আ মাইটি হার্ট (চলচ্চিত্র)

জীবনী মুলক চলচ্চিত্র

আ মাইটি হার্ট (ইংরেজি: A Mighty Heart), ২০০৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি জীবনীমূলক চলচ্চিত্র। মাইকেল উইন্টারবটম পরিচালিত এই ছবিটি মারিয়ানা পার্লের আত্মজীবনী আ মাইটি হার্ট-এর ওপর ভিত্তি করে।[][] যদিও চলচ্চিত্রটি ব্যবসায়িকভাবে সফলতা অর্জনে ব্যর্থ, তবুও এটি সমালোচক, ও বোদ্ধা দর্শকদের দ্বারা প্রশংসিত হয়।

আ মাইটি হার্ট
পরিচালকমাইকেল উইন্টারবটম
প্রযোজকব্র্যাড পিট
অ্যান্ড্রিউ ইটন
ডেডে গ্রেডনার
রচয়িতামারিয়ান পার্ল (আত্মজীবনী)
সারা ক্রিচটন (গল্প) জন অরলভ (চলচ্চিত্ররূপ)
শ্রেষ্ঠাংশেঅ্যাঞ্জেলিনা জোলি
ড্যান ফাটারম্যান
উইল প্যাটন
ইরফান খান
সুরকারহ্যারি এসকট
মলি নাইম্যান
চিত্রগ্রাহকমার্সেল জিসকাইন্ড
সম্পাদকপিটার ক্রিস্টালিস
পরিবেশকপ্যারামাউন্ট ভ্যানটেজ
মুক্তি২২ জুন, ২০০৭
স্থিতিকাল১০৮ মিনিট
দেশযুক্তরাষ্ট্র
ভাষাইংরেজি
নির্মাণব্যয়১১২ কোটি টাকা

২২ জুন, ২০০৭-এ এটি সমগ্র উত্তর আমেরিকায় মুক্তি পায়।[]

কাহিনীসংক্ষেপ

সম্পাদনা

আ মাইটি হার্ট হচ্ছে ২০০২ সালে ড্যানিয়েল পার্ল নামক একজন ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল প্রতিবেদকের অপহরণ কাহিনী।[]

ওমর শেখের সমর্থকরা করাচিতে পার্লকে অপহরণ করে। ওমর শেখ অপহরণের দায়িত্ব স্বীকার করে, এবং পরবর্তীকালে তাকে গ্রেপ্তার ও বিচারের মুখোমুখি করা হয়। কারণ হিসেবে দেখানো হয় পার্লকে ২০০২ সালে অপহরণ করার ঘটনা। চলচ্চিত্রে উল্লেখযোগ্যতার সাথে যে বিষয়টি উপস্থাপন করা হয়, তা হচ্ছে পার্লকে উদ্ধার ও আসল অপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করতে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট অফ জাস্টিস, ও ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি সার্ভিসের তৎপরতা।

নির্মাণ

সম্পাদনা

আ মাইটি হার্ট-এর বেশিরভাগ কাজ হয় ভারতে, এবং কিছু অংশের কাজ হয় ফ্রান্সপাকিস্তানে। কাজের সময়সূচি ছিলো ২০০৬-এর গ্রীষ্মকালের পুরোভাগ জুড়ে।[] প্রায় সকল দৃশ্য যেখানে পাকিস্তানকে উপস্থাপন করা হয়েছে, তা মূলত ধারণা করা হয়েছে ভারতের পুনেতে। পাকিস্তানে চলচ্চিত্র ধারণ করা হয় নি, কারণ অব্যাহত সন্ত্রাষী কর্মকাণ্ডের জন্য পাকিস্তান ছিলো কাজের জন্য হুমকিস্বরূপ।

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Scott Bowles (২০০৬-১০-১০)। "Jolie and Pitt, with 'Heart'"USA Today। ২০০৭-০৬-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-০৭ 
  2. Agence France Presse (২০০৭-০৫-০৪)। "Angelina Jolie and Mariane Pearl discuss 'A Mighty Heart'"Turkish Daily News। ২০০৭-০৯-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-০৭ 
  3. Ray Bennett (২২ মে ২০০৭)। "Review: 'A Mighty Heart'"The Hollywood Reporter। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল (html) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-১৬With the BBC's Gaza correspondent Alan Johnston now missing and believed kidnapped for 70 days and journalists in danger in hotspots worldwide, a film version of Mariane Pearl's book about the search for her husband could not be more timely… the film reflects the dispassionate view espoused by Mariane Pearl, who sees that it is misery that breeds terrorism. Jolie plays her with respect and a firm grasp on a difficult accent influenced by France and Cuba. 
  4. Joe Strupp (২১ জুন ২০০৭)। "'WSJ' Editors Call 'A Mighty Heart' Fair and Accurate"Editor & Publisher। ১৬ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল (html) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০০৯It was an accurate portrayal of the Journal and I think the Journal's people, like [then-foreign editor] John Bussey, who were deeply involved came off well as they should have," said former managing editor Paul Steiger, who said he saw the movie recently in a private showing for Journal staffers. "I think Angelina Jolie captured Mariane very, very well." Managing Editor Marcus Brauchli, who took over for Steiger and was national editor at the time of Pearl's death, also believed the film was fair. "I don't feel that the Journal was portrayed badly in the film," he said. "I think we were treated reasonably. Angelina Jolie did a good job of channeling Mariane. 
  5. "A Mighty Heart Full Production Notes"। ৬ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০০৯ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা