অলাতচক্র (চলচ্চিত্র)মিডিয়া এবং নাটকবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প চলচ্চিত্রের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় চলচ্চিত্র সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প বাংলা চলচ্চিত্রের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় বাংলা চলচ্চিত্র সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প বাংলাদেশের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় বাংলাদেশ সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্রউইকিপিডিয়া:উইকিপ্রকল্প বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্রটেমপ্লেট:উইকিপ্রকল্প মূল্যায়নউইকিপ্রকল্প বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র নিবন্ধ
এই পর্যালোচনাটি আলাপ:অলাতচক্র (চলচ্চিত্র)/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
সর্বশেষ মন্তব্য: ৩ মাস আগে১টি মন্তব্য১ জন ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন
অলাতচক্র ২০২১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশি পূর্ণদৈর্ঘ্য ত্রিমাত্রিক চলচ্চিত্র। এটি একইসাথে বাংলাদেশে এবং বাংলা ভাষায় নির্মিত প্রথম ত্রিমাত্রিক চলচ্চিত্র। আহমদ ছফা'র বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতায় রচিত এবং ১৯৯৩ সালে একই নামে প্রকাশিত 'অলাতচক্র' উপন্যাসের নাট্যরূপ হিসেবে এটি নির্মিত হয়েছে। চিত্রনাট্য রচনা ও পরিচালনা করেছেন হাবিবুর রহমান। এটি হাবিবুর রহমান কতৃক পরিচালিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় কলকাতায় শরণার্থী হিসেবে আশ্রিত বাংলাদেশী লেখক আহমেদ ও ক্যান্সারে আক্রান্ত প্রগতিশীল নারী তায়েবার মধ্যকার অস্ফুট ভালোবাসা, মানসিক টানাপড়েনের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দিক চিত্রায়িত হয়েছে। মূল উপন্যাসের দুই প্রধান চরিত্র- দানিয়াল ও তায়েবা'র নাট্যরূপে অভিনয় করেছেন আহমেদ রুবেল এবং জয়া আহসান। এছাড়াও মামুনুর রশীদ, আজাদ আবুল কালাম, গাজী মাহতাব হাসান, আকরাম খান প্রমুখ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র রূপদান করেছেন। (বাকি অংশ পড়ুন...) - উইকিপিডিয়া:ভালো নিবন্ধ/১৬০মোঃ মারুফ হাসান (আলাপ)০৪:০৭, ৬ জুলাই ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন