাসে তিন দিনের জন্য আফগানিস্তানের বাদশাহ ছিলেন। তিনি প্রাক্তন আফগান আমীর হাবিবউল্লাহ খানের পুত্র ছিলেন। হাবিবউল্লাহ কালাকানির সিংহাসন দখলের ফলে তার সংক্ষিপ্ত রাজত্বকাল শেষ হয়।
ইনায়েতউল্লাহ খান | |
---|---|
আফগানিস্তানের বাদশাহ[১] | |
আফগানিস্তানের বাদশাহ | |
রাজত্ব | ১৪ জানুয়ারি ১৯২৯ – ১৭ জানুয়ারি ১৯২৯ |
পূর্বসূরি | আমানউল্লাহ খান |
উত্তরসূরি | হাবিবউল্লাহ কালাকানি (কাবুল) আলী আহমদ খান (জালালাবাদ) |
জন্ম | ২০ অক্টোবর ১৮৮৮ কাবুল, আফগানিস্তান আমিরাত |
মৃত্যু | ১২ আগস্ট ১৯৪৬ (৫৭ বছর) তেহরান, ইরান |
সঙ্গী | খাইরিয়া খানম এফেন্দী |
রাজবংশ | বারাকজাই |
পিতা | হাবিবউল্লাহ খান |
মাতা | জামাল বেগম |
ধর্ম | ইসলাম (সুন্নি) |
১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ জানুয়ারি মধ্যরাতে আমানউল্লাহ খান তার বড় ভাই ইনায়েতউল্লাহ খানের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে কান্দাহারের পথে কাবুল থেকে পালানোর চেষ্টা করেন। হাবিবউল্লাহ কালাকানির অনুসারীরা তাঁকে ধাওয়া করে, তবে তিনি পালাতে সক্ষম হন।
আমানউল্লাহ খানের প্রস্থানের পর হাবিবউল্লাহ কালাকানি বাদশাহ ইনায়েতউল্লাহ খানকে আত্মসমর্পণ বা যুদ্ধ যেকোনো একটা বেছে নেয়ার জন্য চিঠি লেখেন। ইনায়েতউল্লাহ খান উত্তর দেন যে তিনি কখনো বাদশাহ হতে চাননি। তিনি সিংহাসন ত্যাগে রাজি হন। এরপর হাবিবউল্লাহ কালাকানি এর বাদশাহ হন।[২] ইনায়েতউল্লাহ খান এরপর বিমানযোগে কাবুল ত্যাগ করেন।[৩] বাকি জীবন তিনি নির্বাসনে কাটিয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Royal Ark
- ↑ "Embassy of Afghanistan in Tokyo"। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "RAF 'Heroes of Kabul': 80th Anniversary. Royal Air Force official website"। ৫ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৫।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাইনায়েতউল্লাহ খান জন্ম: ২০ অক্টোবর ১৮৮৮ মৃত্যু: ১২ আগস্ট ১৯৪৬
| ||
রাজত্বকাল শিরোনাম | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী আমানউল্লাহ খান |
আফগানিস্তানের বাদশাহ ১৯২৯ |
উত্তরসূরী হাবিবউল্লাহ কালাকানি |
এই এশীয় রাজ পরিবারের সদস্যের জীবনীটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |