আইক্লাউড
আইক্লাউড (ইংরেজি: iCloud) অক্টোবর ২১, ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত অ্যাপলের একটি ক্লাউড স্টোরেজ ও ক্লাউড কম্পিউটিং সেবা।[১][২][৩]ফেব্রুয়ারি ২০১৬-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ], এ সেবার ৭৮২ মিলিয়ন ব্যবহারকারী রয়েছে। [৪]
উন্নয়নকারী | অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড |
---|---|
প্রাথমিক সংস্করণ | ১২ অক্টোবর ২০১১ |
স্থিতিশীল সংস্করণ | ৭.৫
/ ১ জুন ২০১৮ |
যে ভাষায় লিখিত | জাভাস্ক্রিপ্ট |
অপারেটিং সিস্টেম | ম্যাক ওএস (১০.৭ লায়ন ও পরের সংস্করণ) মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৭ ও পরের সংস্করণ আইওএস ৫ ও পরের সংস্করণ |
উপলব্ধ | বহুভাষিক |
লাইসেন্স | ফ্রিওয়্যার |
ওয়েবসাইট | www |
এই সেবাটি এর ব্যবহারকারীকে দূরবর্তী কোন সার্ভারে ডাটা, যেমন— ডকুমেন্ট, ফটো, এবং মিউজিক সংরক্ষণ করার সুবিধা দিয়ে থাকে, যাতে তা পরবর্তীতে আইওএস, ম্যাক ওএস অথবা মাইক্রোসফট উইন্ডোজ চালিত যন্ত্রে ডাউনলোড করা যায়। একই সাথে যন্ত্রগুলো হারিয়ে গেলে বা চুরি হয়ে গেলে এর মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Switched On: Apple's cloud conundrum"। Engadget। জুন ১৩, ২০১১। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৩, ২০১১।
- ↑ "Fourth time's a charm? Why Apple has trouble with cloud computing"। ArsTechnica। জুন ৮, ২০১১। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৩, ২০১১।
- ↑ "4th Time a Charm for Apple? From iDisk to .Mac to MobileMe to iCloud"। Wired। মে ৩১, ২০১১। সংগ্রহের তারিখ জুন ১৩, ২০১১।
- ↑ "Apple Music passes 11M subscribers as iCloud hits 782M users"। ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১৬।